ভোটে বিজয়ী মমিনুল হক টুলু বিশ্বাস, শরিফুল হাসান অপু, অ্যাড.ফজলুল হক, শফিকুল ইসলাম বাবু
বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন ২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (১১জুলাই) সকাল ১০টায় উপজেলা পরিষদ চত্বরে উপজেলা বিএনপির আহবায়ক মমিনুল হক টুলু বিশ্বাসের সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, অনিন্দ্য ইসলাম অমিত ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক (খুলনা বিভাগ) বিএনপি, প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন, জয়ন্ত কুমার কুন্ডু সহ সাংগঠনিক সম্পাদক (খুলনা বিভাগ) বিএনপি, উদ্বোধক ছিলেন ইঞ্জিনিয়ার এটিএম আকরাম হোসেন তালিম আহবায়ক বাগেরহাট জেলা বিএনপি, বিশেষ বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, শমসের আলী মোহন যুগ্ম আহবায়ক বাগেরহাট জেলা বিএনপি ও বাগেরহাট ১ নির্বাচনী মনিটরিং টিম, খাদেম নিয়ামুল নাসির আলাপ যুগ্ম আহবায়ক জেলা বিএনপি, ব্যারিস্টার শেখ মোঃ জাকির হোসেন সদস্য জেলা বিএনপি ও নির্বাচনী মনিটরিং টিম, সহকারী অধ্যাপক মোঃ হাদী উজ্জামান হিরো সদস্য জেলা বিএনপি ও নির্বাচনী মনিটরিং টিম, রুনা গাজী সদস্য জেলা বিএনপি ও চিতলমারী উপজেলা সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, শেখ মুজিবর রহমান সদস্য বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ও বাগেরহাট ১ আসন মনোনয়ন প্রত্যাশী, এ্যাডভোকেট শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপু সদস্য বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ও বাগেরহাট ১ আসন মনোনয়ন প্রত্যাশী, এম এ সালাম সমন্বয় ও সাবেক সভাপতি বাগেরহাট জেলা বিএনপি, ইঞ্জিনিয়ার মাসুদ রানা সদস্য বাগেরহাট জেলা বিএনপি ও বাগেরহাট ১আসন মনোনয়ন প্রত্যাশী, অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনায় ছিলেন আহসান হাবীব ঠান্ডু উপজেলা বিএনপি সদস্য সচিব।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মঞ্জুর মোরশেদ স্বপন সদস্য বাগেরহাট জেলা বিএনপি ও বাগেরহাট১ আসন মনোনয়ন প্রত্যাশী,সম্মানিত অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক পার্টির চেয়ারম্যান ও যুগপৎ আন্দোলন সমমনা জোটের শীর্ষ নেতা বাগেরহাট- ১ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী এসএম শাহাদাত হোসেন।
আরও উপস্থিত ছিলেন এ্যাডভোকেট অসীম কুমার সমাদ্দার সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক উপজেলা বিএনপি ও সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির আহবায়ক, সোয়েব হোসেন গাজী সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক উপজেলা বিএনপির ও সদস্য সচিব সম্মেলন প্রস্তুত কমিটি, উপজেলা যুবদলের আহবায়ক জাকারিয়া মিলন, সদস্য সচিব শেখ আসাদ, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দল আহবায়ক মোঃ নিয়ামত আলী খান, সদস্য সচিব কাশীনাথ বৈরাগী।
ভোট গননা শেষে রাত ১১টায বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেন শমসের আলী মোহন যুগ্ম আহবায়ক বাগেরহাট জেলা বিএনপি ও বাগেরহাট ১ আহবায়ক নির্বাচনী মনিটরিং কমিটি টিম। তারা হলেন- সভাপতি মো. মমিনুল হক টুলু বিশ্বাস, সাধারণ সম্পাদক শরিফুল হাসান অপু, সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাড,ফজলুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম বাবু।
