ছবি: সংগৃহীত
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) এবং বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬৮ জন অধ্যাপক জীবনবৃত্তান্ত বা সিভি জমা দিয়েছেন। আজ বুধবার সিভি বাছাই করবে উপাচার্য নিয়োগে গঠিত সার্চ কমিটি। গতকাল মঙ্গলবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের এক কর্মকর্তা এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা জানান, কুয়েটের উপাচার্য হতে সবচেয়ে বেশি সিভি জমা পড়েছে। ৪৮ জন অধ্যাপক কুয়েটের ভিসি হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করে জীবনবৃত্তান্ত জমা দিয়েছেন। আর বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হতে সিভি জমা দিয়েছেন ২০ জন অধ্যাপক।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ সূত্র জানিয়েছে, কুয়েট এবং বরিশালের উপাচার্য হতে সিভি জমা দেওয়া অধ্যাপকদের মধ্যে ছয়জনের জীবনবৃত্তান্ত বাছাই করা হতে পারে। পরবর্তীতে এই ছয়জনের তালিকা প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরে পাঠানো হবে। এরপর প্রধান উপদেষ্টা যাকে যোগ্য মনে করবেন তাকে উপাচার্য নিয়োগ দেবেন। প্রধান উপদেষ্টার সম্মতি পাওয়ার পর প্রজ্ঞাপন জারি করবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে যোগ্য প্রার্থীর সংখ্যা কম হলে প্রধান উপদেষ্টার কাছে কম সংখ্যক অধ্যাপকের সিভি পাঠানো হবে বলে জানা গেছে।
গত ১০ জুন কুয়েট ও বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। বিজ্ঞপ্তিতে উপাচার্য পদে আগ্রহী প্রার্থীদের ২৬ জুন বিকেল ৫টার মধ্যে শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ও অন্যান্য সব কাগজপত্রসহ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব বরাবর আবেদন পাঠাতে বলা হয়।
বিজ্ঞপ্তির তথ্যমতে, উপাচার্য পদে আবেদন করতে হলে প্রার্থীকে অবশ্যই পিএইচডি ডিগ্রিধারী হতে হবে। কুয়েটের জন্য পিএইচডি ডিগ্রিটি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিষয়ের হতে হবে। আর বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য যেকোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি গ্রহণযোগ্য হবে। আবেদনকারীর কমপক্ষে ২০ বছরের শিক্ষকতা অথবা ৫ বছরের গবেষণাসহ ১৫ বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ খাত- যেমন শিক্ষা পরিকল্পনা, আর্থিক ব্যবস্থাপনা, ছাত্রকল্যাণ এবং একাডেমিক কার্যক্রমে সক্রিয় অংশগ্রহণের অভিজ্ঞতাও আবশ্যক। যাদের বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ে একাডেমিক বা প্রশাসনিক দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা রয়েছে, তাদের অতিরিক্ত যোগ্যতা হিসেবে বিবেচনা করা হবে।
আবেদনকারীদের আন্তর্জাতিক জার্নালে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক গবেষণা ও প্রকাশনার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে পাণ্ডিত্যপূর্ণ স্বীকৃতি থাকলে সেটিও বাড়তি যোগ্যতা হিসেবে দেখা হবে। আবেদনকারীর বয়স কমপক্ষে ৪৫ বছর হতে হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসার স্বীকৃতি নবায়ন, কোড নম্বর দেওয়া এবং এমপিওভুক্তির কার্যক্রম শুরু করেছে সরকার। এরমধ্যে এমপিওভুক্তির জন্য আবেদন গ্রহণ শুরু হচ্ছে আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে, যা চলবে ১০ জুলাই পর্যন্ত। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগ এবং বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের আলাদা দুটি বিজ্ঞপ্তিতে এই কার্যক্রমের বিষয়ে জানানো হয়েছে।এতে বলা হয়েছে, ‘স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা স্থাপন, পাঠদান, স্বীকৃতি, পরিচালনা ও জনবল কাঠামো এবং এমপিও নীতিমালা, ২০২৫’ অনুসারে যেসব মাদরাসা এখনো কোড নম্বর পায়নি, তাদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কোড নম্বর দেওয়া এবং স্বীকৃতি নবায়নের কাজ শুরু হবে। একই সঙ্গে ১ হাজার ৫১৯টি অনুদানভুক্ত স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসার স্বীকৃতি নবায়নের কাজ জরুরিভিত্তিতে হালনাগাদ করা হবে।