× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

নিরাপত্তাহীনতায় নগরবাসী

রাজধানীর ৭৪ শতাংশ ভবনই নকশাবহির্ভূত

ভোরের আকাশ প্রতিবেদক

প্রকাশ : ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০৭:৪৪ পিএম

সংগৃহীত ছবি

সংগৃহীত ছবি

বছরের পর বছর ধরে রাজধানীর ঝুঁকিপূর্ণ ভবনগুলোর তালিকা তৈরি হচ্ছে। কিন্তু ব্যবস্থা গ্রহণের হার তলানিতেই পড়ে আছে। বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটলেই ইস্যুটি আলোচনায় উঠে আসে। কিছুদিন পর আবার তা হারিয়ে যায়। বীরদর্পে দাঁড়িয়ে থাকে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনগুলো। নিরাপত্তাহীনতায় জীবন কাটে অসহায় নগরবাসীর।

রাজউকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, রাজধানীর ৭৪ শতাংশ ভবন গড়ে উঠেছে নকশাবহির্ভূতভাবে। বাকি ২৬ শতাংশ ভবনের অবস্থা ঠিকঠাক। নকশাবহির্ভূত এসব ভবনে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ঝুঁকি। ফলে রাজধানী পরিণত হয়েছে এক ঝুঁকিপূর্ণ নগরীতে।

ফায়ার সার্ভিস বলছে, রাজধানীর ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ ভবনে অগ্নিনির্বাপণের কোনো ব্যবস্থা নেই। ২০১৮ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন ভবন পরিদর্শন করে ফায়ার সার্ভিস ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের তালিকা করে। এতে ২ হাজার ৬০৩টি অগ্নিঝুঁকি ভবন চিহ্নিত করা হয়। ৫৮টি বিপণিবিতানের সবকটিই কমবেশি ঝুঁকিপূর্ণ পাওয়া যায়। এর মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ ৩৫টি, মাঝারি ঝুঁকিপূর্ণ ১৪টি এবং অতিঝুঁকিপূর্ণ পাওয়া যায় ৯টি।

একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৪ সালে সারা দেশে ২৫২টি সরকারি এবং ৯২৯টি বেসরকারি মিলিয়ে ১ হাজার ১৮১টি বহুতল ভবন (৬ তলার ওপরে) পরিদর্শন করে ফায়ার সার্ভিস। ওই সময় ৩৬৭টি ভবনকে ঝুঁকিপূর্ণ ও ৭৪টিকে অতিঝুঁকিপূর্ণ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়। ভবন মালিকসহ সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের সুপারিশ পাঠানো হলেও কেউ বাস্তবায়নে উদ্যোগী হয় না।

এদিকে গত বছরের ২১ এপ্রিল ‘আরবান রেজিলিয়েন্স প্রকল্প : রাজউক অংশ’ নামে একটি প্রকল্পের আওতায় ঢাকা অঞ্চলের ২১টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩০টি ভবন ঝুঁকিপূর্ণ চিহ্নিত করা হয়েছে। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতর এসব ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের তালিকা প্রকাশ করেছে। এসব ভবনের সামনে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ লেখা সাইনবোর্ড টানানোর নির্দেশ দিয়েছিল সরকার। অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ভেঙে ফেলার সুপারিশ করা হয়েছিল। কিন্তু শ্রেণিকক্ষ সংকট ও পাঠদানে বিঘ্ন সৃষ্টি হওয়ার অজুহাতে বেশিরভাগ ভবন এখন ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রাজউক গত এক দশকে যতগুলো ভবনকে ঝুঁকিপূর্ণ ঘোষণা করেছে এবং ভবন ভাঙার নির্দেশনা দিয়ে চিঠি দিয়েছে-তার ৪ ভাগের একভাগ ভবনও অপসারণ বা ভাঙা হয়নি। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য, আরবান রিজিলিয়েন্স প্রকল্পের (ইউআরপি) আওতাধীন ঝুঁকিপূর্ণ চিহ্নিত হওয়া কবি নজরুল কলেজের একটি ছয়তলা ভবন এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের চারটি ভবন।

