× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

আ.লীগ নিষিদ্ধের ইস্যু

আলোচনায় বিএনপির লাভ-লোকসান

এম. সাইফুল ইসলাম

প্রকাশ : ১২ মে ২০২৫ ০৯:৩৯ এএম

আলোচনায় বিএনপির লাভ-লোকসান

আলোচনায় বিএনপির লাভ-লোকসান

শেষ পর্যন্ত আন্দোলনের মুখে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়ার ইস্যুতে দলীয় অবস্থানে বিএনপির লাভ বা লোকসানের হিসেব নিয়ে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। শুধুই দলটির নেতাকর্মীদের মধ্যে নয়, এই আলোচনা সাধারণ মানুষের মধ্যেও। চায়ের দোকান থেকে শুরু করে নানা মাধ্যমে এ বিষয়ে আলোচনা চলছে। কারণ, ছোট-বড় বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল বা সংগঠন যখন আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ চেয়ে রাজপথে, তখনও বিএনপি ছিল কৌশলী অবস্থানে।

অবশ্য বিএনপি নেতারা বলছেন, আইনি প্রক্রিয়াতেই ফ্যাসিবাদী দলটিকে নিষিদ্ধ করা সম্ভব ছিল। তাই, আগেই এ প্রক্রিয়াতে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার কাছে আবেদন করেছিল বিএনপি। শেষ পর্যন্ত সরকারও তাদের অবস্থানের পক্ষে হেঁটেই আইনি প্রক্রিযায় এগোচ্ছে। অনেকেই বলছেন, আগামীতে ভোটের হিসেব নিকেশে বা আন্তর্জাতিক এবং জাতীয় অনেক বিষয়ে মাথায় রেখেই বিএনপি নেতারা আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের ব্যাপারে প্রকাশ্যে কথা বলে দায় নিতে চাননি।

এদিকে, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের একদিন পর গতকাল বোববার গণমাধ্যমে পাঠানো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বিলম্বে হলেও অন্তর্বর্তী সরকার আওয়ামী লীগ ও তার সঙ্গে যুক্ত সব সংগঠনের কার্যক্রম বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় আমরা আনন্দিত।

তিনি বলেন, আমরা গত ১০ ফেব্রুয়ারি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তার হাতে দেওয়া পত্রে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিক দল হিসেবে বিচারিক প্রক্রিয়ায় নিয়ে আসার দাবি জানিয়েছিলাম। গত ১৬ এপ্রিলও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সর্বশেষ সাক্ষাৎকালেও দেওয়া পত্রে আমরা পতিত ফ্যাসিবাদী দল ও সেই দলীয় সরকারের সঙ্গে যুক্ত থাকা ব্যক্তিদের বিচার দ্রুত করে রাজনীতির ময়দানকে জঞ্জালমুক্ত করার দাবি জানিয়েছি। আমরা স্পষ্ট করে বলেছিলাম যে, আইনি প্রক্রিয়াতেই ফ্যাসিবাদী দল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা সম্ভব ও উচিত।

এদিকে, জাহাঙ্গীরনগর বিশ^বিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ড. দিলারা চৌধুরী দৈনিক ভোরের আকাশকে বলেছেন, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ইস্যু ছাড়াও জাতীয় বেশকিছু ইস্যুতে আমরা বিএনপির ধোঁয়াশা অবস্থান দেখতে পেরেছি। সকালে এক নেতা বলেন এক ধরনের কথা পরে আরেকজন অন্য কথা বলায় বিভ্রান্তি তৈরি হযেছে। আওয়ামী লীগ ইস্যুতে দলটি কেন কৌশলী অবস্থানে ছিল সেটি আমি নিজেই বুঝিনি।

তিনি বলেন, বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও দলটির চেয়ারপারসন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার অবস্থান ছিল সবসময় পরিষ্কার। কিন্তু এখন আমরা সেটি দেখতে পাচ্ছি না।

সিদ্ধান্তহীনতায় ইতিপূর্বে অনেক বড় দলও অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, নতুন বাংলাদেশে মানুষ কী চায় সেটি যদি দলটির বর্তমান নেতাদের বুঝতে হবে।

জানা গেছে, গত ৭ মে বুধবার সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের দেশত্যাগের খবর ছড়িয়ে পড়ে সর্বত্র। এরপর বৃহস্পতিবার রাত ১০টার পর থেকেই আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে আন্দোলনের সূচনা হয়। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর ডাকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে জড়ো হতে থাকেন বিক্ষোভকারীরা। তাদের অভিযোগ ছিল, সরকারের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সহযোগিতা ছাড়া আবদুল হামিদ দেশত্যাগ করতে পারেননি।

