× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

ইসরায়েলের বিচার ও গণহত্যা বন্ধে পদক্ষেপ দাবি

আকতার হোসেন

প্রকাশ : ১৩ এপ্রিল ২০২৫ ০৭:৩৪ পিএম

ইসরায়েলের বিচার ও গণহত্যা বন্ধে পদক্ষেপ দাবি

ইসরায়েলের বিচার ও গণহত্যা বন্ধে পদক্ষেপ দাবি

ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি গণহত্যা বন্ধের দাবিতে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছে লাখো মানুষ। চৈত্রের শেষে তপ্ত রোদে পুড়ে, ঘামে ভিজে সকাল থেকেই দেশের নানা প্রান্ত থেকে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ। ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানিয়ে মিছিলে মিছিলে এসে সেখানে জড়ো হয়ে তারা নানা স্লোগান দেন।

‘ফিলিস্তিন মুক্ত করো’, ‘গাজা রক্তে রঞ্জিত, বিশ্ব কেন নীরব’, ‘তুমি কে আমি কে, ফিলিস্তিন ফিলিস্তিন’ সেøাগানে পুরো সোহরাওয়ার্দী ময়দান প্রকম্পিত হয়। গণজমায়েতে স্বাধীন ফিলিস্তিন প্রতিষ্ঠা এবং গাজায় গণহত্যা বন্ধের দাবিসহ ফিলিস্তিনের জনগণকে রক্ষা ও নিরাপত্তার দাবি জানানো হয়। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক আদালতে অঞ্চলটিতে চলমান গণহত্যার বিচার দাবি করা হয়েছে।

রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচির ডাক দেয় ‘প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ’ নামের একটি প্ল্যাটফর্ম। গতকাল শনিবার বিকেলে এ কর্মসূচি ঘিরে সকাল থেকে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা শুরু করে মানুষ। রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে মিছিলের গন্তব্য ছিল ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। সকালেই পূর্ণ হয়ে যায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের আশপাশের এলাকা লোকে লোকারণ্য। মিছিলে অংশ নেওয়া অধিকাংশের হাতে ফিলিস্তিনের পতাকা ও বিভিন্ন স্লোগানসম্বলিত প্ল্যাকার্ড দেখা গেছে। মানুষের চাপে সড়কে যানচলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

সোহরাওয়াদী উদ্যানের আশপাশের এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, উদ্যানের রমনা কালিমন্দির গেট, টিএসসি সংলগ্ন গেট, রমনা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট সংলগ্ন গেট, ভিআইপি গেট দিয়ে কিছুক্ষণ পরপরই মিছিলসহ সমাবেশস্থলে এসে জড়ো হন অংশগ্রহণকারীরা। কর্মসূচিতে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ প্রায় সব রাজনৈতিক দল, আলেম-ওলামা সমাজসহ সব অঙ্গনের মানুষ সংহতি জানিয়েছেন। ফলে সকাল থেকে জনতার স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে লোকারণ্য হয়ে ওঠে উদ্যান। বেলা ১১টার দিকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান, রমনা পার্ক, মৎস্য ভবন, হাইকোর্টের সামনের এলাকা, ঢাবির কার্জন হল, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি এলাকা, শাহবাগ, কাটাবন, বাংলামোটর লোকে লোকরণ্য হতে দেখা যায়। এসব এলাকাগুলো দিয়ে কোনো যান চলাচল করতে দেখা যায়নি। বন্ধ ছিল রিকশাও। জমায়েত ঘিরে উদ্যানের আশপাশে জমে উঠে ফিলিস্তিনের পতাকা, মাথার ব্যাজ ও টি-শার্ট বিক্রি। আর আগ্রহ নিয়েই সেসব কিনছেন আগত অনেকেই। সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও তার আশপাশের এলাকা ঘিরে শোভা পায় লাল-সবুজ আর সাদা-কালো রঙের পতাকা। অনেকের হাতে ছিল ‘ফিলিস্তিন মুক্ত করো’, ‘গাজা রক্তে রঞ্জিত, বিশ্ব কেন নীরব’ স্লোগান লেখা প্ল্যাকার্ড।

দুপুরের পর মিছিল নিয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আসেন জনপ্রিয় ইসলামিক স্কলার ও বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারী, শায়খ আহমাদুল্লাহ, কারী আহমাদ ইবনে ইউসুফ আজহারী, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। কর্মসূচি বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া মোহাম্মাদ গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান, হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব মাওলানা সাজেদুর রহমান, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব মহাসচিব মাওলানা অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুস আহমদ, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নূর, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) সহ-সভাপতি ও দলীয় মুখপাত্র রাশেদ প্রধানসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় নেতারা অংশ নেন।

