সংগৃহীত ছবি
দেশের উত্তর বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হতে পারে। এ অবস্থায় দেশের অনেক জায়গায় টানা ভারী বর্ষণ হতে পারে।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সন্ধ্যায় আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে আরও বলা হয়, মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ রাজস্থান, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও লঘুচাপের কেন্দ্রস্থল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের ওপর সক্রিয় এবং দেশের অন্যত্র মোটামুিট সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে।
এ অবস্থায় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের অনেক জায়গায় বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসাথে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী বর্ষণ হতে পারে।
শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রাজশাহী, রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগের অনেক জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে। সেইসাথে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী বর্ষণ হতে পারে।
এ ছাড়া শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের অনেক জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে। সেইসাথে খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী বর্ষণ হতে পারে।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
দেশের ১১ জেলার ওপর দিয়ে ঝড়ের সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।শুক্রবার (২৫ জুলাই) দিনগত রাত ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর সমূহের জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।এতে বলা হয়, ফরিদপুর, মাদারীপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে দক্ষিণ-পুর্ব অথবা পুর্বদিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে এক নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।আবহাওয়ার আরেক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গ- বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় নিম্নচাপটি অবস্থান করছে। এর প্রভাবে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।অতি ভারী বর্ষণের কারণে চট্টগ্রাম, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবন ও কক্সবাজার জেলাসমূহের পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধ্বসের সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সঙ্গে ভারী বর্ষণ জনিত কারণে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম মহানগরীর কোথাও কোথাও অস্থায়ীভাবে জলাবদ্ধতা তৈরি হতে পারে।ভোরের আকাশ/জাআ
দেশের পাঁচ অঞ্চলে কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। এর ফলে চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকাশ ভূমিধসের শঙ্কার কথা জানিয়েছে সংস্থাটি।শুক্রবার (২৫ জুলাই) আবহাওয়া অধিদপ্তারের আবহাওয়াবিদ ড. ওমর ফারুকের সই করা সতর্কবার্তায় এই তথ্য জানা হয়েছে।সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সৃষ্ট লঘুচাপটি ঘণীভূত হয়ে প্রথমে সুস্পষ্ট লঘুচাপ ও পরে নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি বর্তমানে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় অবস্থান করছে।এর প্রভাবে আজ সকাল ১০টা থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘন্টায় খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় ভারী (৪৪-৮৮ মি.মি./ ২৪ ঘন্টা) থেকে অতি ভারী (৮৮ মি.মি./২৪ ঘন্টা) বর্ষণ হতে পারে।অতি ভারী বর্ষণের কারণে চট্টগ্রাম, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবন ও কক্সবাজার জেলাসমূহের পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধ্বসের সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সঙ্গে ভারী বর্ষণ জনিত কারণে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম মহানগরীর কোথাও কোথাও অস্থায়ীভাবে জলাবদ্ধতা তৈরি হতে পারে।এদিকে, সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় সৃষ্ট লঘুচাপটি ঘণীভূত হয়ে প্রথমে সুস্পষ্ট লঘুচাপ ও পরে নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে। এটি বর্তমানে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় অবস্থান করছে। ফলে খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজস্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।সেই সঙ্গে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে। রংপুর বিভাগের উপর দিয়ে মৃদু তাপপ্রাবহ বয়ে যাচ্ছে এবং তা প্রশমিত হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।বর্ধিত ৫ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বৃষ্টিপাতের প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে।ভোরের আকাশ/জাআ
দেশের উত্তর বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হয়েছে। এটি আরও পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হতে পারে। এ অবস্থায় দেশের অনেক জায়গায় টানা ভারী বর্ষণ হতে পারে। বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সন্ধ্যায় আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।এতে আরও বলা হয়, মৌসুমি বায়ুর অক্ষের বর্ধিতাংশ রাজস্থান, উত্তর প্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও লঘুচাপের কেন্দ্রস্থল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের ওপর সক্রিয় এবং দেশের অন্যত্র মোটামুিট সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে।এ অবস্থায় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের অনেক জায়গায় বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসাথে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী বর্ষণ হতে পারে।শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রাজশাহী, রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগের অনেক জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে। সেইসাথে খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী বর্ষণ হতে পারে।এ ছাড়া শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের অনেক জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে। সেইসাথে খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী বর্ষণ হতে পারে।ভোরের আকাশ/জাআ
উত্তর বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপের আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এর প্রভাবে দেশের বিভিন্ন এলাকায় সাপ্তাহিক বৃষ্টিপাতের প্রবণতা দেখা দিতে পারে। আগামী ৩০ জুলাই (বুধবার) পর্যন্ত দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি এবং কোথাও কোথাও ভারি থেকে অতি ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। একই সঙ্গে ভ্যাপসা গরমও কিছুটা বাড়তে পারে।বুধবার (২৩ জুলাই) দেশের ছয়টি বিভাগের বিস্তৃত অঞ্চলে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে গেছে। এদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে কুড়িগ্রামের রাজারহাটে—৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অন্যদিকে, সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়েছে রাঙামাটিতে, যা ছিল ৩৩ মিলিমিটার।আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, বৃহস্পতিবার ঢাকা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ ও খুলনা বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে অতি ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনাও রয়েছে।এই সময় সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।ঢাকা, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, নরসিংদী, নারায়ণগঞ্জসহ রাজশাহী, রংপুর, খুলনা, ময়মনসিংহ এবং সিলেট অঞ্চলে যে মৃদু তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে, তা বৃষ্টির কারণে অনেক জায়গা থেকে প্রশমিত হতে পারে।আবহাওয়াবিদ কাজী জেবুন্নেছা জানান, বৃহস্পতিবার উত্তর বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে, যা নিম্নচাপে রূপ নিতে পারে। এর ফলে দেশের অধিকাংশ এলাকায় বৃষ্টিপাত বাড়তে পারে।আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান বলেন, লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত হলে প্রথম দিকে উপকূলীয় অঞ্চলে বেশি বৃষ্টি হতে পারে। এরপর উত্তরাঞ্চলেও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা রয়েছে। ফলে বর্তমানে বিরাজমান তাপপ্রবাহ প্রশমিত হতে পারে।আবহাওয়ার দীর্ঘমেয়াদি পূর্বাভাসে বলা হয়েছে:শুক্রবার: রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের অধিকাংশ এবং চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে।শনিবার: খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ এলাকায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের কিছু জায়গায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।সিনপটিক বিশ্লেষণে জানানো হয়েছে, মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের উপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে এটি মাঝারি অবস্থায় রয়েছে। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে উত্তর বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে, যা দেশের আবহাওয়ায় উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে।ভোরের আকাশ//হ.র