এছাড়া পতিত ফ্যাসিস্টের দোসরদের রক্ষায় কাজ করছেন সরকারের কেউ কেউ। এ অভিযোগ তুলে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি করেন তারা। ধীরে ধীরে ওই বিক্ষোভে সমর্থন জানিয়ে অংশ নেন এনসিপি, জামায়াতে ইসলামী, হেফাজতে ইসলাম, ইসলামী আন্দোলন, ইসলামী ছাত্রশিবির, গণঅধিকার পরিষদসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল বা সংগঠনের নেতাকর্মীরা। মাঠে নামে শাপলা চত্বর ও পিলখানা হত্যাকাণ্ডের শিকার পরিবারের সদস্যসহ আহত জুলাই যোদ্ধারাও। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল হয়ে ওঠে দেশ। ওইদিন থেকেই ঢাকার বাইরেও বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালিত হয়।

বৃহস্পতিবার রাতভর বিক্ষোভ চলার পরদিন শুক্রবার বাদ জুমা যমুনার পাশে ফোয়ারার সামনে বড় জমায়েত হয়। ডাক আসে শাহবাগ ব্লকেডের। সেদিন ঢাকার বাইরেও বিভাগীয় শহর কিংবা জেলা-উপজেলায়ও ছড়িয়ে পড়ে আন্দোলন। আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে তারাও সমানতালে নামেন সড়কে। সিদ্ধান্ত না এলে এরই মধ্যে ফের ‘মার্চ টু ঢাকা’র হুঁশিয়ারি দেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। একইসঙ্গে তিন দফা দাবিতে কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়। ওইদিন বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নিয়েছে জানিয়ে বিবৃতি দেয় অন্তর্বর্তী সরকার। 

শনিবার শাহবাগ ব্লকেড করে আন্দোলন চালিয়ে যান বিক্ষোভকারীরা। একপর্যায়ে এনসিপি নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ সরকারকে এক ঘণ্টার সময় বেঁধে দেন। অন্যথায় ফের ‘মার্চ টু যমুনা’ কর্মসূচি পালনের হুঁশিয়ারি দেন তিনি।  দু’দিন যখন আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধেও প্রশ্নে বিশেষ করে রাজধানীতে টালমাটাল অবস্থা বিরাজ করলেও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এ আন্দোলন নিয়ে বেশ কৌশলী অবস্থানে ছিল। 

দলটির কোনো নেতাকে এ আন্দোলন নিয়ে কথাও বলতে দেখা যায়নি। বরং শনিবার দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ আসলে সমাধান নয়। সমস্যা মনমানসিকতার। পাকিস্তান সৃষ্টির মূল কারিগর ছিল মুসলিম লীগ। আজকে তাদের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায় না। জাসদও বড়দল ছিল। তারা আজ কয়েক ভাগে বিভক্ত। ভাসানী-কাজী জাফরের নেতৃত্বাধীন ইউপিপিও বিলীন হয়ে গেছে। জনগণের বিরুদ্ধে যারা অবস্থান নেয় তারা এমনিতেই বিলীন হয়ে যায়। শনিবার সন্ধ্যায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠকের ঘোষণা আসে।

এছাড়া দিনভর আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হচ্ছে এমন গুঞ্জন ছড়ানোর পর নড়ে-চড়ে বসেন বিএনপি নেতারা। দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এক অনুষ্ঠানে বলেন, পলাতক অপশক্তির পুনর্বাসন চায়না জনগণ। এমনকি আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে করণীয় ঠিক করতে রাতে শনিবার স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডাকে দলটি। দলটির বৈঠক চলাকালেই সিদ্ধান্ত আসে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের। সাড়ে ১০টার দিকে দলটির বৈঠক শুরু হয়ে রাত প্রায় ১২টা পর্যন্ত চলে। বৈঠক চলাকালে রাত ১১টার দিকে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবর আসে।

এর আগে সন্ধ্যায় জরুরি বৈঠকে বসেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা। প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় রাত ৮টা থেকে ১১টা পর্যন্ত তিন ঘণ্টাব্যাপী এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে যমুনার সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।

তিনি বলেন, সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও তার নেতাদের বিচার কার্যসম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত দেশের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা, জুলাই আন্দোলনের নেতাকর্মীদের নিরাপত্তা এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বাদী ও সাক্ষীদের সুরক্ষার জন্য সন্ত্রাসবিরোধী আইনের অধীনে সাইবার স্পেসসহ আওয়ামী লীগ এর যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে বলেও জানান আইন উপদেষ্টা।

এদিকে, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের একদিন পর গতকাল রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, বিলম্বে হলেও অন্তর্বর্তী সরকার আওয়ামী লীগ ও তার সঙ্গে যুক্ত সব সংগঠনের কার্যক্রম বন্ধের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় আমরা আনন্দিত।