এছাড়া পুরান ঢাকার সোহরাওয়ার্দী কলেজের পাশে একটি দোতলা ভবনসহ পুরান ঢাকার বেশ কয়েকটি ভবন ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করে রাজউক চিঠি দিয়েছিল। তবে বছর পার হলেও তার কোনও সুরাহা হয়নি। এভাবে রাজধানীতে হাজারো ঝুঁকিপূর্ণ চিহ্নিত ভবনে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছেন লাখো মানুষ। অপরদিকে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন অপসারণের আশ্বাস দিয়েই দিন পার করছে কর্তৃপক্ষ।

ঝুঁকিপূর্ণ ভবন অপসারণে গাফিলতি : রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন অপসারণে রাজউক এবং সিটি করপোরেশনের গাফিলতি স্পষ্ট। বছরের পর বছর নানান ধরনের উদ্যোগের কথা বললেও আদতে তার কানাকড়িও বাস্তবায়ন করতে পারে না কর্তৃপক্ষ। ফলে দিন দিন ঝুঁকি বেড়েই চলেছে। নগরবাসীও এ নিয়ে নানা ধরনের শঙ্কায় আছেন।

নগরবিদরা বলেছেন, ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করেও অপসারণ করতে না পারা রাজউক এবং সিটি করপোরেশনের ব্যর্থতা। এ ক্ষেত্রে বড় ঝুঁকির শঙ্কা রয়েছে।

পুরান ঢাকার সূত্রাপুরের বাসিন্দা হাবিবুর রহমান বলেন, ‘পুরান ঢাকার মধ্যে এই এলাকায় সর্বাধিক ঝুঁকিপূর্ণ ভবন চিহ্নিত করা হয়েছে। এমনকি সিটি করপোরেশন অনেক ভবনে ‘ঝুঁকিপূর্ণ ভবন’ সংবলিত ব্যানারও টানিয়ে দেওয়া হয়েছে। বছরের পর বছর এভাবেই আছে। অথচ এই ভবনগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে অপসারণ করা জরুরি। মানুষ সেখানে দেদার যাতায়াত করছে, অনেকে অস্থায়ী বা স্থায়ীভাবে বসবাস পর্যন্ত করছে।’

এই বাসিন্দা আরও বলেন, ‘বিগত সময়ে সিটি করপোরেশন থেকে যখন উচ্ছেদের জন্য অভিযান চালানো হতো তখন টাকা-পয়সা দিয়ে এখানকার মানুষ ম্যানেজ করে নিতো। অথচ এসব ভবন যদি একবার ধসে পড়ে, তাহলে কত মানুষের জীবন যাবে তা কল্পনাও করা যায় না। তাই সিটি করপোরেশনের উচিত দ্রুত সময়ের মধ্যে রাজধানীতে যত ঝুঁকিপূর্ণ ভবন আছে, সব চিহ্নিত করে অপসারণ করা।’

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা (অ.দা.) হাছিবা খান বলেন, ‘ব্যক্তিমালিকানাধীন বা কোনো প্রতিষ্ঠানের মালিকানাধীন ভবনের বিষয়ে তো আমাদের কিছু করার থাকে না। আমরা কেবল ঝুঁকিপূর্ণ ভবন কিনা, সে বিষয়ে সতর্ক করতে পারি। কিন্তু ভবন ভাঙতে পারি না। সেই সক্ষমতা একমাত্র রাজউকের আছে, আমাদের নয়। ভবন ভাঙা সিটি করপোরেশনের কাজ—এটা আমি আমার দায়িত্বে থাকাকালে শুনিনি।’

উদাহরণস্বরূপ এই কর্মকর্তা বলেন, ‘কিছু দিন আগে ব্যক্তিমালিকানাধীন একটি ভবন হেলে পড়েছে। আমরা সেখানেও ঝুঁকিপূর্ণ ভবন সংবলিত ব্যানার টানিয়েছি। এখন সেই ভবন কীভাবে অপসারণ করা হবে বা কবে নাগাদ করা হবেÑ এটা সম্পূর্ণ রাজউকের ওপর নির্ভর করে।’