এছাড়া, নতুন করে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসা স্থাপন ও পাঠদানের অনুমতির ক্ষেত্রেও নীতিমালার আলোকে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এক্ষেত্রে মাদরাসাগুলোর প্রধানদের নির্ধারিত ফি জমা দিয়ে তথ্য ছক পূরণ করে উপজেলা ও জেলা পর্যায়ের কর্তৃপক্ষের সত্যায়নসহ বোর্ডে আবেদন জমা দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।এদিকে, এমপিওভুক্তির জন্য আবেদন গ্রহণ শুরু হবে আগামী ৩ জুলাই থেকে। আবেদন করা যাবে ১০ জুলাই পর্যন্ত। আবেদন প্রক্রিয়া হবে সম্পূর্ণ অনলাইনে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়, মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর এবং ব্যানবেইসের ওয়েবসাইটে Online Ebtedie MPO Application শিরোনামে নির্ধারিত লিংক ব্যবহার করে আবেদনপত্র পূরণ করতে হবে।বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, অনুদানভুক্ত ইবতেদায়ি মাদরাসাগুলোর এমপিওভুক্তির সব কার্যক্রম হবে ডিজিটাল পদ্ধতিতে। নীতিমালায় নির্ধারিত মানদণ্ড অনুযায়ী উপযুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর তালিকা তৈরি করে প্রয়োজনীয় অনুমোদন সাপেক্ষে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এমপিও আবেদন সরাসরি বা ই-মেইলের মাধ্যমে গ্রহণ করা হবে না।বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর মিঞা মো. নূরুল হক জানান, এ উদ্যোগের মাধ্যমে স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদরাসাগুলোর কাঠামোগত ও প্রশাসনিক স্বীকৃতি সুসংহত হবে এবং অনুদান পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর টেকসই পরিচালনার পথ প্রশস্ত হবে। একইসঙ্গে এবারের প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও সময়ানুবর্তিতা বজায় রাখার জন্য অনলাইন আবেদন ছাড়া অন্যকোনো মাধ্যমে আবেদন নেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের উপ-সচিব (এমপিও) মো. আব্দুল হান্নান।ভোরের আকাশ/জাআ
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) এবং বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬৮ জন অধ্যাপক জীবনবৃত্তান্ত বা সিভি জমা দিয়েছেন। আজ বুধবার সিভি বাছাই করবে উপাচার্য নিয়োগে গঠিত সার্চ কমিটি। গতকাল মঙ্গলবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের এক কর্মকর্তা এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা জানান, কুয়েটের উপাচার্য হতে সবচেয়ে বেশি সিভি জমা পড়েছে। ৪৮ জন অধ্যাপক কুয়েটের ভিসি হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করে জীবনবৃত্তান্ত জমা দিয়েছেন। আর বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হতে সিভি জমা দিয়েছেন ২০ জন অধ্যাপক।মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ সূত্র জানিয়েছে, কুয়েট এবং বরিশালের উপাচার্য হতে সিভি জমা দেওয়া অধ্যাপকদের মধ্যে ছয়জনের জীবনবৃত্তান্ত বাছাই করা হতে পারে। পরবর্তীতে এই ছয়জনের তালিকা প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরে পাঠানো হবে। এরপর প্রধান উপদেষ্টা যাকে যোগ্য মনে করবেন তাকে উপাচার্য নিয়োগ দেবেন। প্রধান উপদেষ্টার সম্মতি পাওয়ার পর প্রজ্ঞাপন জারি করবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে যোগ্য প্রার্থীর সংখ্যা কম হলে প্রধান উপদেষ্টার কাছে কম সংখ্যক অধ্যাপকের সিভি পাঠানো হবে বলে জানা গেছে।গত ১০ জুন কুয়েট ও বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। বিজ্ঞপ্তিতে উপাচার্য পদে আগ্রহী প্রার্থীদের ২৬ জুন বিকেল ৫টার মধ্যে শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ও অন্যান্য সব কাগজপত্রসহ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব বরাবর আবেদন পাঠাতে বলা হয়।