যুক্তরাষ্ট্রে শাকিব খান, নতুন মিশন হলিউড?
ঈদুল আজহায় মুক্তিপ্রাপ্ত ঢাকাই সিনেমার মেগাস্টার শাকিব খানের নতুন ছবি ‘তাণ্ডব’ দেশজুড়ে পেয়েছে ব্যাপক সাড়া। এবার ছবিটি পাড়ি জমিয়েছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক শহরে মুক্তি পাওয়ার পরপরই দেশ ছেড়েছেন শাকিব খান। এতে করে শুরু হয়েছে জল্পনা—তবে কি এবার হলিউড মিশন শুরু করলেন এই সুপারস্টার?
শনিবার (১৩ জুলাই) রাতে বিমানে বসে একটি ছবি সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করেন শাকিব খান। সাদা টি-শার্ট, চোখে সানগ্লাস ও ‘লুলুলেমন’ ব্র্যান্ডের ক্যাপ পরে বিমানের জানালার পাশে বসা সেই ছবির ক্যাপশনে লেখেন, ‘রোমাঞ্চ যাত্রা শুরু হোক!’ যদিও তিনি সেখানে স্পষ্ট করে সফরের উদ্দেশ্য জানাননি।
তবে ধারণা করা হচ্ছে, ‘তাণ্ডব’-এর প্রিমিয়ার উপলক্ষে দর্শকদের সঙ্গে ছবি দেখতে যুক্তরাষ্ট্র সফরে গেছেন তিনি। ছবিটি ১১ জুলাই থেকে হিউস্টন, ক্যালিফোর্নিয়া, বোস্টন, অরল্যান্ডো, স্যাক্রামেন্টোসহ অন্তত ১০টির বেশি শহরের প্রেক্ষাগৃহে প্রদর্শিত হচ্ছে।
শাকিব খানের এই সফর ঘিরে আরও একটি সম্ভাবনার কথা আলোচনায় এসেছে। মাস কয়েক আগে হলিউডে কাজ করার গুঞ্জন উঠেছিল। তখন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নির্মাতা আসিক আকবর গণমাধ্যমে জানান, শাকিব খানকে নিয়ে তিনি একটি হলিউড সিনেমা নির্মাণ করতে চান। সেই সময় জানানো হয়, চূড়ান্ত চুক্তির আগে শাকিব খানের যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়া প্রয়োজন।
এখন শাকিবের এই সফর সেই সম্ভাবনাকে আরও জোরালো করেছে বলে মনে করছেন ভক্ত ও চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট অনেকে।
ভোরের আকাশ//হ.র
সংশ্লিষ্ট
ঈদুল আজহায় মুক্তিপ্রাপ্ত ঢাকাই সিনেমার মেগাস্টার শাকিব খানের নতুন ছবি ‘তাণ্ডব’ দেশজুড়ে পেয়েছে ব্যাপক সাড়া। এবার ছবিটি পাড়ি জমিয়েছে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে। যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক শহরে মুক্তি পাওয়ার পরপরই দেশ ছেড়েছেন শাকিব খান। এতে করে শুরু হয়েছে জল্পনা—তবে কি এবার হলিউড মিশন শুরু করলেন এই সুপারস্টার?শনিবার (১৩ জুলাই) রাতে বিমানে বসে একটি ছবি সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করেন শাকিব খান। সাদা টি-শার্ট, চোখে সানগ্লাস ও ‘লুলুলেমন’ ব্র্যান্ডের ক্যাপ পরে বিমানের জানালার পাশে বসা সেই ছবির ক্যাপশনে লেখেন, ‘রোমাঞ্চ যাত্রা শুরু হোক!’ যদিও তিনি সেখানে স্পষ্ট করে সফরের উদ্দেশ্য জানাননি।তবে ধারণা করা হচ্ছে, ‘তাণ্ডব’-এর প্রিমিয়ার উপলক্ষে দর্শকদের সঙ্গে ছবি দেখতে যুক্তরাষ্ট্র সফরে গেছেন তিনি। ছবিটি ১১ জুলাই থেকে হিউস্টন, ক্যালিফোর্নিয়া, বোস্টন, অরল্যান্ডো, স্যাক্রামেন্টোসহ অন্তত ১০টির বেশি শহরের প্রেক্ষাগৃহে প্রদর্শিত হচ্ছে।শাকিব খানের এই সফর ঘিরে আরও একটি সম্ভাবনার কথা আলোচনায় এসেছে। মাস কয়েক আগে হলিউডে কাজ করার গুঞ্জন উঠেছিল। তখন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নির্মাতা আসিক আকবর গণমাধ্যমে জানান, শাকিব খানকে নিয়ে তিনি একটি হলিউড সিনেমা নির্মাণ করতে চান। সেই সময় জানানো হয়, চূড়ান্ত চুক্তির আগে শাকিব খানের যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়া প্রয়োজন।এখন শাকিবের এই সফর সেই সম্ভাবনাকে আরও জোরালো করেছে বলে মনে করছেন ভক্ত ও চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট অনেকে।ভোরের আকাশ//হ.র
বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেত্রী কারিনা কাপুর খান—দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে রুপালি পর্দায় একের পর এক চরিত্রে দর্শকদের মুগ্ধ করে চলেছেন। তবে অবাক করার বিষয় হলো, এই দীর্ঘ সময়েও তার চেহারায় যেন বয়সের ছাপ পড়েনি। কীভাবে সম্ভব হলো এই সৌন্দর্য ও ফিটনেস ধরে রাখা? সম্প্রতি সেই রহস্য জানিয়েছেন তার নিউট্রিশনিস্ট ঋজুতা দিওয়েকার।২০০৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘টশন’ ছবির সময় থেকেই বলিউডে ‘জিরো ফিগার’ ট্রেন্ড চালু করেন কারিনা। এরপর গর্ভাবস্থার সময় ফটোশুট, সন্তানের জন্মের কয়েক মাসের মধ্যেই কাজে ফেরা—সবক্ষেত্রেই তিনি ছিলেন নজিরবিহীন।নিউট্রিশনিস্ট ঋজুতা দিওয়েকার জানিয়েছেন, কারিনা খেতে ভালোবাসেন ঠিকই, তবে নিজের খাদ্যাভ্যাসে চূড়ান্ত নিয়মশৃঙ্খলা বজায় রাখেন। সপ্তাহের পাঁচ দিন তিনি প্রায় একই রকম খাবার খান। বিশেষ করে রাতের খাবারে গত ১৮ বছর ধরে কোনো পরিবর্তন আনেননি। প্রতিদিন রাতেই খিচুড়ি ও ডাল খান তিনি।তবে এ নিয়ে কোনো একঘেয়েমি নেই কারিনার। বরং বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন, চাইনিজ খাবার তার পছন্দের তালিকায় উপরের দিকেই রয়েছে। এ ছাড়া ঘি ও মিষ্টিও তিনি বাদ দেননি খাদ্যতালিকা থেকে। ঋজুতার মতে, ঘি শরীরের অভ্যন্তরীণ ডিটক্স প্রক্রিয়ায় সহায়তা করে। ছেলে তৈমুরের জন্মের পর কারিনার স্কিন টোন ঠিক রাখতে তাকে ঘি খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল।এ ছাড়া মাঝেমধ্যেই তাকে চকলেট পেস্ট্রি খেতেও দেখা যায়। ঋজুতার ভাষায়, “সঠিক পরিমাণে মিষ্টি শরীরকে ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে, যা ফিটনেসের অংশ।”কারিনার এই সুপরিকল্পিত ডায়েট রুটিনের পাশাপাশি নিয়মিত শরীরচর্চাও তাকে এত বছর ধরে একইভাবে ফিট ও ফ্রেশ থাকতে সাহায্য করেছে বলে মনে করেন ঋজুতা দিওয়েকার।ভোরের আকাশ//হ.র
জনপ্রিয় ডিসি কমিক্স চরিত্র সুপারম্যানের নতুন অ্যাকশন সিনেমা মুক্তি পাওয়ার পর প্রথম সপ্তাহেই উত্তর আমেরিকার বক্স অফিসের শীর্ষস্থান দখল করেছে। এই খাতের বিশেষজ্ঞদের পূর্বাভাস মতে, ইতোমধ্যে টিকেট বিক্রি থেকে এই সিনেমার আয় ১২ কোটি ২০ লাখ ডলার ছাড়িয়েছে।ওয়ার্নার ব্রাদার্স ও ডিসি স্টুডিওসের এই সিনেমার পরিচালকের দায়িত্বে ছিলেন জেমস গান। তিনি এর আগে মার্ভেল কমিক্সের কিছু চরিত্রকে সফল সিনেমায় রূপ দিয়েছেন। সুপারম্যানের নাম-ভূমিকায় আছেন অপেক্ষাকৃত নতুন ও স্বল্প পরিচিত অভিনেতা ডেভিড করেনসওয়েট। সঙ্গে তার বান্ধবী লুইস লেইনের ভূমিকায় ছিলেন ‘দ্য মার্ভেয়াস মিসেস মেইজেল’ চরিত্রের জন্য খ্যাতি অর্জনকারী অভিনেত্রী র্যাচেল ব্রসনাহান। পাশাপাশি খলনায়কের চরিত্রে অভিনয় করেছেন নিকোলাস হৌল্ট।