প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস শুরু, মাধ্যমিক খুলবে কাল
পবিত্র রমজান মাস ও ঈদুল ফিতরের দীর্ঘ ছুটি শেষে দেশের সরকারি ও বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও মাদরাসাগুলোতে মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) থেকে ক্লাস শুরু হয়েছে। আগামীকাল বুধবার (৯ এপ্রিল) খুলবে মাধ্যমিক বিদ্যালয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রকাশিত শিক্ষাপঞ্জি থেকে এ তথ্য জানা গেছে। এ ছাড়া মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি), মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। ছুটি শেষে অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তাদের ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নোটিশ প্রকাশ করেছে।
প্রাথমিক বিদ্যালয়-শ্রী শ্রী শিবরাত্রি ব্রত দিয়ে গত ২৬ ফেব্রুয়ারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছুটি শুরু হয়। ২৭ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয় রমজানের ছুটি। শুভ দোলযাত্রা, স্বাধীনতা দিবস, শ্রী শ্রী হরিচাঁদ ঠাকুরের আবির্ভাব, শবেকদর, জুমাতুল বিদা ও ঈদুল ফিতরের টানা ৪০ দিনের ছুটি শেষে সোমবার (৭ এপ্রিল) প্রাথমিক বিদ্যালয় খুলে দেওয়া হয়। তবে এদিন ‘গ্লোবাল স্ট্রাইক ফর গাজা’ কর্মসূচিতে সংহতি জানিয়ে ক্লাস হয়নি প্রাথমিকে। মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পুরোদমে ক্লাস শুরু হবে।
মাদরাসাগুলোতে ছুটি শুরু হয় আরও আগে, ২৫ ফেব্রুয়ারি থেকে। রমজান, স্বাধীনতা দিবস, জুমাতুল বিদা, শবে কদর ও ঈদ মিলিয়ে ৪২ দিনের ছুটি শেষে আজ মঙ্গলবার থেকে মাদরাসাগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে। মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে পাঠানো নির্দেশনায় আজ থেকেই পাঠদান পুরোদমে চালু করতে বলা হয়েছে।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন কলেজগুলোর ছুটি শেষ হয়েছে ৩ এপ্রিল। এরপর সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় রবিবার থেকে ক্লাস শুরু হয়। তবে ৭ এপ্রিল ‘নো ওয়ার্ক, নো স্কুল’ কর্মসূচির কারণে ক্লাস হয়নি। আজ মঙ্গলবার থেকে এসব কলেজে আবারও স্বাভাবিকভাবে পাঠদান শুরু হয়েছে। তবে যেসব কলেজ ‘স্কুল অ্যান্ড কলেজ’ হিসেবে পরিচালিত, সেগুলো মাধ্যমিক পর্যায়ের সঙ্গে মিলিয়ে আগামীকাল বুধবার ৯ এপ্রিল খুলবে।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
চলতি বছরের উচ্চ মাধ্যমিক (এইচএসসি) ও সমমান পরীক্ষা শুরু হচ্ছে আগামী ২৬ জুন থেকে। এবার দেশের ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী এই পরীক্ষায় অংশ নেবেন। এর মধ্যে ছাত্রী ৬ লাখ ৩৩ হাজার ৯৬ জন এবং ছাত্র ৬ লাখ ১৮ হাজার ১৫ জন।শনিবার (১৪ জুন) আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় সাব-কমিটির পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।গত বছর পরীক্ষার্থী ছিলেন ১৩ লাখ ৩২ হাজার ৯৯৩ জন। সে হিসাবে এবারের পরীক্ষার্থী কমেছে প্রায় ৮১ হাজার ৮৮২ জন। আসন্ন পরীক্ষা নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করতে শিক্ষাবোর্ড কিছু নির্দেশনা জারি করেছে। পরীক্ষার্থীদের জন্য তা মেনে চলা বাধ্যতামূলক। নির্দেশনাগুলো হলো:১. করোনা ভাইরাসের (কোভিড-১৯) সংক্রমণ রোধে সবাইকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা অনুযায়ী মাস্ক ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরীক্ষা কেন্দ্রে আসতে হবে।২. পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে অবশ্যই পরীক্ষার্থীদের কক্ষে আসন গ্রহণ করতে হবে। প্রথমে বহুনির্বাচনী ও পরে সৃজনশীল/রচনামূলক (তত্ত্বীয়) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ৩০ নম্বরের বহুনির্বাচনী (এমসিকিউ) পরীক্ষার ক্ষেত্রে সময় ৩০ মিনিট এবং ৭০ নম্বরের সৃজনশীল (সিকিউ) পরীক্ষার ক্ষেত্রে সময় ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট। ৩. ব্যবহারিক বিষয়-সংবলিত পরীক্ষার ক্ষেত্রে ২৫ নম্বরের বহুনির্বাচনী পরীক্ষার ক্ষেত্রে সময় ২৫ মিনিট এবং ৫০ নম্বরের সৃজনশীল পরীক্ষার ক্ষেত্রে সময় ২ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট।৪. পরীক্ষা বিরতিহীনভাবে প্রশ্নপত্রে উল্লিখিত সময় পর্যন্ত চলবে। এমসিকিউ ও সিকিউ উভয় অংশের পরীক্ষার মধ্যে কোনো বিরতি থাকবে না। ৫. সকাল ১০টা থেকে অনুষ্ঠেয় পরীক্ষার ক্ষেত্রে সকাল সাড়ে ৯টায় অলিখিত উত্তরপত্র ও বহুনির্বাচনী ওএমআর শিট বিতরণ সকাল ১০টায় বহুনির্বাচনী প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হবে।৬. সকাল সাড়ে ১০টায় বহুনির্বাচনী উত্তরপত্র সংগ্রহ ও সৃজনশীল প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হবে। (২৫ নম্বরের বহুনির্বাচনী পরীক্ষার ক্ষেত্রে এ সময় ১০.২৫ মিনিট)। আর দুপুর ২টা থেকে অনুষ্ঠেয় পরীক্ষার ক্ষেত্রে দুপুর দেড়টায় অলিখিত উত্তরপত্র ও বহুনির্বাচনী ওএমআর শিট বিতরণ। দুপুর ২টা বহুনির্বাচনী প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হবে। দুপুর আড়াইটায় বহুনির্বাচনী উত্তরপত্র সংগ্রহ ও সৃজনশীল প্রশ্নপত্র বিতরণ করা হবে। (২৫ নম্বরের বহুনির্বাচনী পরীক্ষার ক্ষেত্রে এ সময় ২.২৫ মিনিট)।৭. প্রশ্নপত্রে উল্লিখিত সময় অনুযায়ী পরীক্ষা গ্রহণ করতে হবে। পরীক্ষার্থীরা তাদের প্রবেশপত্র নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান প্রধানের কাছ থেকে সংগ্রহ করবে।৮. প্রত্যেক পরীক্ষার্থী সরবরাহকৃত উত্তরপত্রে তার পরীক্ষার রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, বিষয় কোড ইত্যাদি ওএমআর ফরমে যথাযথভাবে লিখে বৃত্ত ভরাট করবে। কোনো অবস্থাতেই মার্জিনের মধ্যে লেখা কিংবা অন্য কোনো প্রয়োজনে উত্তরপত্র ভাজ করা যাবে না।৯. পরীক্ষার্থীকে তত্ত্বীয়, বহুনির্বাচনী ও ব্যবহারিক অংশে (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) পৃথকভাবে পাস করতে হবে।১০. প্রত্যেক পরীক্ষার্থী কেবল রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও প্রবেশ পত্রে উল্লিখিত বিষয়/বিষয়সমূহের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। কোনো অবস্থাতেই অন্য বিষয়ের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে না।১১. কোনো পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নিজ কলেজ/প্রতিষ্ঠানে অনুষ্ঠিত হবে না, পরীক্ষার্থী স্থানান্তরের মাধ্যমে আসন বিন্যাস করতে হবে।১২. পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষায় সাধারণ সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করতে পারবে। প্রোগ্রামিং ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে না। ভোরের আকাশ/হ.র
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এক লাখেরও বেশি শিক্ষক নিয়োগের পরিকল্পনা নিয়ে আসছে শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। এটি হতে যাচ্ছে এনটিআরসিএর ছয় নম্বর গণবিজ্ঞপ্তি, যা দেশের শিক্ষা খাতে এ যাবতকালের সবচেয়ে বড় নিয়োগ উদ্যোগ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, আগামী সোমবার (১৭ জুন) এই গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হতে পারে। তবে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে ২২ জুন থেকে। বিজ্ঞপ্তির খসড়া ইতোমধ্যে প্রস্তুত রয়েছে এবং কোনো প্রযুক্তিগত সমস্যা না হলে নির্ধারিত সময়েই এটি প্রকাশ করা হবে।এনটিআরসিএ সূত্রে জানা গেছে, এবার শিক্ষক নিবন্ধনধারীদের জন্য বড় সুযোগ থাকলেও কিছু শর্ত থাকছে। এর মধ্যে রয়েছে, ৩৫ বছরের বেশি বয়সী প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন না। এছাড়া, যাদের নিবন্ধন সনদ তিন বছরের বেশি সময় আগে ইস্যু হয়েছে, তারাও এবারের নিয়োগের বাইরে থাকবেন।এই প্রসঙ্গে এনটিআরসিএর সচিব এ এম এম রিজওয়ানুল হক বলেন, “আমরা বয়সসংক্রান্ত নিয়ম মেনে চলি এবং এমপিও নীতিমালার বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারি না।”এই নিয়োগ কার্যক্রমে দেশের বেসরকারি স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, কারিগরি ও ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠানে শূন্যপদ পূরণের লক্ষ্যে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে। ধারণা করা হচ্ছে, পদের সংখ্যা এক লাখ ছাড়িয়ে যেতে পারে।