ছোট ছোট মতপার্থক্য দূরে রেখে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে- হাসনাত আবদুল্লাহ
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, আমরা ভেবেছিলাম ৫ আগস্ট আমাদের লড়াই-সংগ্রাম শেষ হয়েছে। কিন্তু একটা পক্ষ সংস্কারের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে, ষড়যন্ত্র করছে। তাই সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। ছোট ছোট মতপার্থক্য দূরে রেখে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
রোববার (২৫ মে) সকালে চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার কেরানীহাট গোলচত্বর এলাকায় দলের এক পথসভায় হাসনাত আবদুল্লাহ এ কথাগুলো বলেন।
হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, অতীতের যে বৈষম্য ছিলো সেটার ঊর্ধ্বে উঠে আমরা একটা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ে তুলবো। আমরা আপনাদের সামনে নতুন বাংলাদেশের নতুন বার্তা নিয়ে এসেছি। এ বাংলাদেশে প্রথম ও প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়া। অতীতে যে বৈষম্য ছিলো সেটার উর্ধে উঠে আমরা একটা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ে তুলবো।
তিনি আরো বলেন, আপনারা জানেন জুলাই আগষ্টে আমার ভাইদের উপর গুলি করেন শেখ হাসিনারা। আমাদের ভাইকে হত্যা করেছে। সরকারকে বিচার কার্যক্রম, সংস্কার কার্যক্রম ও নির্বাচনী রোডম্যাপ সুস্পষ্টভাবে ঘোষণা করতে হবে।
এনসিপির এ নেতা’রা বলেন, অসাম্প্রদায়িক নাম দিয়ে ধর্মহীনতার বাংলাদেশ পরিচালনার চেষ্টা করা হয়েছে। আমরা চাই পরিবর্তিত বাংলাদেশ হবে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ। আর এখানে সবাই বসবাস করব।
বাংলাদেশের প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে চান জানিয়ে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, পুলিশ বাহিনীর ওপর অনেকে বিরক্ত, কিন্তু পুলিশকে কারা ব্যবহার করেছে, সেটা নিয়ে কেউ কথা বলে না। পুলিশের প্রমোশন নিয়ে কেউ কথা বলে না, পুলিশের সংস্কার নিয়ে কেউ কথা বলে না। আমরা এমন একটা বাংলাদেশ গড়ব, যেখানে পুলিশকে কেউ ব্যবহার করতে পারবে না। প্রশাসনকে জনতার কাতারে নেমে এসে আগামীর বাংলাদেশ গড়তে হবে।
পথসভায় আরও বক্তব্য দেন, এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা। উপস্থিত ছিলেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মীর আরশাদুল হক, যুগ্ম মুখ্য সংগঠক মাহমুদা আলম, মো. আতাউল্লাহ; সংগঠক আরমান হোসেন, আজিজুর রহমান ও কেন্দ্রীয় সদস্য জোবায়ের আলম প্রমুখ।
ভোরের আকাশ/এসআই
সংশ্লিষ্ট
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, চা শ্রমিকদের শিক্ষিত করে আধুনিক বাগান ব্যবস্থাপনার সঙ্গে যুক্ত করার চিন্তা আমাদের রয়েছে। চা শ্রমিকরা শিক্ষা ও চিকিৎসা সুবিধা থেকে বঞ্চিত। তারা কঠোর পরিশ্রম করে। দিন আনে দিন খায়। তাদের বাচ্চাদের শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিত করা দরকার। ধর্মের ভিত্তিতে আমরা কাউকে বিবেচনা করি না। আমরা একটি বন্ধুপ্রতিম সমাজ গড়তে চাই। চা শ্রমিকদের উদ্দেশে বলতে চাই- আপনার ডাক দিতে সময় লাগবে, কিন্তু আমাদের পৌঁছাতে সময় লাগবে না। আমরা সবাই এ দেশের মালিক।রোববার (২৫ মে) মৌলভীবাজারের সন্ধ্যায় কমলগঞ্জ উপজেলার শমশেরনগর বাজারে স্থানীয় জামায়াতের আয়োজনে মতবিনিময় সভা ও সুধী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জামায়াতের আমীর এসব কথা বলেন।চা-শ্রমিকদের উদ্দেশে জামায়াতের আমির বলেন, এ দেশে সব নাগরিক সমান অধিকার নিয়ে বেঁচে থাকবে। চা-শ্রমিকদের দায়িত্বও সরকারকে অন্য নাগরিকদের মতো সমানভাবে নিতে হবে। তারা এখনও মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত। আমরা যদি জনগণের ভোটে দায়িত্ব পাই, তাহলে তাদের সম্মানের সঙ্গে বসবাস নিশ্চিত করব। তাদের সন্তানদের প্রতিভার বিকাশে পাশে থাকব।কমলগঞ্জ উপজেলা জামায়াতের আমীর অধ্যক্ষ মাসুক মিয়ার সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলামের পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন-জামায়াতে ইসলাম কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদ সদস্য এহছানুল হক যুবায়ের, সিলেট মহানগর জামায়াতের আমীর ফখরুল ইসলাম, মৌলভীবাজার জেলা আমীর সাহেদ আলী, সেক্রেটারি ইয়ামির আলী প্রমুখ।প্রধান অতিথির বক্তব্যে জামায়াতের আমীর ড. শফিকুর রহমান আরো বলেন, একটা জায়গায় আমরা পিছিয়ে আছি। মানুষ গড়ার জন্য যে শিক্ষা প্রয়োজন সে শিক্ষা আমাদের দেশে নেই। সমাজে ধর্মের ভাগাভাগিতে আমরা বিশ্বাস করিনা। আমার ধর্মকে যথেষ্ট আবেগ দিয়ে ভালোবাসি, ঠিক একইভাবে অন্য ধর্মকে ভালোবাসবো।ড. শফিকুর রহমান যুবকদের প্রতি অনুরোধে করে বলেন, সমাজ বদলাতে হলে তোমাদের হাত লাগবে। তোমাদের হাত ছাড়া দুনিয়ায় কোন সমাজ বদলায় নি।নির্বাচন প্রসঙ্গে জানতে চাইলে শফিকুর রহমান বলেন, শনিবার আমরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেছি। এই বৈঠকে নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা আশ্বাস দিয়েছেন, এমন একটি নির্বাচন হবে, যেখানে একটি ইতিহাস তৈরি হবে। প্রত্যেকটি মানুষ হাসিমুখে ভোট দিয়ে বের হবে। কেউ গিয়ে দেখবে না যে, একজনের ভোট অন্যজন দিয়ে এসেছে।জাতীয় নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য করতে বিভিন্ন প্রস্তাবনা আমাদের পক্ষ থেকে তুলে ধরা হয়েছে। মানবিক করিডর না দেওয়ার বিষয়েও আমাদের অবস্থান সরকারকে জানানো হয়েছে।এছাড়াও বহুল পরিচিত স্থান হিসাবে ব্রিটিশ আমলের এয়ার ঘাটি, সারাদেশের মধ্যে পরিচিত শমশেরনগর। শমশেরনগরে সকল ট্রেনের স্টপেজ প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন। সভায় স্থানীয় জামায়াত নেতা আয়ুব আলী, নিজাম উদ্দীন প্রমুখ নেতৃবৃন্দ বক্তব্য রাখেন। ভোরের আকাশ/এসআই
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, আমরা ভেবেছিলাম ৫ আগস্ট আমাদের লড়াই-সংগ্রাম শেষ হয়েছে। কিন্তু একটা পক্ষ সংস্কারের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে, ষড়যন্ত্র করছে। তাই সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। ছোট ছোট মতপার্থক্য দূরে রেখে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।রোববার (২৫ মে) সকালে চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার কেরানীহাট গোলচত্বর এলাকায় দলের এক পথসভায় হাসনাত আবদুল্লাহ এ কথাগুলো বলেন।হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, অতীতের যে বৈষম্য ছিলো সেটার ঊর্ধ্বে উঠে আমরা একটা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ে তুলবো। আমরা আপনাদের সামনে নতুন বাংলাদেশের নতুন বার্তা নিয়ে এসেছি। এ বাংলাদেশে প্রথম ও প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়া। অতীতে যে বৈষম্য ছিলো সেটার উর্ধে উঠে আমরা একটা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ে তুলবো।তিনি আরো বলেন, আপনারা জানেন জুলাই আগষ্টে আমার ভাইদের উপর গুলি করেন শেখ হাসিনারা। আমাদের ভাইকে হত্যা করেছে। সরকারকে বিচার কার্যক্রম, সংস্কার কার্যক্রম ও নির্বাচনী রোডম্যাপ সুস্পষ্টভাবে ঘোষণা করতে হবে।এনসিপির এ নেতা’রা বলেন, অসাম্প্রদায়িক নাম দিয়ে ধর্মহীনতার বাংলাদেশ পরিচালনার চেষ্টা করা হয়েছে। আমরা চাই পরিবর্তিত বাংলাদেশ হবে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ। আর এখানে সবাই বসবাস করব।বাংলাদেশের প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানের জবাবদিহি নিশ্চিত করতে চান জানিয়ে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, পুলিশ বাহিনীর ওপর অনেকে বিরক্ত, কিন্তু পুলিশকে কারা ব্যবহার করেছে, সেটা নিয়ে কেউ কথা বলে না। পুলিশের প্রমোশন নিয়ে কেউ কথা বলে না, পুলিশের সংস্কার নিয়ে কেউ কথা বলে না। আমরা এমন একটা বাংলাদেশ গড়ব, যেখানে পুলিশকে কেউ ব্যবহার করতে পারবে না। প্রশাসনকে জনতার কাতারে নেমে এসে আগামীর বাংলাদেশ গড়তে হবে।পথসভায় আরও বক্তব্য দেন, এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা। উপস্থিত ছিলেন এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মীর আরশাদুল হক, যুগ্ম মুখ্য সংগঠক মাহমুদা আলম, মো. আতাউল্লাহ; সংগঠক আরমান হোসেন, আজিজুর রহমান ও কেন্দ্রীয় সদস্য জোবায়ের আলম প্রমুখ। ভোরের আকাশ/এসআই
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেছেন, দেশে চলমান সংকট সমাধানে গণতান্ত্রিক উত্তরণই একমাত্র পন্থা। এই মুহূর্তে শুধু সরকার বা রাজনৈতিক দল নয়, দেশের গণমানুষকেও সচেতন থাকতে হবে। গতকাল শনিবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের মাওলানা আকরম খাঁ হলে বিশ্ব মানবাধিকার সংস্থা বাংলাদেশ কর্তৃক আয়োজিত গণতন্ত্র ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন শীর্ষক আলোচনা সভায় এ মন্তব্য করেন তিনি।মইন খান বলেন, ২৪ সালের জুলাইয়ের ঘটনা এবং ৫ আগস্টে দেশের যে পরিবর্তন এসেছিল, তার মাত্র ৯ মাসের ব্যবধানে বাংলাদেশে এমন পরিস্থিতি কেন তৈরি হলো? দেশের ১৮ কোটি মানুষের সামনে একটি মাত্র সমাধান, গণতন্ত্রের উত্তরণ। এছাড়া দ্বিতীয় কোনো সমাধান নেই।বিগত ১৫ বছরে সঠিক নির্বাচন হয়নি, তাই দেশ সঠিক পথে যেতে পারেনি উল্লেখ করে তিনি বলেন, কুক্ষিগত করে রাখা হতো আগে বিচার বিভাগকে। যদি এখনও তাই হয়, তাহলে পরিবর্তন কোথায়?বিএনপি নির্বাচন চেয়ে কোনো অপরাধ করেনি দাবি করে মঈন খান বলেন, বিএনপি বাধ্যগত ঐক্য চায় না। বাংলাদেশের পরিবর্তন চায় বিএনপি। কিন্তু কোন পরিবর্তন সেটা আগে ঠিক করতে হবে।বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, গণতন্ত্র একটি খারাপ ব্যবস্থা। কিন্তু গণতন্ত্র ছাড়া আর বাকি সব ব্যবস্থা আরও বেশি খারাপ। ৭১ সালে এই সত্যটি উপলব্ধি করেই গণতন্ত্রের জন্য লাখ লাখ মানুষ জীবন দিয়েছে। কিছু ঐতিহাসিক সত্য রয়েছে। যা কখনো অস্বীকার করা যাবে না। সময়ের বিবর্তনে হয়তো তার গুরুত্ব কমে যায়। ৭১-এর মতো যারা অস্বীকার করতে চায় ইতিহাসকে, আস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপ করা উচিত তাদের।ভোরের আকাশ/এসএইচ
অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান ড. মোহাম্মদ ইউনূসকে বিতর্কিত করার জন্য উপদেষ্টা কাউন্সিলের অনেক সদস্য জড়িত বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, বিএনপি মনে করে অন্তর্বর্তী সরকার, ড. ইউনূসের নেতৃত্বে সফল হবে। গতকাল শনিবার ‘অগ্নিসেনা সোশ্যাল ফাউন্ডেশনে’র উদ্যোগে আয়োজিত ‘বর্তমান রাজনীতি ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি মনে করে অন্তর্বর্তী সরকার ড. ইউনূসের নেতৃত্বে সফল হবে। মানুষ তাদের পেছনে আছে। কিন্তু ওনাকে যারা বিভিন্নভাবে বিতর্কিত করার চেষ্টা করছে, এখনও সময় আছে লাগাম টেনে ধরুন। রাজনীতিবিদ এবং রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রতিপক্ষ বানানোর চেষ্টা করবেন না।উপদেষ্টাদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, আপনারা যা ইচ্ছা তা করছেন। মনে হচ্ছে, এটা আপনাদের পৈতৃক সম্পত্তি। বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে কে যাবে আসবে, আপনারা সিদ্ধান্ত নেবেন, মনে হচ্ছে জনগণের কোনো দায় নেই। যেমনটা পতিত স্বৈরাচার করতো। কিন্তু আপনারা এসব দায় ইউনূস স্যারের ঘাড়ে চাপাচ্ছেন। ড. ইউনূসকে বিতর্কিত করার জন্য উপদেষ্টা কাউন্সিলের অনেক সদস্য জড়িত।উপদেষ্টাদের উদ্দেশ করে তিনি আরও বলেন, অতীতকে আপনারা ভুলে যাবেন না। প্রথমে বয়ান দেওয়ার চেষ্টা করলেন যে, ৩৬ জুলাই বা ৫ আগস্ট এটি নাকি দ্বিতীয় জন্ম। এসব কথা বলার চেষ্টা করলেন, কিন্তু ৪৭ যদি না হতো ৭১ পেতেন না, ৭১ না হলে ২৪ হতো কিনা বিরাট বড় প্রশ্ন। মনে রাখতে হবে, ইতিহাসের ধারাবাহিকতাকে অস্বীকার করার চেষ্টা করবেন না। যার যতটুকু অবদান, সেটাকে স্বীকার করার মধ্যেই সত্যিকার অর্থে বীরত্ব আছে। আপনি যে দেশের ভালো চান, সেটি প্রমাণ করেন। আর যদি এককভাবে কিছু করেন তাহলে, পতিত স্বৈরাচার সরকারের মতো অবস্থা আপনাদেরও হতে পারে।তিনি বলেন, কেউ কেউ বলেন, আমরা কি নির্বাচন দেওয়ার জন্য উপদেষ্টা হয়েছি! ৩৬ শে জুলাইয়ের আগে তো আপনাদের রাস্তায় দেখা যায়নি।গত ১৮ বছর বাংলাদেশের মানুষের ওপর যে নির্যাতন, গুম-খুন করা হয়েছে, আপনাদের দুয়েকজন বাদে কাউকে তো কোনোদিন একটা কলাম লিখতে দেখিনি। আপনারা বিদেশে ছিলেন, আর এখন চেয়ার নিয়েছেন, এসি ঘরে থাকেন, পুলিশ নিয়ে চলেন। আর ভাবতে শুরু করেছেন যে, আপনারাই আমাদের হর্তাকর্তা। এমন চিন্তা করা ঠিক নয়।অগ্নিসেনা সোশ্যাল ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান তালুকদার জহিরুল হক তুহিনের সভাপতিত্বে এ সময় আলোচনা সভায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জয়নুল আবদীন ফারুক, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকনসহ আরও অনেক নেতা উপস্থিত ছিলেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