ফ্র্যাঞ্চাইজ এন্টারটেইনমেন্ট রিসার্চের বিশ্লেষক ডেভিড এ. গ্রস বলেন, ‘৭৫ বছর ধরে নির্মাণ করা হচ্ছে এমন একটি সুপারহিরোর গল্পের সপ্তম পর্ব স্থানীয় বাজারে (যুক্তরাষ্ট্রে) যে সাফল্য অর্জন করেছে, তা অসামান্য।’‘এ ক্ষেত্রে পরিচালক মিস্টার গান শুধু বড় বড় তারকাদের ওপর নির্ভর করেননি। তিনি ভালো গল্প ও চলচ্চিত্র নির্মাণে যে মুনশিয়ানা দেখিয়েছেন, তারই ফলাফল দেখছি আমরা’।১৯৯৩ সালে আধুনিক বিশ্বে ডাইনোসরদের কাল্পনিক ঘোরাফেরা নিয়ে জুরাসিক পার্ক সিনেমাটি নির্মাণ করেন বিখ্যাত পরিচালক স্টিভেন স্পিলবার্গ। এরপর ওই ধারায় অসংখ্য ‘জুরাসিক’ সিনেমা মুক্তি পেয়েছে, যার সর্বশেষ নজির ‘জুরাসিক ওয়ার্ল্ড: রিবার্থ’। সুপারম্যানের দাপটে জুরাসিক ওয়ার্ল্ড দ্বিতীয় অবস্থানে চলে গেছে। সিনেমাটি যুক্তরাষ্ট্রে ৪ কোটি ডলারের ব্যবসা করেছে।এই সিনেমায় মূল চরিত্রে আছেন মার্ভেলের ব্ল্যাক উইডোখ্যাত স্কারলেট ইয়োহানসন, জনাথান বেইলি ও মাহেরশালা আলি। তৃতীয় অবস্থানে আছে ‘এফ ওয়ান: দ্য মুভি’। অ্যাপল ও ওয়ার্নার ব্রাদার্স প্রযোজিত সিনেমার মূল চরিত্রে আছেন ব্র্যাড পিট। এটি ১ কোটি ৩০ লাখ ডলারের ব্যবসা করেছে।চতুর্থ স্থানে আছে ‘হাউ টু ট্রেইন ইওর ড্রাগন’। ২০১০ সালের জনপ্রিয় এই সিনেমাটি নতুন করে নির্মাণ করেছে ইউনিভার্সাল ও ড্রিমওয়ার্ক্স অ্যানিমেশন। এটি ৭৮ লাখ ডলারের ব্যবসা করেছে।শীর্ষ দশের পরের সিনেমাগুলো হলো টুয়েন্টি এইট ইয়ার্স লেটার, লিলো অ্যান্ড স্টিচ, মিশন ইম্পসিবল - দ্য ফাইনাল রেকনিং, মিগান টু পয়েন্ট ও এবং ম্যাটেরিয়ালিস্টস।ভোরের আকাশ/এসএইচ
জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী প্যারিসের মন্টমার্ত্রে স্যাক্রে-ক্যো গির্জার সামনে তার স্বামীর নামে একটি ‘লাভ লক’ বা প্রেমের তালা লাগিয়ে রোমান্টিক মুহূর্ত উপহার দিয়েছেন।ফ্রান্সের এই বিখ্যাত স্থানে লোহার বেষ্টনিতে ছোট একটি তালা ঝুলিয়ে মেহজাবীন তাঁর স্বামীর প্রতি ভালোবাসার প্রতীক স্বরূপ এই কাজ করেছেন। তালায় স্বামীর নাম খোদাই করা ছিল। প্রেম ও বিশ্বাসের প্রতীক হিসেবে ‘লাভ লক’ বেশ কিছু সময় ধরে প্যারিসসহ বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। অনেকের বিশ্বাস, এই তালা লাগানোর মাধ্যমে সম্পর্ক আরো দৃঢ় হয় এবং প্রেম অটুট থাকে।মেহজাবীনের এই বিশেষ মুহূর্তের ছবি সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে প্রকাশ পেয়ে দ্রুত ভাইরাল হয়েছে। ভক্তরা এই রোমান্টিক মুহূর্তের প্রশংসা করেছেন এবং অভিনন্দন জানিয়েছেন।মাস খানেক আগে মেহজাবীন ইউরোপের বিভিন্ন স্থানে ঘুরতে যান। এর আগে তার স্বামী আদনান আল রাজীব ‘আলী’ ফ্রান্সের কান চলচ্চিত্র উৎসবে অংশগ্রহণ করেন। উৎসব শেষে তারা একসঙ্গে ইউরোপের বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করেন এবং সেই সময়ের ছবি এখন মেহজাবীন শেয়ার করছেন।ভোরের আকাশ//হ.র