সংগৃহীত ছবি
খুলনায় কমিউনিটি ব্যাংকের মাধ্যমে কেএমপি'র ট্রাফিক মামলার ফাইন কালেকশনের উদ্বোধন করা হয়েছে। গত ১৪ জুলাই কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি. -এর মাধ্যমে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক মামলার ফাইন কালেকশনের উদ্বোধন করা হয়। এই উপলক্ষে খুলনা ক্লাবে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
খুলনা মেট্রোপলিটনের পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার আবু রায়হান মুহাম্মদ সালেহ্, সভাপতি হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি এবং খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আবু রায়হান মুহাম্মদ সালেহ্ এবং কমিউনিটি ব্যাংকের পক্ষে ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) জনাব কিমিয়া সাআদত চুক্তিটিতে স্বাক্ষর করেন। চুক্তি স্বাক্ষর শেষে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার আবু রায়হান মুহাম্মদ সালেহ্ ট্রাফিক মামলার ফাইন কালেকশনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
অনুষ্ঠানে কেএমপি’র অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ রশিদুল ইসলাম খান বিপিএম সেবা, পিপিএম বার; কেএমপি’র ডিসি ট্রাফিক সুদর্শন কুমার রায়; কেএমপি’র ডিসি হেড কোয়ার্টার মুহাম্মদ শাহনেওয়াজ খালেদ, পিপিএম সেবা; কেএমপি’র ডিসি উত্তর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম; কেএমপি’র ডিসি প্রসিকিউশন শফিকুল ইসলাম; কেএমপি’র ডিসি সিটি এসবি আবুল বাশার মোহাম্মদ আতিকুর রহমান; কেএমপি’র ডিসি ডিবি মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন উপস্থিত ছিলেন।
কমিউনিটি ব্যাংকের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন, কমিউনিটি ব্যাংকের হেড অব এডিসি ও হেড অব এমডি’স কো-অর্ডিনেশন টিম মোঃ মামুন উর রহমান; কমিউনিটি ব্যাংকের এসএভিপি ও শাখা ব্যবস্থাপক মোঃ রোকনুজ্জামান, খুলনা শাখা ও স্যার ইকবাল রোড (কালীবাড়ী) উপ-শাখার কর্মকর্তাসহ ব্যাংকের উর্ব্ধতন কর্মকর্তারা।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
ব্যাংকার মিজানুর রহমান শরিয়াহ-ভিত্তিক ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি-তে উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) হিসেবে যোগদান করেছেন। তিনি ব্যাংকিং খাতে ৩৪ বছরের অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন।যোগদানের পূর্বে তিনি ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসি-তে সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট (এসইভিপি) পদে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর ব্যাংকিং ক্যারিয়ার শুরু হয় ১৯৯২ সালে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-তে প্রবেশনারি অফিসার হিসেবে। দীর্ঘ ২১ বছর তিনি ওই ব্যাংকের বিভিন্ন শাখা ও জোনের প্রধান হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।মিজানুর রহমান ফেনী, চট্টগ্রাম ও ঢাকায় মোট ৮টি শাখার ব্যবস্থাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। পাশাপাশি, এজেন্ট ব্যাংকিং, মাইক্রোফাইন্যান্স, ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা এবং ইলেকট্রনিক ব্যাংকিং সেবার সম্প্রসারণেও ছিল তার গুরুত্বপূর্ণ অবদান।শিক্ষাজীবনে মিজানুর রহমান চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জনপ্রশাসনে অনার্স ও মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। এছাড়া তিনি এসএসসি পরীক্ষায় কুমিল্লা বোর্ডে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেছিলেন।তিনি দেশ ও বিদেশে ব্যাংক ব্যবস্থাপনা, প্রযুক্তি, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা ও আধুনিক ব্যাংকিং সেবার বিভিন্ন দিক নিয়ে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন, যা তাঁর পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
