সংগৃহীত ছবি
লস-অ্যাঞ্জেলসের পর এবার ফিলাডেলফিয়াও মাতালেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় রকস্টার জেমস। বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ব্যান্ড নগর বাউলের এই প্রধান গায়ক, গীতিকার ও গিটারিস্টের জমকালো পরিবেশনায় মুগ্ধ হয়েছেন ফিলাডেলফিয়ার হাজারো প্রবাসী বাংলাদেশি ও বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক।
যুক্তরাষ্ট্র কনসার্ট ট্যুরের অংশ হিসেবে গেলো জুন থেকেই দেশটিতে অবস্থান করছেন বাংলাদেশের এই জীবন্ত কিংবদন্তি শিল্পী। আর বিভিন্ন শহরে কনসার্টের মাধ্যমে সমৃদ্ধশালী বাংলা সংগীতকে পরিচিত করছেন আরও মোহনীয়রূপে। শুক্রবার (২৫ জুলাই) পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যের ফিলাডেলফিয়ায় ‘গ্রেটার ফিলাডেলফিয়া এক্সপো সেন্টারে’ অনুষ্ঠিত হলো রকস্টার জেমসের বর্ণাঢ্য সঙ্গীত সন্ধ্যা।
কনসার্ট শুরুর আগে প্রথমে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী পারসানা ইভানা ও রাসেল নৃত্য পরিবেশন করেন। এরপরই হিন্দি সিনেমার নায়কদের মতো মোটরবাইকে চড়ে স্টেজে আসেন ঢাকাই চলচ্চিত্রের অভিনেতা জায়েদ খান। অভিনেত্রী দীঘিকে নিয়ে তার নৃত্য পরিবেশনা এবং অভিনয় শৈলী কনসার্টকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে।
এরপরই মঞ্চে আসেন রকস্টার জেমস। শ্রোতার অন্তরে কখনো শান্তির পরশ, প্রেম ভালোবাসা, কখনো চোখে অশ্রু ঝরিয়ে তিনি পরিবেশন করেন বিভিন্ন দর্শকপ্রিয় গান। নেচে গেয়ে প্রিয় শিল্পীর সঙ্গে তাল মেলান শ্রোতারা, মধ্যরাত অবধি চলে এই উন্মাদনা। তার সংগীত আর গিটারের সুরের উম্মাদনায় দর্শকদের মধ্য থেকে ভেসে আসে ‘লাভ ইউ গুরু ধ্বনি’।
অনুষ্ঠানে জেমস দর্শকদের গেয়ে শোনান ‘পদ্ম পাতার জল’, ‘গুরু ঘর বানাইলা কি দিয়া’, ‘মায়ের’ মতো জনপ্রিয় গান। এসব গানে দর্শকরাও গাইতে শুরু করেন নগর বাউলের সঙ্গে। যখন রকস্টার জেমস গাইতে শুরু করেন হিন্দি সিনেমায় গাওয়া তার জনপ্রিয় গান ‘ভিগি ভিগি’ তখন গানের সুরের জাদুতে মুহূর্তেই দর্শকরা হারিয়ে যান অন্য জগতে। নিউ হোপ হোম কেয়ার এবং রিভারাইন এন্টারটেইনমেন্ট আয়োজিত এই কনসার্টটি সঞ্চালনা করেছেন শারমিনা সিরাজ সোনিয়ার। তার চমৎকার ও সাবলীল উপস্থাপনা অনুষ্ঠানকে করে তোলে আরও আকর্ষণীয় ও প্রাণচঞ্চল।
অনুষ্ঠানের আয়োজক নিউ হোপ হোম কেয়ার প্রধান নির্বাহী সাইফুজ্জামান ড্যানী এবং সাইকুল ইসলাম জানান, এই কনসার্ট অনুষ্ঠানের বিক্রীত টিকিটের মূল্য থেকে কিছু অংশ বাংলাদেশের মাইলস্টোন বিমান দুর্ঘটনায় নিহত পরিবারদের মাঝে বিতরণ করা হবে। অনুষ্ঠানের কমিউনিটি পার্টনার নেক্সট জেন ও ঢাকা সার্কেল।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