বিজ্ঞপ্তির তথ্যমতে, উপাচার্য পদে আবেদন করতে হলে প্রার্থীকে অবশ্যই পিএইচডি ডিগ্রিধারী হতে হবে। কুয়েটের জন্য পিএইচডি ডিগ্রিটি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিষয়ের হতে হবে। আর বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য যেকোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি গ্রহণযোগ্য হবে। আবেদনকারীর কমপক্ষে ২০ বছরের শিক্ষকতা অথবা ৫ বছরের গবেষণাসহ ১৫ বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ খাত- যেমন শিক্ষা পরিকল্পনা, আর্থিক ব্যবস্থাপনা, ছাত্রকল্যাণ এবং একাডেমিক কার্যক্রমে সক্রিয় অংশগ্রহণের অভিজ্ঞতাও আবশ্যক। যাদের বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ে একাডেমিক বা প্রশাসনিক দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা রয়েছে, তাদের অতিরিক্ত যোগ্যতা হিসেবে বিবেচনা করা হবে।আবেদনকারীদের আন্তর্জাতিক জার্নালে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক গবেষণা ও প্রকাশনার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে পাণ্ডিত্যপূর্ণ স্বীকৃতি থাকলে সেটিও বাড়তি যোগ্যতা হিসেবে দেখা হবে। আবেদনকারীর বয়স কমপক্ষে ৪৫ বছর হতে হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।ভোরের আকাশ/এসএইচ
চিকিৎসক নিয়োগে ৪৮তম বিশেষ বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা (এমসিকিউ টাইপ) আগামী ১৮ জুলাই অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)।মঙ্গলবার (১ জুলাই) দুপুরে সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) পরীক্ষার নিয়ন্ত্রক (ক্যাডার) মাসুমা আফরীনের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৪৮তম বিশেষ বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা (এমসিকিউ টাইপ) পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী আগামী ১৮ জুলাই শুক্রবার অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষা সকাল ১০টায় শুরু হয়ে চলবে দুপুর ১২টা পর্যন্ত।পরীক্ষার হল, আসন ব্যবস্থা ও সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের ওয়েবসাইট www.bpsc.gov.bd ও টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের ওয়েবসাইট bpsc.teletalk.com.bd এ প্রকাশ করা হবে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ (আইইউবি) ক্যাম্পাসে নতুন উচ্চগতির ও নিরাপদ ওয়াইফাই ৭.০ প্রযুক্তির পূর্ণাঙ্গ নেটওয়ার্ক চালু করা হয়েছে। পুরনো ওয়াইফাই ৫.০ প্রযুক্তির পরিবর্তে এই আধুনিক নেটওয়ার্ক ক্যাম্পাসে ইন্টারনেট ব্যবহারে গতিশীলতা ও স্থিতিশীলতা বৃদ্ধি করবে।রোববার (২৯ জুন) সন্ধ্যায় আইইউবির ডিএমকে লেকচার গ্যালারিতে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এই প্রযুক্তির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্যরা।নতুন ওয়াইফাই ৭.০ সিস্টেমে ক্যাম্পাসজুড়ে ব্যাপক সংখ্যক অ্যাকসেস পয়েন্ট ও শক্তিশালী ব্যাকবোন সংযোগ স্থাপন করা হয়েছে। এতে একসঙ্গে ২৫ হাজারের বেশি ডিভাইস সংযুক্ত থাকতে পারবে, যেখানে পূর্বের নেটওয়ার্কে মাত্র কয়েকশ ডিভাইসের বেশি সেবা দেওয়া যেত না। এই নেটওয়ার্ক ‘ফিউচার রেডি’ হিসেবে পরিচিত, অর্থাৎ ভবিষ্যতে যে কোনো আধুনিক প্রযুক্তি গ্রহণে সক্ষম হবে আইইউবি ক্যাম্পাস।আইইউবির কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও ডিরেক্টর অব অটোমেশন ড. মাহাদী হাসান জানান, শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও বিভিন্ন আইওটি ডিভাইসের বাড়তি চাহিদা পূরণের জন্য এই অবকাঠামো নির্মাণ করা হয়েছে। এটি জিরো-ট্রাস্ট সিকিউরিটি, স্মার্ট লার্নিং এনভায়রনমেন্ট এবং বিওয়াইওডি সুবিধাসহ ভবিষ্যতে সহজ সম্প্রসারণের সুযোগ নিশ্চিত করবে।উপাচার্য অধ্যাপক ম. তামিম বলেন, “দ্রুতগতির ও নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট শিক্ষার্থীদের জন্য অপরিহার্য। তাদের দীর্ঘদিনের দাবি আজ পূরণ হলো, যা আমাদের জন্য অত্যন্ত আনন্দের।”বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান দিদার এ হুসেইন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের চাহিদা বুঝে ধৈর্য ধারণের আহ্বান জানান এবং বলেন, “ধাপে ধাপে সব প্রয়োজন মেটানো হবে।”অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ট্রাস্টি তওহীদ সামাদ, রাশেদ চৌধুরী, আলতামাশ কবির, আশরাফ উদ্দিন আহমেদ, ড. হোসনে আরা আলি, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড্যানিয়েল ডব্লিউ. লুন্ড এবং কোষাধ্যক্ষ খন্দকার মো. ইফতেখার হায়দার।ভোরের আকাশ//হ.র