খুলনায় কমিউনিটি ব্যাংকের মাধ্যমে কেএমপি'র ট্রাফিক মামলার ফাইন কালেকশনের উদ্বোধন করা হয়েছে। গত ১৪ জুলাই কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি. -এর মাধ্যমে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক মামলার ফাইন কালেকশনের উদ্বোধন করা হয়। এই উপলক্ষে খুলনা ক্লাবে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।খুলনা মেট্রোপলিটনের পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার আবু রায়হান মুহাম্মদ সালেহ্, সভাপতি হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি এবং খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার আবু রায়হান মুহাম্মদ সালেহ্ এবং কমিউনিটি ব্যাংকের পক্ষে ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) জনাব কিমিয়া সাআদত চুক্তিটিতে স্বাক্ষর করেন। চুক্তি স্বাক্ষর শেষে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার আবু রায়হান মুহাম্মদ সালেহ্ ট্রাফিক মামলার ফাইন কালেকশনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করেন।অনুষ্ঠানে কেএমপি’র অতিরিক্ত কমিশনার মোহাম্মদ রশিদুল ইসলাম খান বিপিএম সেবা, পিপিএম বার; কেএমপি’র ডিসি ট্রাফিক সুদর্শন কুমার রায়; কেএমপি’র ডিসি হেড কোয়ার্টার মুহাম্মদ শাহনেওয়াজ খালেদ, পিপিএম সেবা; কেএমপি’র ডিসি উত্তর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম; কেএমপি’র ডিসি প্রসিকিউশন শফিকুল ইসলাম; কেএমপি’র ডিসি সিটি এসবি আবুল বাশার মোহাম্মদ আতিকুর রহমান; কেএমপি’র ডিসি ডিবি মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন উপস্থিত ছিলেন।কমিউনিটি ব্যাংকের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন, কমিউনিটি ব্যাংকের হেড অব এডিসি ও হেড অব এমডি’স কো-অর্ডিনেশন টিম মোঃ মামুন উর রহমান; কমিউনিটি ব্যাংকের এসএভিপি ও শাখা ব্যবস্থাপক মোঃ রোকনুজ্জামান, খুলনা শাখা ও স্যার ইকবাল রোড (কালীবাড়ী) উপ-শাখার কর্মকর্তাসহ ব্যাংকের উর্ব্ধতন কর্মকর্তারা।ভোরের আকাশ/এসএইচ
তৈরি পোশাক খাতে ব্যবহৃত তুলাসহ একাধিক কাঁচামালে উৎসে কর (ট্যাক্স অ্যাট সোর্স) তুলে নিয়েছে সরকার। এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) জারি করেছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। প্রজ্ঞাপনটি স্বাক্ষর করেন এনবিআরের করনীতি সদস্য এ কে এম বদিউল আলম।প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, আয়কর আইন, ২০২৩ অনুযায়ী এবং উৎসে কর বিধিমালা ২০২৪ এর সংশ্লিষ্ট বিধির আওতায় আমদানিকৃত নির্দিষ্ট পণ্যের ওপর উৎসে কর হার শূন্য শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে। অর্থাৎ এসব পণ্যে এখন আর আগাম আয়কর (এআইটি) প্রযোজ্য হবে না।করমুক্ত সুবিধাপ্রাপ্ত পণ্যের তালিকায় রয়েছে বাছাইকৃত ও আঁচড়ানো তুলা, সিনথেটিক স্ট্যাপল ফাইবার, অ্যাক্রেলিক ও আর্টিফিশিয়াল স্ট্যাপল ফাইবারসহ বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাঁচামাল। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের শুরুতে তুলা আমদানিতে দুই শতাংশ এআইটি আরোপ করে এনবিআর, যা নিয়ে ব্যবসায়ীদের মধ্যে অসন্তোষ তৈরি হয়েছিল।বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন (বিটিএমএ)-এর তথ্যমতে, দেশে ১,৮৫৮টি সুতাকল, উইভিং, ডাইং, প্রিন্টিং ও ফিনিশিং কারখানা রয়েছে এবং এ খাতে বিনিয়োগের পরিমাণ প্রায় ২৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। তৈরি পোশাক শিল্পে ব্যবহৃত সুতা ও কাপড়ের প্রায় ৭০ শতাংশই আসে স্থানীয় বস্ত্র খাত থেকে।নতুন এই সিদ্ধান্তে দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ হয়েছে বলে জানাচ্ছেন সংশ্লিষ্টরা। তাঁদের মতে, আগাম কর আরোপের কারণে উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি শিল্প খাতের প্রতিযোগিতা সক্ষমতাও হ্রাস পাচ্ছিল। কর প্রত্যাহার কার্যকর হলে টেক্সটাইল ও স্পিনিং মিলগুলোর মূলধনের ওপর চাপ কমবে এবং তারল্য পরিস্থিতির উন্নতি হবে।এনভয় টেক্সটাইলসের প্রতিষ্ঠাতা কুতুবউদ্দিন আহমেদ বিষয়টিকে সময়োপযোগী পদক্ষেপ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, এটি শিল্পকে আরও প্রতিযোগিতামূলক করে তুলবে। একই ধরনের অভিমত দিয়েছেন এসএমএসি অ্যাডভাইজরি সার্ভিসেস লিমিটেডের পরিচালক স্নেহাশীষ বড়ুয়া। তিনি বলেন, এটি শুধুমাত্র একটি কর ছাড় নয়, বরং একটি কৌশলগত পদক্ষেপ—যা দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে এবং টেকসই শিল্প গড়ে তুলতে সহায়ক হবে।উল্লেখযোগ্য যে, প্রজ্ঞাপনে ৫২০১ থেকে ৫৫০৭ পর্যন্ত এইচএস কোডসমূহকে ছাড়ের আওতায় আনা হয়েছে। এসব কোডের অধীনে থাকা তুলা ও সিনথেটিক ফাইবার গার্মেন্টস শিল্পে স্পিনিং কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এনবিআরের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এ সিদ্ধান্ত অবিলম্বে কার্যকর হবে।বিটিএমএ দীর্ঘদিন ধরেই এই কর অব্যাহতির দাবি জানিয়ে আসছিল। তাদের বক্তব্য, রপ্তানিমুখী শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো কর অব্যাহতির আওতায় থাকায় আগাম করের কারণে ইনপুট ও প্রকৃত আয়ের মধ্যে বৈষম্য তৈরি হচ্ছিল। নতুন সিদ্ধান্তে এই অসামঞ্জস্য অনেকটাই দূর হবে বলে মনে করছে খাত সংশ্লিষ্ট মহল। ভোরের আকাশ/হ.র
২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ের প্রথম ১৬ দিনেই দেশে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১৪২ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার। টাকার অঙ্কে যার পরিমাণ প্রায় ১৭ হাজার ১৯৪ কোটি ১০ লাখ (প্রতি ডলার ১২১ টাকা ধরে)। বৃহস্পতিবার (১৭ জুলাই) রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের এই সময়ে রেমিট্যান্স প্রবাহ গত বছরের তুলনায় উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।২০২৪ সালের একই সময়ে রেমিট্যান্স এসেছিল ১৩১ কোটি ৯০ লাখ ডলার। সে হিসেবে এবার এসেছে প্রায় ১০ কোটি ২০ লাখ ডলার বা এক হাজার ২৩৪ কোটি টাকা বেশি। এর আগে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুন মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে প্রায় ২৮১ কোটি ৮০ লাখ ডলার, যা দিনে গড়ে ৯ কোটি ৪০ লাখ ডলারের মতো। এটি ছিল ওই অর্থবছরের একক মাসের হিসেবে তৃতীয় সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স প্রবাহ। আর মে মাসে এসেছিল ২৯৭ কোটি ডলার, যা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছে মার্চ মাসে—৩২৯ কোটি ডলার। ২০২৪-২৫ অর্থবছরজুড়ে (জুলাই-জুন) দেশে মোট রেমিট্যান্স এসেছে ৩০ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার। আগের বছর একই সময়ে রেমিট্যান্স ছিল ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার। ফলে বছরে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে প্রায় ২৬ দশমিক ৮ শতাংশ। মাসভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, ওই অর্থবছরে জুলাইয়ে এসেছিল ১৯১ কোটি ৩৮ লাখ ডলার, আগস্টে ২২২ কোটি ১৩ লাখ, সেপ্টেম্বরে ২৪০ কোটি ৪১ লাখ, অক্টোবরে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ, নভেম্বরে ২২০ কোটি, ডিসেম্বরে ২৬৪ কোটি, জানুয়ারিতে ২১৯ কোটি, ফেব্রুয়ারিতে ২৫৩ কোটি, মার্চে ৩২৯ কোটি, এপ্রিলে ২৭৫ কোটি, মে মাসে ২৯৭ কোটি এবং সর্বশেষ জুনে এসেছে ২৮২ কোটি মার্কিন ডলার। প্রবাসী আয়ের এ ধারা অব্যাহত থাকলে চলতি অর্থবছরেও রেমিট্যান্স প্রবাহ নতুন উচ্চতায় পৌঁছাতে পারে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদ ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। ভোরের আকাশ/হ.র