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব প্ল্যানার্সের (বিআইপি) সাধারণ সম্পাদক পরিকল্পনাবিদ শেখ মুহাম্মদ মেহেদী আহসান বলেন, ‘ঝুঁকিপূর্ণ ভবন অপসারণে রাজউক ও সিটি করপোরেশনের টালবাহানা স্পষ্ট। এ নিয়ে সবসময় এক প্রতিষ্ঠান আরেক প্রতিষ্ঠানের ওপর দায় চাপিয়ে দেয়। রাজউক বিগত সময়ে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, তার বিন্দুমাত্র পূরণ করতে পারেনি। চেয়ারম্যান এসেছেন আর গিয়েছেন। কিন্তু ঝুঁকিপূর্ণ ভবন অপসারণ হয়নি। ফলে এই শহরটা ধীরে ধীরে বাসযোগ্যহীন শহরে রূপান্তরিত হচ্ছে।’

নোটিশ আর আশ্বাসেই মেয়াদ শেষ : রাজউকের দায়িত্বে আসা কমবেশি সবাই রাজধানীর ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ভাঙার আশ্বাস দিয়েছেন। পরবর্তীকালে দেখা গেছে, আশ্বাসেই তাদের মেয়াদ শেষ। ভবন আর ভাঙা হয়নি। একের পর এক রাজউকের চেয়ারম্যান এসেছেন, আর মেয়াদ শেষে চলে গেছেন। কিন্তু রাজধানীর ঝুঁকিপূর্ণ ভবনগুলো একইভাবে রয়ে যাচ্ছে। কোনো পরিবর্তন হয়নি বললেই চলে।

তাদের মধ্যে অন্যতম রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরী এবং মেজর জেনারেল মো. ছিদ্দিকুর রহমান সরকার (অব.)। বারবার রাজধানীতে ঝুঁকিপূর্ণ ভবন উচ্ছেদ করার কথা বলছেন। কিন্তু কাজের কাজ আর কিছুই হয়নি। কেবল নোটিশেই তাদের দায়িত্ব সীমাবদ্ধ ছিল।

রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যান এ বি এম আমিন উল্লাহ নুরী দায়িত্বে থাকাকালে বলেছিলেন, রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশনে সাড়ে ৩ হাজার ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ভাঙতে মাঠে নামছে রাজউক। পুরান ঢাকার সব ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ভেঙে ফেলার পরিকল্পনার কথাও জানিয়েছিলেন তিনি। তবে তৎকালীন এই চেয়ারম্যানের কথার ছিটেফোঁটাও বাস্তবায়ন হয়নি।

রাজউকের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মো. ছিদ্দিকুর রহমান সরকার (অব.) রাজধানীতে চিহ্নিত অসংখ্য ঝুঁকিপূর্ণ ভবন মালিককে নোটিশ দিলেও আদতে সেই নোটিশেই সীমাবদ্ধ ছিল কার্যক্রম। ভবন ভাঙার বিষয়ে আর কোনো পদক্ষেপ নেননি তিনি।

দায়িত্বে থাকাকালীন সময়ে তিনি বলেছিলেন, ঝুঁকিপূর্ণ সব ভবন অপসারণ করে তিনি রাজধানীকে ঝুঁকিপূর্ণ করবেন। কিন্তু দুই মেয়াদে সময় পেয়েও তিনি কিছুই করতে পারেননি।

ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ভাঙার বিষয়ে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) বর্তমান চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার মো. রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ‘এবার আর আশ্বাস নয়, কাজেই প্রমাণ পাবেন। আমরা সিটি করপোরেশনের সঙ্গে সমন্বয় করে নগরীর ঝুঁকিপূর্ণ ভবন নিয়ে কাজ করবো। আগে যেসব ঝুঁকিপূর্ণ ভবনকে নোটিশ দেওয়া হয়েছে- সেই নোটিশের ধারাবাহিকতায় আমরা দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করবো।’