আগ্রহী প্রার্থীদের এনটিআরসিএর নির্ধারিত ওয়েবসাইটে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। আবেদনকারীদের অবশ্যই বৈধ নিবন্ধন সনদ থাকতে হবে এবং বয়সসীমা হবে সর্বোচ্চ ৩৫ বছর। নিয়োগ প্রক্রিয়ার পুরো কার্যক্রম পরিচালিত হবে এনটিআরসিএর নিজস্ব সফটওয়্যারের মাধ্যমে, যাতে প্রার্থীদের যোগ্যতা যাচাই, প্রতিষ্ঠানের চাহিদা ও স্বয়ংক্রিয় সুপারিশ প্রক্রিয়া যুক্ত থাকবে।উল্লেখ্য, এনটিআরসিএ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, যেটি ২০০৫ সাল থেকে শিক্ষক নিবন্ধন ও সুপারিশ কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। এর মূল লক্ষ্য হলো যোগ্য ও দক্ষ শিক্ষক নিয়োগের মাধ্যমে দেশের বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার মান নিশ্চিত করা। ভোরের আকাশ/হ.র
ঈদুল আজহা উপলক্ষে দেশের সরকারি-বেসরকারি কলেজগুলোতে এবার ১০ দিনের ছুটি ছিল। এ ছুটি শেষ হচ্ছে বৃহস্পতিবার (১২ জুন)। তবে শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি থাকায় রোববার খুলবে কলেজ। এদিন থেকেই ক্লাস ও প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু হবে।শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের বার্ষিক শিক্ষাপঞ্জি অনুযায়ী, সরকারি-বেসরকারি কলেজে ঈদুল আজহার ছুটি শুরু হয়েছিল ৩ জুন। বৃহস্পতিবার এ ছুটি শেষ হয়। ছুটি শেষে সাপ্তাহিক বন্ধের দিন পড়ায় ছুটির আওতা আরও দুদিন বেড়েছে। ফলে রোববার থেকে সরকারি-বেসরকারি কলেজ পুরোদমে চালু হবে।এদিকে, প্রাথমিক, মাধ্যমিক, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলবে আরও দেরিতে। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ঈদুল আজহার ছুটির সঙ্গে গ্রীষ্মকালীন ছুটি রয়েছে। ঈদের ছুটি শেষে এখন চলবে গরমের ছুটি।শিক্ষাপঞ্জি অনুযায়ী, প্রাথমিক বিদ্যালয় ২৪ জুন, মাধ্যমিক বিদ্যালয় ২২ জুন, মাদ্রাসা ২৬ জুন এবং কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ২২ জুন খুলে দেওয়া হবে। তবে ছুটি শেষে সাপ্তাহিক বন্ধ পড়লে সেক্ষেত্রে আরও দুদিন পর প্রতিষ্ঠানগুলোয় ক্লাসসহ সব কার্যক্রম পুনরায় শুরু হবে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
চলতি বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফল জুলাই মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে, অর্থাৎ ১৩ জুলাইয়ের মধ্যে প্রকাশের সম্ভাবনা রয়েছে। গতকাল বুধবার এ তথ্য জানিয়েছেন আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় বোর্ডের সভাপতি এবং ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. খন্দোকার এহসানুল কবির। তিনি বলেন, পরীক্ষার খাতা মূল্যায়নের কাজ শেষ পর্যায়ে রয়েছে।চেয়ারম্যান বলেন, ইতোমধ্যে পরীক্ষকরা খাতা মূল্যায়ন করে বোর্ডে পাঠানো শুরু করেছেন। তবে এখনো অনেক খাতা হাতে আসেনি। সব খাতা হাতে পাওয়ার পর নম্বর ইনপুট এবং অন্যান্য আনুষঙ্গিক কাজসম্পন্ন করে ফল প্রকাশের চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা করা হবে।চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষার খাতা সংগ্রহে কিছুটা বিলম্ব হয়েছে। এতে ফল প্রকাশে কোনো প্রভাব পড়বে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে বোর্ড চেয়ারম্যান বলেন, পরীক্ষকরা নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যেই খাতা জমা দিয়েছেন। সুতরাং এতে বড় কোনো সমস্যা হয়নি। আমরা চেষ্টা করছি পরীক্ষার ৬০ দিনের মধ্যেই ফল প্রকাশ করতে।এ বছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে প্রায় ১৮ লাখ ৭৮ হাজার শিক্ষার্থী। এর মধ্যে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১৪ লাখ ৯০ হাজার ১৪২ জন। এর মধ্যে ছাত্র রয়েছে ৭ লাখ ১ হাজার ৫৩৮ জন এবং ছাত্রী রয়েছে ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৬০৪ জন। সারা দেশের ২ হাজার ২৯১টি কেন্দ্র থেকে ১৮ হাজার ৮৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এই পরীক্ষায় অংশ নেয়।অন্যদিকে, মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে পরীক্ষার্থী ছিল ২ লাখ ৯৪ হাজার ৭২৬ জন এবং কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ছিল ১ লাখ ৪৩ হাজার ৩১৩ জন।ভোরের আকাশ/এসএইচ