ভোরের আকাশ/আজাসা
সংশ্লিষ্ট
শুধু একটি ছেলেই ছিল তার জীবনের ভরসা। ছেলে বেঁচে থাকাকালে কখনো কারো কাছে হাত পাততে হয়নি। অথচ এখন পেটের ক্ষুধা মেটাতে, নাতনির মুখে এক মুঠো খাবার তুলে দিতে এক পাড়া থেকে অন্য পাড়ায় ঘুরে বেড়ান ৬৪ বছর বয়সী মদিনা খাতুন। দীর্ঘ ৩৫ বছর ধরে মেহেরপুর শহরের পুলিশ লাইন পাড়ার একটি খাসজমিতে বসবাস করা এই নারী আজ নিঃস্ব, ক্লান্ত ও দিশেহারা। এমন করুণ চিত্র চোখে পড়েছিল কিছু সংবাদকর্মীর। আর তাদের মাধ্যমেই খবর পেয়ে মানবতার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন মেহেরপুর সদর উপজেলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খাইরুল ইসলাম।মদিনার জীবনে আশার আলো জ্বালালেন সদর ইউএনও খাইরুল ইসলাম মেহেরপুর প্রতিনিধি: শুধু একটি ছেলেই ছিল তার জীবনের ভরসা। ছেলে বেঁচে থাকাকালে কখনো কারো কাছে হাত পাততে হয়নি। অথচ এখন পেটের ক্ষুধা মেটাতে, নাতনির মুখে এক মুঠো খাবার তুলে দিতে এক পাড়া থেকে অন্য পাড়ায় ঘুরে বেড়ান ৬৪ বছর বয়সী মদিনা খাতুন। দীর্ঘ ৩৫ বছর ধরে মেহেরপুর শহরের পুলিশ লাইন পাড়ার একটি খাসজমিতে বসবাস করা এই নারী আজ নিঃস্ব, ক্লান্ত ও দিশেহারা। এমন করুণ চিত্র চোখে পড়েছিল কিছু সংবাদকর্মীর। আর তাদের মাধ্যমেই খবর পেয়ে মানবতার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন মেহেরপুর সদর উপজেলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) খাইরুল ইসলাম।মদিনা খাতুনের ছেলে কেরামত আলী ছিলেন পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। তাঁর মৃত্যুতে মদিনা, ছেলের স্ত্রী আম্বিয়া, বড় মেয়ে ও ৯ বছর বয়সী নাতনিকে নিয়ে জীবনের কঠিনতম অধ্যায় পার করছেন তিনি। ভাঙা ঘরে চারজনের ভরপেট খাবার জোগাড় করাই এখন এক দুঃসাধ্য কাজ। কাজের সন্ধানে বুড়ো বয়সেও তাকে যেতে হয় মাঠে, ছেলের বউকেও করতে হয় কঠিন কায়িক শ্রম।বিষয়টি জানার পর ইউএনও খাইরুল ইসলাম প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সাইদুর রহমানকে সঙ্গে নিয়ে সরেজমিনে মদিনার বাড়িতে যান। খাদ্য ও নগদ অর্থ দিয়ে তাৎক্ষণিক সহায়তা করার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যাচাই করে তাকে ঘর ও চিকিৎসার সুবিধা দেওয়ার উদ্যোগের কথাও জানান।ইউএনও খাইরুল ইসলাম বলেন, সাংবাদিকদের মাধ্যমে খবর পেয়ে আজ এই মায়ের বাড়িতে যা দেখলাম তা সত্যিই হৃদয়বিদারক। আমরা শুধু উন্নয়নই করি না, একজন মানুষের মুখে হাসি ফোটানোই প্রশাসনের বড় সাফল্য। আমরা চেষ্টা করছি সর্বোতভাবে এই মায়ের পাশে থাকার।এ বিষয়ে সমাজসেবা কর্মকর্তা সোহেল মাহমুদ জানান, সামাজিক নিরাপত্তা কার্যক্রমের আওতায় প্রয়োজনীয় সহায়তা দেওয়া হবে। তবে এই ধরনের পরিবারগুলোকে সচ্ছল করতে সমাজের বিত্তবানদেরও এগিয়ে আসা উচিত।স্থানীয় বাসিন্দারাও ইউএনও’র এই মানবিকতা দেখে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন যদি সব কর্মকর্তা এমন হতেন, তবে দেশে কোনো মদিনা খাতুনের এমন পরিণতি হতো না। ভোরের আকাশ/আজাসা