তিনি বলেন, আমরা গত ১০ ফেব্রুয়ারি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তার হাতে দেওয়া পত্রে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিক দল হিসেবে বিচারিক প্রক্রিয়ায় নিয়ে আসার দাবি জানিয়েছিলাম। গত ১৬ এপ্রিলও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সর্বশেষ সাক্ষাৎকালেও তার হাতে দেওয়া পত্রে আমরা পতিত ফ্যাসিবাদী দল ও সেই দলীয় সরকারের সঙ্গে যারাই যুক্ত ছিল তাদের বিচার দ্রুত করে দেশের রাজনীতির ময়দানকে জঞ্জালমুক্ত করার দাবি জানিয়েছি। 

আলোচনায় আমরা স্পষ্ট করে বলেছিলাম যে, আইনি প্রক্রিয়াতেই ফ্যাসিবাদী দল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা সম্ভব ও উচিত। বিভিন্ন সভা, সমাবেশে ও আলোচনায় আমরা আমাদের এসব দাবি বারবার উত্থাপন করেছি।আর দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে সরকারের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। গতকাল রোববার রাজধানীর মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি একথা বলেন। 

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ইজ নো মোর পলিটিক্যাল পার্টি। আওয়ামী লীগ একটা মাফিয়া পার্টি, এটা একটা ফ্যাসিবাদী দল। সুতরাং রাজনৈতিক তকমা দিতে চাই না। আওয়ামী লীগের ডিএনএতেই গণতন্ত্র নেই, গণতন্ত্রের চর্চা নেই।

সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমরা শাহবাগে কেন যাব? আমরা তো আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে লিখিতভাবে কয়েক মাস আগে প্রধান উপদেষ্টাকে দিয়েছি, মৌখিকভাবে বলেছি, বিভিন্ন সভা-সেমিনারে বক্তব্য রেখেছি। আমাদের শাহবাগে গিয়ে এ কথা বলতে হবে কেন? 

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের এ খবরের পর বিএনপির অবস্থান নিয়ে শুরু হয় চুলচেরা বিশ্লেষণ। দলটির কৌশলী অবস্থানে আসলে লাভ না লোকসান হয়েছে সে প্রশ্ন সামনে চলে এসেছে। শনিবার রাত থেকেই চায়ের দোকান থেকে শুরু করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সর্বত্র এ আলেচনা চলছে। অনেকেই বলেছেন, বিএনপি সবসময় আইন কাঠামোয় আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ চেয়েছে। সরকারও সে পথেই হেঁটেছে। 

দলটির জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের একাধিক নেতা দৈনিক ভোরের আকাশকে বলেছেন, আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটের হিসাব-নিকেশ ও দেশি এবং আন্তর্জাতিক নানা সমীকরণে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে বিএনপি সরাসরি দায় নিতে চায়নি। কৌশলে দলটি সবকূলই রক্ষা করেছে। সার্বিক হিসেবে দলীয় অবস্থান সঠিক ছিল। তবে, বিএনপি নেতাদের এ ধরনের বক্তব্যকে অযৌক্তিক দাবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকে লিখেছেন, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ চেয়ে আগেই বিএনপি আবেদন করে থাকলে প্রকাশ্যে সে দাবি জানাতে সমস্যা কোথায় ছিল? সরকার নিষিদ্ধ করার পর নিজেদেরকে বক্তব্য প্রতিষ্ঠিত করার চেষ্টা করছে বিএনপি।

বিএনপির ক্রীড়া সম্পাদক ও ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক মো. আমিনুল হক বলেন, গত ১৭ বছর ধরে আওয়ামী লীগ আমাদের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়ে এসেছে। এই নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত সেই নির্যাতনেরই প্রতিফলন। এ বিষয়ে দলের শীর্ষ নেতারা অবস্থান পরিষ্কার করেছেন। তাদের বক্তব্যের বাইরে কোনো বক্তব্য নেই।

ভোরের আকাশ/এসএইচ

  • শেয়ার করুন-
 রোহিতের পথ ধরে কোহলিও অবসরে

রোহিতের পথ ধরে কোহলিও অবসরে

সংশ্লিষ্ট

আ. লীগ-জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

আ. লীগ-জাপাসহ ১৪ দলের নিবন্ধন বাতিল চায় গণঅধিকার পরিষদ

আ.লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটকীয়তা চলছে: মির্জা আব্বাস

আ.লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটকীয়তা চলছে: মির্জা আব্বাস

কোনো উসকানিতে না জড়াতে নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জামায়াত আমীরের

কোনো উসকানিতে না জড়াতে নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জামায়াত আমীরের

আলোচনায় বিএনপির লাভ-লোকসান

আলোচনায় বিএনপির লাভ-লোকসান