লস-অ্যাঞ্জেলসের পর এবার ফিলাডেলফিয়াও মাতালেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় রকস্টার জেমস। বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় ব্যান্ড নগর বাউলের এই প্রধান গায়ক, গীতিকার ও গিটারিস্টের জমকালো পরিবেশনায় মুগ্ধ হয়েছেন ফিলাডেলফিয়ার হাজারো প্রবাসী বাংলাদেশি ও বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক।যুক্তরাষ্ট্র কনসার্ট ট্যুরের অংশ হিসেবে গেলো জুন থেকেই দেশটিতে অবস্থান করছেন বাংলাদেশের এই জীবন্ত কিংবদন্তি শিল্পী। আর বিভিন্ন শহরে কনসার্টের মাধ্যমে সমৃদ্ধশালী বাংলা সংগীতকে পরিচিত করছেন আরও মোহনীয়রূপে। শুক্রবার (২৫ জুলাই) পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যের ফিলাডেলফিয়ায় ‘গ্রেটার ফিলাডেলফিয়া এক্সপো সেন্টারে’ অনুষ্ঠিত হলো রকস্টার জেমসের বর্ণাঢ্য সঙ্গীত সন্ধ্যা। কনসার্ট শুরুর আগে প্রথমে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী পারসানা ইভানা ও রাসেল নৃত্য পরিবেশন করেন। এরপরই হিন্দি সিনেমার নায়কদের মতো মোটরবাইকে চড়ে স্টেজে আসেন ঢাকাই চলচ্চিত্রের অভিনেতা জায়েদ খান। অভিনেত্রী দীঘিকে নিয়ে তার নৃত্য পরিবেশনা এবং অভিনয় শৈলী কনসার্টকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে।এরপরই মঞ্চে আসেন রকস্টার জেমস। শ্রোতার অন্তরে কখনো শান্তির পরশ, প্রেম ভালোবাসা, কখনো চোখে অশ্রু ঝরিয়ে তিনি পরিবেশন করেন বিভিন্ন দর্শকপ্রিয় গান। নেচে গেয়ে প্রিয় শিল্পীর সঙ্গে তাল মেলান শ্রোতারা, মধ্যরাত অবধি চলে এই উন্মাদনা। তার সংগীত আর গিটারের সুরের উম্মাদনায় দর্শকদের মধ্য থেকে ভেসে আসে ‘লাভ ইউ গুরু ধ্বনি’। অনুষ্ঠানে জেমস দর্শকদের গেয়ে শোনান ‘পদ্ম পাতার জল’, ‘গুরু ঘর বানাইলা কি দিয়া’, ‘মায়ের’ মতো জনপ্রিয় গান। এসব গানে দর্শকরাও গাইতে শুরু করেন নগর বাউলের সঙ্গে। যখন রকস্টার জেমস গাইতে শুরু করেন হিন্দি সিনেমায় গাওয়া তার জনপ্রিয় গান ‘ভিগি ভিগি’ তখন গানের সুরের জাদুতে মুহূর্তেই দর্শকরা হারিয়ে যান অন্য জগতে। নিউ হোপ হোম কেয়ার এবং রিভারাইন এন্টারটেইনমেন্ট আয়োজিত এই কনসার্টটি সঞ্চালনা করেছেন শারমিনা সিরাজ সোনিয়ার। তার চমৎকার ও সাবলীল উপস্থাপনা অনুষ্ঠানকে করে তোলে আরও আকর্ষণীয় ও প্রাণচঞ্চল।অনুষ্ঠানের আয়োজক নিউ হোপ হোম কেয়ার প্রধান নির্বাহী সাইফুজ্জামান ড্যানী এবং সাইকুল ইসলাম জানান, এই কনসার্ট অনুষ্ঠানের বিক্রীত টিকিটের মূল্য থেকে কিছু অংশ বাংলাদেশের মাইলস্টোন বিমান দুর্ঘটনায় নিহত পরিবারদের মাঝে বিতরণ করা হবে। অনুষ্ঠানের কমিউনিটি পার্টনার নেক্সট জেন ও ঢাকা সার্কেল।ভোরের আকাশ/এসএইচ
রাজধানীর দিয়াবাড়ির কোরবানির পশুর হাটে জাল টাকায় প্রতারিত হওয়া নাটোরের গরু বিক্রেতা রইস উদ্দিন এখন পবিত্র ওমরাহ পালনে সৌদি আরবের পথে। চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাসের আর্থিক সহায়তায় ও আলহাজ শামসুল হক ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনায় শুক্রবার (২৫ জুলাই) ভোর ৬টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তিনি সৌদি আরবের উদ্দেশে রওনা দেন।গত কোরবানির ঈদের আগে উত্তরার দিয়াবাড়ি গরুর হাটে নিজের লালন-পালন করা গরুটি বিক্রি করতে গিয়ে ১ লাখ ২৩ হাজার টাকার মধ্যে ১ লাখ ২১ হাজার টাকাই জাল পান রইস উদ্দিন। হতভম্ব ও বিমর্ষ রইস উদ্দিনের কান্না ছুঁয়ে যায় সারা দেশের মানুষকে। সেই মর্মস্পর্শী ঘটনার ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক মাধ্যমে।পরবর্তীতে তার পাশে দাঁড়ায় আলহাজ শামসুল হক ফাউন্ডেশন। প্রথম ধাপে তাকে দেওয়া হয় নগদ ৫০ হাজার টাকা। এরপর বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংগঠন থেকেও আসে সহায়তা। এ সময়েই মানবিক সহায়তা নিয়ে এগিয়ে আসেন ঢাকাই চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় অভিনেত্রী অপু বিশ্বাস।ফাউন্ডেশনের সঙ্গে যোগাযোগ করে রইস উদ্দিনের ওমরাহ পালনের সম্পূর্ণ ব্যয়ভার গ্রহণ করেন অপু বিশ্বাস। ফাউন্ডেশনের তত্ত্বাবধানে সম্পন্ন হয় যাবতীয় প্রক্রিয়া।রওনা হওয়ার আগে রইস উদ্দিন গণমাধ্যমকে বলেন, “অপু বিশ্বাস আমাকে কথা দিয়েছিলেন, কথা রেখেছেন। আমি ওমরাহ পালন করতে যাচ্ছি—এই অনুভূতি ভাষায় বোঝাতে পারব না।”অপু বিশ্বাস বলেন, “তিনি আমার বাবার বয়সী। যদি আমি তার মেয়ে হতাম, এমন কিছুই করতাম। তিনি যেন আমার সন্তান ও পরিবারের জন্য দোয়া করেন—এটাই আমার চাওয়া। তাকে ওমরাহ পালনে পাঠাতে পারা আমার জন্য সৌভাগ্যের বিষয়।”এ ঘটনাটি প্রমাণ করে, মানুষের প্রতি সহানুভূতি ও সহযোগিতা এখনও বেঁচে আছে সমাজে। জাল নোটের হতাশা থেকে পবিত্র ভূমিতে যাত্রা—রইস উদ্দিনের জীবনে এই নাটকীয় মোড় যেন অশ্রুর বদলে এক শ্রেষ্ঠ উপহার।ভোরের আকাশ//হ.র
ঢাকাই চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় অভিনেত্রী শাবনূরকে নিয়ে সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তৈরি হয় বিভ্রান্তি। তার নামে একটি ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ চালু হয়, যেটি আদতে ভুয়া বলে দাবি করেছেন স্বয়ং অভিনেত্রী। অবশেষে নিজের অফিসিয়াল ফেসবুক আইডি ভেরিফায়েড করে বিতর্কের অবসান ঘটালেন তিনি।শনিবার (২৬ জুলাই) অস্ট্রেলিয়ার সিডনি থেকে দুপুর ২টার দিকে ফেসবুক লাইভে এসে শাবনূর বলেন, “আমার একটি মাত্র ফেসবুক আইডি আছে, বাকিগুলো ভুয়া। কে বা কারা এমন কাজ করছে জানি না। আমি সবাইকে মন থেকে ভালোবাসি, কারও সঙ্গে কোনো শত্রুতা নেই। কিন্তু কিছু মানুষ কেন এমন করছে, তা বুঝে উঠতে পারছি না।”তিনি জানান, ওই ভুয়া পেজটি তার নাম, ছবি, এমনকি জাতীয় পরিচয়পত্র ও পাসপোর্টের তথ্য ব্যবহার করে ভেরিফায়েড করানো হয়েছে। শাবনূরের ভাষায়, “এই পেজের উদ্দেশ্য মোটেও সৎ নয়। এটি স্পষ্টতই প্রতারণা।”লাইভে তিনি বলেন, “অনেকেই আমাকে আগে থেকেই ভেরিফায়েড আইডির পরামর্শ দিয়েছিলেন। তখন গুরুত্ব দিইনি। কিন্তু এখন বুঝতে পারছি, এটা খুবই দরকার ছিল।”ঘটনার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ফেসবুক কর্তৃপক্ষ তার আইডি ভেরিফায়েড করে দেয়। বিকেল ৪টার দিকে একটি পোস্টে তিনি লেখেন, “আলহামদুলিল্লাহ, আমার ফেসবুক আইডি ভেরিফাইড হয়ে গেছে। সবার অনুরোধে এটা সত্যায়িত (ভেরিফায়েড) করে নিলাম। আশা করি এখন থেকে আমার অফিসিয়াল আইডি চিনতে কারও অসুবিধা হবে না।”তিনি আরও জানান, প্রতারণার অভিযোগে আইনি প্রক্রিয়া শুরু করেছেন। এ বিষয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করছেন এবং সাইবার ক্রাইম ইউনিটেও অভিযোগ করবেন। শাবনূরের ধারণা, ভুয়া পেজটির পেছনে বাংলাদেশভিত্তিক একটি সংঘবদ্ধ চক্র জড়িত, যারা তার পরিচিতিকে কাজে লাগিয়ে জনসাধারণকে বিভ্রান্ত করছে।উল্লেখ্য, অতীতেও শাবনূরের নামে একাধিক ফেক আইডি খোলা হয়েছিল এবং এমনকি তার মৃত্যুর গুজবও ছড়ানো হয়েছিল। তিনি বারবার ভক্তদের এসব বিষয়ে সতর্ক করে আসছেন।প্রসঙ্গত, কাজী শারমীন নাহিদ নূপুর, যার পর্দানাম শাবনূর, নব্বই দশকে ‘চাঁদনী রাতে’ চলচ্চিত্র দিয়ে ঢালিউডে আত্মপ্রকাশ করেন। সালমান শাহ-শাবনূর জুটি আজও বাংলা সিনেমার ইতিহাসে অন্যতম জনপ্রিয় জুটি হিসেবে বিবেচিত। বর্তমানে তিনি অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে বসবাস করছেন, যেখানে তার একমাত্র ছেলে আইজান নিহান পড়াশোনা করছে।ভোরের আকাশ//হ.র
‘ওন্ড’ ব্যান্ডের ভোকালিস্ট, বেজিস্ট ও সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ার এ কে রাতুল মারা গেছেন। ব্যান্ডের গীতিকার সিয়াম ইবনে আলম খবরটি নিশ্চিত করেছেন।সিয়াম ইবনে আলম জানান, উত্তরার একটি জিমে হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হন রাতুল। পরে তাঁকে উত্তরা ক্রিসেন্ট হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখান থেকে লুবানা হাসপাতালে নেয়া হয়। এর ঘণ্টাখানেক পর তাকে মৃত ঘোষণা করেন চিকিৎসকেরা।শনিবার (২৭ জুলাই) বিকেল ৩টা ৩০ মিনিটের দিকে রাজধানীর একটি জিমে হৃদরোগে আক্রান্ত হন তিনি। সেখান থেকে তাকে দ্রুত রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন।সংগীতশিল্পীর এমন অকালমৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নিতে পারছেন না তারকারা।উল্লেখ্য, এ কে রাতুল ছিলেন বাংলাদেশের আন্ডারগ্রাউন্ড রক সংগীতজগতের এক উজ্জ্বল নাম। ২০১৪ সালে ব্যান্ডটির প্রথম অ্যালবাম ‘1’ ও ২০১৭ সালে দ্বিতীয় অ্যালবাম ‘2’ মুক্তি পায়। দুই অ্যালবামই শ্রোতাদের কাছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়, বিশেষ করে রতুলের কণ্ঠশক্তির জন্য।শুধু গায়ক হিসেবেই নয়, এ কে রতুল ছিলেন এক অসাধারণ প্রযোজকও। দেশের রক সংগীতের নানা ব্যান্ডের জন্য তিনি তৈরি করেছেন একাধিক হিট অ্যালবাম। তার আকস্মিক মৃত্যুতে সংগীতাঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।প্রসঙ্গত, নায়ক জসিমের তিন ছেলের একজন এ কে রাতুল। বাবার পথ ধরে অভিনয়ে নাম লেখাননি তারা, কাজ করেছেন সংগীতজগতে। তিনজনই যুক্ত ব্যান্ডের সঙ্গে।এর মধ্যে রাহুল ‘ট্রেনরেক’ ব্যান্ডের গিটারিস্ট ও ‘পরাহো’ ব্যান্ডের ড্রামার, রাতুল ও সামী যুক্ত ছিলেন ‘ওইনড’ ব্যান্ডের সঙ্গে। রাতুল ওইনডের ভোকালিস্ট ও বেজিস্ট, সামী ড্রামার।ভোরের আকাশ/জাআ