ভোরের আকাশ/এসএইচ

  • শেয়ার করুন-
ঢাকার দুই সিটি : মশায় নাগরিক দুর্দশা চরমে

ঢাকার দুই সিটি : মশায় নাগরিক দুর্দশা চরমে

ঢাকার দুই সিটি : মশায় নাগরিক দুর্দশা চরমে

ঢাকার দুই সিটি : মশায় নাগরিক দুর্দশা চরমে

ঢাকার দুই সিটি : মশায় নাগরিক দুর্দশা চরমে

ঢাকার দুই সিটি : মশায় নাগরিক দুর্দশা চরমে

কোরআন অবমাননাকারীর বিরুদ্ধে শিবচরে বিক্ষোভ সমাবেশ

কোরআন অবমাননাকারীর বিরুদ্ধে শিবচরে বিক্ষোভ সমাবেশ

কখন বৃষ্টি হতে পারে, জানাল আবহাওয়া অফিস

কখন বৃষ্টি হতে পারে, জানাল আবহাওয়া অফিস

 ঐতিহাসিক নির্বাচনে অংশ নিতে আসছেন তারেক রহমান

ঐতিহাসিক নির্বাচনে অংশ নিতে আসছেন তারেক রহমান

 বক্স অফিসে দাপট দেখাচ্ছে ‘রঘু ডাকাত’

বক্স অফিসে দাপট দেখাচ্ছে ‘রঘু ডাকাত’

 বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

 রংপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আনিছুর রহমান লাকু মারা গেছেন

রংপুর জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আনিছুর রহমান লাকু মারা গেছেন

 শহিদুল আলমদের 'কনশানস'সহ ফ্লোটিলার সব জাহাজ আটক

শহিদুল আলমদের 'কনশানস'সহ ফ্লোটিলার সব জাহাজ আটক

 ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় যানজটে আটকা সড়ক উপদেষ্টা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় যানজটে আটকা সড়ক উপদেষ্টা

 গাইবান্ধায় মাছ ধরতে গিয়ে সাপের কামড়ে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের

গাইবান্ধায় মাছ ধরতে গিয়ে সাপের কামড়ে প্রাণ গেল কলেজছাত্রের

 মৃত্যুর আগে ছাত্রলীগের বিষয়ে যে কথা বলেছিল আবরার

মৃত্যুর আগে ছাত্রলীগের বিষয়ে যে কথা বলেছিল আবরার

 পদ্মায় ইলিশ ধরার দায়ে শিবচরে ৭ জেলেকে জরিমানা

পদ্মায় ইলিশ ধরার দায়ে শিবচরে ৭ জেলেকে জরিমানা

 শহিদুল আলমকে অপহরণ করেছে ইসরায়েলি বাহিনী

শহিদুল আলমকে অপহরণ করেছে ইসরায়েলি বাহিনী

 বরিশালে ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে কোনো উন্নয়ন হয়নি

বরিশালে ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে কোনো উন্নয়ন হয়নি

 সাভারে ইয়াবা ট্যাবলেট সহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

সাভারে ইয়াবা ট্যাবলেট সহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

 চট্টগ্রাম-রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি মহাসড়ক অবরোধ

চট্টগ্রাম-রাঙামাটি-খাগড়াছড়ি মহাসড়ক অবরোধ

 ১৫ শিক্ষার্থীর মাদ্রাসায় ১৬ জন শিক্ষক-কর্মচারী! বছরে ব্যয় অর্ধকোটি টাকা

১৫ শিক্ষার্থীর মাদ্রাসায় ১৬ জন শিক্ষক-কর্মচারী! বছরে ব্যয় অর্ধকোটি টাকা

 আ.লীগের কর্মী-সমর্থকদের জন্য কেঁদে দোয়া করলেন ইনকিলাবের হাদি

আ.লীগের কর্মী-সমর্থকদের জন্য কেঁদে দোয়া করলেন ইনকিলাবের হাদি

সংশ্লিষ্ট

ঢাকার দুই সিটি : মশায় নাগরিক দুর্দশা চরমে

ঢাকার দুই সিটি : মশায় নাগরিক দুর্দশা চরমে

ঢাকাসহ সারা দেশে বৃষ্টি ও তাপমাত্রার যে তথ্য দিল অধিদপ্তর

ঢাকাসহ সারা দেশে বৃষ্টি ও তাপমাত্রার যে তথ্য দিল অধিদপ্তর

কোনো শিশু বা ভাসমান জনগোষ্ঠী বাদ যাবে না টাইফয়েড ক্যাম্পেইনে

কোনো শিশু বা ভাসমান জনগোষ্ঠী বাদ যাবে না টাইফয়েড ক্যাম্পেইনে

সদরঘাটে পাইকারি বাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে

সদরঘাটে পাইকারি বাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণে