× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

ভারতের চেয়ে কমের আশা

বাংলাদেশি পণ্যে মার্কিন শুল্কারোপ

নিখিল মানখিন

প্রকাশ : ০১ আগস্ট ২০২৫ ১১:৫৮ এএম

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

শুল্কের হার কমানো নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধির (ইউএসটিআর) সঙ্গে বাংলাদেশ দলের চূড়ান্ত আলোচনা গতকাল বৃহস্পতিবার  রাতে (বাংলাদেশি সময়) শেষ হয়েছে।  চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত প্রকাশ না পেলেও আশার বার্তা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে আলোচনায় অংশ নেয়া বাংলাদেশের প্রতিনিধিরা।  আলোচনার প্রথম দিনেই শুল্ক হ্রাসে যুক্তরাষ্ট্রের সবুজ সংকেত পাওয়ার কথা জানিয়েছেন তারা।  এবার গত বুধবার রাতে আলোচনার দ্বিতীয় দিনে বাংলাদেশি কর্মকর্তারা মার্কিন প্রতিনিধিদের কাছে ১০ থেকে ২০ শতাংশ হারে শুল্ক নির্ধারণের প্রস্তাব দিয়েছেন।  প্রস্তাবের বিপরীতে স্পষ্ট ‘ইতিবাচক ইঙ্গিত’ মিলেছে বলে জানা গেছে।  আর তা হবে ভারতের তুলনায় কম।  ভারতের পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনায় বাংলাদেশের অবস্থান ইতিবাচকভাবে বিবেচিত হচ্ছে বলে জানিয়েছে কূটনৈতিক সূত্র। ওয়াশিংটনে চলমান আলোচনার দ্বিতীয় দিনে বাংলাদেশি কর্মকর্তারা মার্কিন প্রতিনিধিদের কাছে ১০ থেকে ২০ শতাংশ হারে শুল্ক নির্ধারণের প্রস্তাব দিয়েছেন।

গত বুধবার রাতে (বাংলাদেশি সময়) যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনার দ্বিতীয় ধাপ অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনায় অংশ নেওয়া কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, দুইপক্ষের দীর্ঘদিনের মতবিরোধ প্রায় মিটে গেছে এবং একটি কার্যকর ও বাস্তবসম্মত সমঝোতায় পৌঁছানোর সম্ভাবনা প্রবল।

বাংলাদেশের পক্ষ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি পণ্যের ওপর শুল্ক হার সীমিত রাখতে ১০ থেকে ২০ শতাংশের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।  এই পরিসর নির্ধারণের পেছনে আন্তর্জাতিক উদাহরণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে ভিয়েতনাম ২০ শতাংশ, ইন্দোনেশিয়া ও ফিলিপাইন ১৯ শতাংশ, জাপান ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন ১৫ শতাংশ এবং যুক্তরাজ্য ১০ শতাংশ হারে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্যিক সমঝোতায় পৌঁছেছে।

বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের সদস্যরা মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্র পাল্টা শুল্ক কমানোর বিষয়ে শুধু ইতিবাচক মনোভাবই দেখায়নি বরং এটি বাস্তবায়ন হলে তা হবে ‘সন্তোষজনক মাত্রায়’।  আলোচনায় যুক্ত এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘যেখানে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শেষ হয়েছিল অনিশ্চয়তার মধ্যে, সেখানে চূড়ান্ত ধাপে একটি স্পষ্ট ও ইতিবাচক বার্তা মিলেছে-বাংলাদেশের অবস্থান গুরুত্ব পেয়েছে।’

এর আগে, প্রথম দফার আলোচনায় অংশ নেওয়া বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমান জানান, মার্কিন পক্ষ থেকে পাল্টা শুল্ক ৩৫ শতাংশ থেকে কমানোর বিষয়ে ইতিবাচক ইঙ্গিত পাওয়া গেছে।  তিনি আশা প্রকাশ করেন, ভারতের তুলনায় বাংলাদেশের ওপর কম শুল্ক আরোপ করা হবে।

বাংলাদেশ এ আলোচনার আগে ভারসাম্য রক্ষায় নানা উদ্যোগ নেয়।  এর মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং উড়োজাহাজ কেনার অর্ডার, ৭ লাখ টন গম, এলএনজি, তুলা, ওষুধ, মূলধনী যন্ত্রপাতি, রাসায়নিক কাঁচামাল এবং কৃষিজ পণ্য আমদানির প্রতিশ্রুতি।  গত সোমবার পাঁচ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল যুক্তরাষ্ট্রে রওনা দেয় এই আলোচনার জন্য।

অন্যদিকে ভারত এখনো যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো বাণিজ্য চুক্তিতে পৌঁছাতে পারেনি। বরং দেশটির ওপর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন। একইসঙ্গে, ভারতের ছয়টি কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র, যেগুলো ইরান থেকে জ্বালানি তেল ও পেট্রোকেমিক্যাল পণ্য কেনায় জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে।

রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা ভারতীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে আলকেমিক্যাল সলিউশনস প্রাইভেট লিমিটেড, গ্লোবাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল কেমিক্যালস লিমিটেড, জুপিটার ডাই কেম প্রাইভেট লিমিটেড, রমনিকলাল এস গোসালিয়া অ্যান্ড কোম্পানি, প্রেসিডেন্ট পেট্রোকেম প্রাইভেট লিমিটেড এবং কাঞ্চন পলিমারস।

এই নিষেধাজ্ঞার পাশাপাশি ট্রাম্প ঘোষণা দিয়েছেন, ১ আগস্ট থেকে ভারতীয় পণ্যের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক ও অতিরিক্ত জরিমানা আরোপ করা হবে।  যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের বাণিজ্য ঘাটতি এবং ভারতের রাশিয়া থেকে তেল কেনার বিষয়টিকে এর পেছনের কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন তিনি।

বাড়তি শুল্ক মোকাবিলায় প্রস্তুতি থাকাও জরুরি : অর্থনীতিবিদরা বলছেন, পাল্টা শুল্কারোপ ৩৫ শতাংশ থেকে হ্রাস পেয়ে যে শতাংশেই আসুক, বাংলাদেশকে বাড়তি শুল্কের চাপ নিতেই হবে।  তাই আলোচনার পাশাপাশি সেই চাপ মোকাবিলায় সরকার ও রপ্তানি খাত সংশ্লিষ্টদের প্রস্তুত রাখার কথা বলছেন অর্থনীতিবিদরা।

যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে আগে বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হওয়া পণ্যে গড়ে ১৫ শতাংশ শুল্ক দিতে হতো।  কিন্তু বাড়তি শুল্ক আরোপের পর তা যদি ৩৫ শতাংশই থাকে তাহলে এই গড় দাঁড়াবে ৫০ শতাংশ।  আর যতই হ্রাস পাবে, ততই চাপ কমতে থাকবে।  কিন্তু বাড়তি বোঝা থেকে পুরোপুরি রেহাই নেই। 
অর্থনীতিবিদরা বলছেন, বাড়তি শুল্ক আরোপে বাংলাদেশের পোশাক খাত সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে পড়বে।  কারণ ইউরোপের পর বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এই রপ্তানি পণ্যের সবচেয়ে বড় বাজার যুক্তরাষ্ট্র।

বিজিএমইএ’র তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে বাংলাদেশের মোট বৈশ্বিক রপ্তানির ১৭ থেকে ১৮ শতাংশই যায় যুক্তরাষ্ট্রে।  আর্থিক পরিমাণে যা প্রায় আট বিলিয়ন ডলার।  বাড়তি শুল্ক আরোপের ফলে এই খাত বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়বে বলেই মনে করে খাত সংশ্লিষ্টরা।  নেতিবাচক প্রভাব পড়বে অন্যান্য রপ্তানি পণ্যেও।

বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের যেসব পণ্য রপ্তানি হয় তার মধ্যে রয়েছে– কৃষিপণ্য যেমন, খাদ্যশস্য, বীজ, সয়াবিন, তুলা, গম ও ভুট্টা।  এছাড়া যন্ত্রপাতি এবং লোহা ও ইস্পাত পণ্যও আসে বাংলাদেশে।  আর বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি পণ্যের মধ্যে আছে- তৈরি পোশাক, জুতা, টেক্সটাইল সামগ্রী ও কৃষিপণ্য।

ইউএসটিআর এর তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪ সালে বাংলাদেশের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল এক হাজার ৬০ কোটি ডলার।  ওই বছর যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২২০ কোটি ডলারের পণ্য আমদানির বিপরিতে ৮৪০ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি করেছিল বাংলাদেশ।

অর্থ ও বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আমদানি নীতি পরিবর্তন করে নন-ট্যারিফ ব্যারিয়ার তুলে নেওয়া ছাড়াও বন্দর ব্যবস্থাপনাসহ অভ্যন্তরীণ সক্ষমতা বাড়ানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার।  এছাড়া এই শুল্কনীতির প্রভাব কী হতে পারে সেটিও পর্যালোচনার জন্য সংশ্লিষ্ট সব বিভাগকে নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছে।

এ ক্ষেত্রে কেবল সরকারের ওপর নির্ভর না করে ব্যবসায়ীদেরও ভূমিকা রাখার কথা বলছেন অর্থনীতিবিদরা।  তারা বলছেন, বাড়তি যে শুল্ক আরোপ হবে তার কত অংশ বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের দিতে হবে সেটি মার্কিন বায়ারদের সঙ্গে আলোচনা করার সুযোগ রয়েছে।  এক্ষেত্রে ব্যক্তি পর্যায়ে কথা না বলেন সংগঠিতভাবে আলোচনার পরামর্শ তাদের।

অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বলছেন, ‘আমরা যদি অর্গানাইজড ওয়েতে (সংগঠিতভাবে) আলোচনা না করে নিজেদের মধ্যে প্রতিযোগিতা করি তার বেনিফিট (লাভ) পাবে ওই বায়াররা।  পোশাক খাতে আগে থেকে বিদ্যমান ১৫ শতাংশ শুল্কের ভার দুই পক্ষই সমানভাবে বহন করত।  নতুন করে আরোপিত শুল্কের ‘অর্ধেক অংশ নিলেও তো আমাদের অনেক ব্যবসা টিকবে না।’
তিনি বলছেন, ‘এই শুল্ক কবে কার্যকর হবে তা নিয়ে এখনো সন্দেহ আছে। কারণ ট্রাম্পের সাম্প্রতিক বিভিন্ন মন্তব্যের কারণে এ নিয়ে নিশ্চিত করে বলা কঠিন।  তারপরও ট্যারিফ শেয়ারের বিষয়ে আমাদের একটা প্রস্তুতি রাখা উচিত।’ পরিস্থিতি সামলাতে নিজেদের প্রস্তুতি রাখার কথা বলছেন গবেষণা সংস্থা সিপিডি’র সম্মানীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান।

তিনি বলছেন, ‘আমাদের ডমেস্টিক প্রিপারেশন অবশ্যই লাগবে।  কষ্ট অব ডুয়িং বিজনেস যদি আমি কমাতে পারি তাহলে কিন্তু অতিরিক্ত শুল্কের কিছুটা চাপ আমাদের এক্সপোর্টাররা বহন করতে পারবেন।  আমাদের উৎপাদনশীলতা কীভাবে বৃদ্ধি করা যায়, আমাদের লিড টাইম আরও কীভাবে কমানো যায়, এমন নানা বিষয়ে আমাদের চিন্তা, প্রস্তুতি রাখতেই হবে।  কারণ এটি এমন একটি সময়ে আসতেছে যখন নাকি এলডিসি থেকেও আদের গ্রাজুয়েমনের টাইম সম্পন্ন।’

ভোরের আকাশ/জাআ

  • শেয়ার করুন-
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কচাপে ভারত, সুযোগ পাচ্ছে বাংলাদেশ

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কচাপে ভারত, সুযোগ পাচ্ছে বাংলাদেশ

হালাল শিল্পপার্ক প্রতিষ্ঠার জন্য মালয়েশিয়ার সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ

হালাল শিল্পপার্ক প্রতিষ্ঠার জন্য মালয়েশিয়ার সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ

ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা নাকচ করলেন ট্রাম্প

ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা নাকচ করলেন ট্রাম্প

স্বস্তির শুল্কে থাকছে শঙ্কাও

স্বস্তির শুল্কে থাকছে শঙ্কাও

বাংলাদেশের ভাগ্যে কী জুটবে

বাংলাদেশের ভাগ্যে কী জুটবে

 কন্যাশিশুদের দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা

কন্যাশিশুদের দক্ষ মানবসম্পদে পরিণত করতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা

 গাজার পথে ফ্লোটিলার নতুন ত্রাণবাহী নৌবহর

গাজার পথে ফ্লোটিলার নতুন ত্রাণবাহী নৌবহর

 পবিত্র কোরআনের শ্রেষ্ঠত্ব ও অনন্য বৈশিষ্ট্য

পবিত্র কোরআনের শ্রেষ্ঠত্ব ও অনন্য বৈশিষ্ট্য

 ঢাকার দুই সিটি : মশায় নাগরিক দুর্দশা চরমে

ঢাকার দুই সিটি : মশায় নাগরিক দুর্দশা চরমে

 বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স আতঙ্ক, রংপুর-গাইবান্ধায় অনুসন্ধান দল

বাড়ছে অ্যানথ্রাক্স আতঙ্ক, রংপুর-গাইবান্ধায় অনুসন্ধান দল

 টানা ১২ দিনের ছুটি শেষে খুলেছে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

টানা ১২ দিনের ছুটি শেষে খুলেছে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

 যাদের অর্থ-অস্ত্রে গাজায় গণহত্যা চালাচ্ছে ইসরায়েল!

যাদের অর্থ-অস্ত্রে গাজায় গণহত্যা চালাচ্ছে ইসরায়েল!

 ঢাকায় বাড়বে গরমের অনুভূতি, হতে পারে বজ্রসহ বৃষ্টিও

ঢাকায় বাড়বে গরমের অনুভূতি, হতে পারে বজ্রসহ বৃষ্টিও

 ভারতীয় আম্পায়ারের বিতর্কিত সিদ্ধান্তই কাল হলে বাংলাদেশের

ভারতীয় আম্পায়ারের বিতর্কিত সিদ্ধান্তই কাল হলে বাংলাদেশের

 শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত কর্মকর্তাকে আজ ফের জেরা করবেন স্টেট ডিফেন্স

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত কর্মকর্তাকে আজ ফের জেরা করবেন স্টেট ডিফেন্স

 মাদ্রাসার ছাত্রদের জন্য নতুন ক্রিকেট টুর্নামেন্টের পরিকল্পনা বিসিবির

মাদ্রাসার ছাত্রদের জন্য নতুন ক্রিকেট টুর্নামেন্টের পরিকল্পনা বিসিবির

 তুর্কি ড্রামা ‘কুরলুস উসমান’ দেখে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন স্কটল্যান্ডের নারী

তুর্কি ড্রামা ‘কুরলুস উসমান’ দেখে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন স্কটল্যান্ডের নারী

 মিয়ানমারে বৌদ্ধ উৎসবস্থলে সামরিক বোমা হামলা, নিহত অন্তত ৪০

মিয়ানমারে বৌদ্ধ উৎসবস্থলে সামরিক বোমা হামলা, নিহত অন্তত ৪০

 বদলি ও পদায়নে নতুন নীতিমালা কার্যকর করল শিক্ষা মন্ত্রণালয়

বদলি ও পদায়নে নতুন নীতিমালা কার্যকর করল শিক্ষা মন্ত্রণালয়

সংশ্লিষ্ট

পে স্কেল নিয়ে এখনই সিদ্ধান্ত নয়: অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন

পে স্কেল নিয়ে এখনই সিদ্ধান্ত নয়: অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন

এক দিনের ব্যবধানে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

এক দিনের ব্যবধানে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

অর্থনীতি স্বস্তিতে থাকলেও অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা

অর্থনীতি স্বস্তিতে থাকলেও অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা

পে-স্কেল নিয়ে যে বার্তা দিলেন অর্থ উপদেষ্টা

পে-স্কেল নিয়ে যে বার্তা দিলেন অর্থ উপদেষ্টা