কিশোরগঞ্জ তাড়াইলে ৪নং জাওয়ার ইউনিয়ন ৬ নং ওয়ার্ড ইছাপশর গ্রামের আবু তাহেরের ছেলে হারিছ মিয়ার পুকুরে গভীর রাতে বিষ প্রয়োগ করে দুর্বত্তরা। গত বৃহস্পতিবার এ ঘটনা ঘটে।হারিছ মিয়া তার বাড়ির পুকুরে মাছ চাষ করে জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন। তিনি বলেন সকাল ১১ টায় পুকুরে মাছ মরে ভেসে উঠতে দেখেছি পুকুরের মাছ চাষ করেছেন হারেছ মিয়া, দেড় লক্ষ টাকার মতো মাছ ক্ষতি সাধন হয়েছে আমরা এর উপযুক্ত বিচার চাই।এ বিষয়ে আবু তাহের বাদী হয়ে তাড়াইল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন।তাড়াইল থানা ওসি সাব্বির রহমান বলেন, সরেজমিনে গিয়েছি তদন্তে সাপেক্ষে আইনগত যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।ভোরের আকাশ/আজাসা
রামগঞ্জ পৌরসভায় কোটেশন কাজে ঠিকাদারের বিরুদ্ধে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে। গত অর্থ বছরে প্রশাসক ও মিটিং রুম ২টির সংস্কার ও ডেকোরেশন কাজে ২৮ লাখ টাকা ব্যয় করা হয়েছে। এ কাজে পৌরসভার ইঞ্জিনিয়ারের যোগসাজসে টেন্ডার ছাড়া কোটেশন প্রক্রিয়ায় কাজগুলো পায়- মাহমুদা কর্পোরেশন, ইব্রাহিম এন্ড বাদার্স ও মাসুম এন্ড রবিন নামে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান। বিধি বর্হিভূতভাবে এসব ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালনা করেন পৌরসভার কর্মচারীরা।সুত্রে জানা যায়, পৌরসভা ২০২৪-২০২৫ অর্থ বছরের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচী (এডিপি) ও রাজস্ব ফান্ড (আরইভি) খাত থেকে রুম ২টি সৌন্দর্য বর্ধনে রং, টাইলস, ইলেকট্রিক, ডেকোরেশন, এয়ার কনডিশন(এসি) ও ফার্নিচারে জন্য কোটেশনের মাধ্যমে প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। গৃহীত প্রকল্পে প্রশাসক রুম ও মিটিং রুমের প্লাস্টার, রং ও টাইলসের কাজের জন্য ২ লাখ ৩৭ হাজার টাকা, ৩টি এসি(প্রতিটি ২টন) ৫ লাখ ৫০ হাজার, ইলেট্রিক কাজ ও কনফারেন্স টেবিল জন্য ৬ লাখ ২৮ হাজার টাকা, ডেকোরেশনের জন্য ১৩ লাখ ১৭ হাজার টাকা চুক্তিমূল্য ধরা হয়। এ ছাড়াও বিধি বর্হিভূতভাবে পৌরসভার প্রশাসনিক কর্মকর্তা জাকির হোসেন হেলালের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মাহমুদা কর্পোরেশন, পৌরসভার হিসাব রক্ষক মো. ইব্রাহিমের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ইব্রাহিম এন্ড বাদার্স ও তাদের প্রতিবেশী আক্তার হোসেনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স মাসুম এন্ড রবিন নামে এই কাজ গুলোর বিল উত্তোলন করা হয়। ইব্রাহিম এন্ড বাদার্স নামে পৌরসভা ভবনের রংয়ের কাজসহ (যার চুক্তি মূল্য ৯ লাখ ৬২ হাজার টাকা) এ সব ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নামে আরো কয়েকটি কোটেশনে উন্নয়ন কাজ চলমান রয়েছে।ইমাম হোসেন, কামাল, সেলিম, আনোয়ার হোসেনসহ পৌরসভার কয়েকজন বাসিন্দা পৌরসভার কর্মকর্তা ওকর্মচারী হয়েও বিধি বর্হিভূত ঠিকাদারি কাজ করার বিরুদ্ধে অভিযোগ করে জানান, তারা প্রথমে ইঞ্জিনিয়ারকে ম্যানেজের মাধ্যমে উচ্চমূল্যে কাজের সিডিউল করে নেন। পরে কোটেশনে কাজ গুলো করান। না হয় ২টনের ৩টি এসির চুক্তিমূল্য কোনভাবে ৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা হতে পারে না। তারা কোটেশনে গৃহীত প্রকল্পের কাজে বেশি অনিয়ম ও দুর্নীতি হচ্ছে দাবী করে পৌর প্রশাসকসহ ঊর্ধতন কর্তৃপক্ষের নিকট তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান।মেসার্স মাসুম এন্ড রবিন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের প্রোপাইটর আক্তার হোসেন জানান, পৌরসভার হল রুম ও প্রশাসকের রুমের কাজ কোটেশনে করা হয়েছে। বিশ্বস্ত মনে করে আমার লাইন্সেসে ২টি প্রকল্প দিয়েছেন। আমি এ কাজে এক কাপ চায়ের টাকা নেই নাই। অফিসে লোকজন সব টাকা ব্যয় করেছেন। পৌরসভার হিসাব রক্ষক মো. ইব্রাহিম জানান, ‘আমার নামে ইব্রাহিম এন্ড বাদার্স ঠিকাদারি লাইন্সেসটি আইনগত সমস্যা হতে পারে বিধায় আমার শ্যালকের নামে এফিডেভিট করে দিয়েছি’। প্রশাসনিক কর্মকর্তা জাকির হোসেন হেলালের লাইন্সেসটি তার স্ত্রীর বড় ভাইয়ের নামে। নাম প্রকাশ না করা শর্তে পৌরসভার কয়েকজন কর্মকর্তা ও কর্মচারী জানান, পৌরসভা কর্মচারী চাকুরি বিধিমালা-১৯৯২ এর ৫ ধারা অনুযায়ী কোন কর্মকর্তা বা কর্মচারী নিজে বা তার পোষ্যগণ স্বনামে কিংবা বেনামে পৌরসভার কোন প্রকার লাভজনক কাজে সম্পৃক্ত থাকতে পারবে না। এই বিধি থাকলেও পৌরসভার জাকির হোসেন হেলাল ও হিসাব রক্ষক মো. ইব্রাহিম দীর্ঘদিন থেকে পৌরসভার বিভিন্ন উন্নয়ন কাজের ঠিকাদারি করছেন। তাদের লাইন্সেস দুইটিতে প্রোপাইটর তারা না হলেও ফাইল, চেক স্বাক্ষরসহ সকল কার্যক্রম তারা নিজেরা পরিচালনা করেন। তারা ‘ফ্যাসিবাদের শাসন’ আমলে মেয়রের আস্থাভাজন ছিল। বর্তমানে তারা ঊর্ধতন স্যারদের আস্থাভাজন। এ জন্য কেউ কিছু বলতে সাহস পাচ্ছে না। পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী দেলোয়ার হোসেন জানান, প্রতিটি কাজ এলজিইডি সিডিউল অনুযায়ী প্রাক্কলিত মূল্য ধরা হয়েছে। কাজও বিধি অনুযায়ী হয়েছে। অনিয়মের বিষয়টি সঠিক নয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও পৌর প্রশাসক সাঈদ মোহাম্মদ রবিন শীষ জানান, তদন্ত করে কাজের কোন অনিয়ম হয়ে থাকলে, এ সব ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।ভোরের আকাশ/আজাসা
রাজধানী ঢাকায় মিডফোর্ডে পাথর মেরে ব্যবসায়ীকে বর্বরোচিত হত্যাসহ দেশব্যাপী চাঁদাবাজী ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে মাদারীপুরের শিবচরে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (১১ জুলাই) রাত সাড়ে দশটার দিকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ,শিবচর শাখার উদ্যোগে এই বিক্ষো়ভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।প্রতিবাদ মিছিলটি শিবচর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ থেকে শুরু করে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে ৭১ সড়কের চত্বরে এসে শেষ করে। সেখানে বিভিন্ন বক্তারা বক্তব্য রাখেন।প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য রাখেন, শিবচর উপজেলা ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের এর সভাপতি হাফেজ মাওলানা জাফর আহমেদ, স্থানীয় সাব রেজিস্ট্রার জামে মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি বজলুর রহমান আরেফী, শিবচর উপজেলা ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সেক্রেটারি মাওলানা খলিলুর রহমান, ইসলামি যুব আন্দোলনের সভাপতি হাফেজ মাওলানা মাহফুজুর রহমান, কৃষিবিদ শাহীন শিকদারসহ প্রমুখ। ভোরের আকাশ/