সমাবেশে ইসলামী বক্তা মিজানুর রহমান আজহারী বলেন, ভৌগোলিকভাবে আমরা ফিলিস্তিন থেকে অনেক দূরে হতে পারি, কিন্তু আজকের এই জনসমুদ্র প্রমাণ করে, আমাদের হৃদয়ে বাস করে একেকটা ফিলিস্তিন, আমাদের হৃদয়ে বাস করে একেকটা গাজা, আমাদের হৃদয়ে বাস করে একেকটা আল কুদস। আজকের এই জনসমুদ্র ফিলিস্তিনের প্রতি, আল আকসার প্রতি বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ বলে উল্লেখ করেন আজহারী। তিনি বলেন, আজকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে, এই গণজমায়েতে, এই জনতার গণসমুদ্রে উপস্থিত হয়ে আমরা বুঝতে পেরেছি, আজকের এই মহাসমুদ্র, জনসমুদ্র ফিলিস্তিনের প্রতি, আল-আকসার প্রতি বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ।  

এদিকে দেখা যায়, রাজধানীর বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে পানির ট্যাংক দেখা গেছে। মার্চ ফর গাজা কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া লোকজনদের পানি খাওয়ানো হয়। বিভিন্ন ট্রাফিক পয়েন্টগুলোতে কোনো পুলিশ দেখা যায়নি। তবে লোকে লোকারণ্য হওয়ায় ট্রাফিক ব্যবস্থা অকেজো হয়ে যায় বলে জানায় ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগ। দুপুরের দিকে উদ্যান ও এর আশপাশের এলাকা পূর্ণ হয়ে গেলে মূল মঞ্চ থেকে মাইকে ঘোষণা দেওয়া হয়, ‘সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ভরে গেছে, আপনারা যে যেখানে আছেন, সেখানে বসে পড়ুন।’ এরপর থেকে মিছিল উদ্যানের দিকে আসা বন্ধ হয়।

দুপুর আড়াইটার দিকে দেখা যায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা, নীলক্ষেত, নিউমার্কেট মোড়, আজিমপুর বাসস্ট্যান্ড, বুয়েট এলাকা, চানখারপুল, গুলিস্তান, বায়তুল মোকারমের চারপাশ, জিরো পয়েন্ট, পল্টন মোড়, দৈনিক বাংলা মোড়, ফকিরাপুল, নয়াপল্টন এলাকা, শান্তিনগর, মালিবাগ, মৌচাক, মগবাজার, ফার্মগেট, কাওরান বাজার মোড়, বাংলামোটর, সায়েন্স ল্যাব, কাঁটাবন মোড় এলাকায় মানুষের ভিড় দেখা যায়। এসব এলাকায় যানবাহন চলাচল বন্ধ ছিল।

ঢাকা মহানগর ট্রাফিক পুলিশের ডিসি মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মার্চ ফর গাজা কর্মসূচি ঘিরে ঢাকার ট্রাফিকব্যবস্থা অকার্যকর হয়ে পড়েছে। সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ঘিরে আশপাশের প্রায় তিন কিলোমিটার এলাকাজুড়ে কোনো যানবাহন চলছে না। তিনি বলেন, সকালের দিকে আমরা বিকল্প সড়ক দিয়ে চলাচলের পরামর্শ দেই। পরে বিকল্প সড়কও বন্ধ হয়ে যাওয়ায় ঢাকা যেন থমকে যায়। ডিসি মো. শফিকুল ইসলাম আরও বলেন, আমরা এখন ভাবছি, কর্মসূচি শেষ হয়ে গেলে এসব মানুষ কিভাবে যাবে, তা নিয়ে ভাবছি।

এদিকে মগবাজার এলাকায় দেখা যায়, মানুষের চাপে রামপুরা সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। মৌচাক থেকে শান্তিনগর ফ্লাইওভার দিয়েও আসছে নারী, পুরুষ, শিশু বৃদ্ধসহ সববয়সী মানুষ। এর ফলে ফ্লাইওভার দিয়েও যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। রাজধানীর মিরপুর, আগারগাঁও, কল্যাণপুর, যাত্রাবাড়ী, সায়েদাবাদসহ বিভিন্ন এলাকার সড়কগুলোতেও প্রতিবাদী মিছিল দেখা গেছে। দলবদ্ধভাবে ফিলিস্তিনের পতাকা নিয়ে কেউ বাসে, কেউ পায়ে হেঁটে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অভিমুখে যান। তাদের হাতেও ছিল ফিলিস্তিনের পতাকা, মুখে ইসরায়েলি আগ্রাসনবিরোধী স্লোগান।

এদিকে মোনাজাতের মাধ্যমে শেষ হয় মার্চ ফর গাজা কর্মসূচি। বিকেল পৌনে ৪টার দিকে মোনাজাত শুরু হয়ে শেষ হয় ৪টার দিকে। মোনাজাত করেন জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব মুফতি আবদুল মালেক। ফিলিস্তিনের পক্ষে কয়েক লাখ লোক এই কর্মসূচিতে অংশ নেয়। এর আগে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের এ কর্মসূচির সূচনা হয়। এরপর জনগণকে স্লোগানে উৎসাহ ও বক্তব্য দেন আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান শায়খ আহমাদুল্লাহ ও ইসলামিক স্কলার ড. মিজানুর রহমান আজহারী। এসময় মুফতি রেজাউল করিম আবরারের উপস্থাপনায় বক্তব্য দেন অনেকে।

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি থেকে ঘোষণাপত্রের মাধ্যমে জায়নবাদী ইসরায়েলের গণহত্যার বিচার আন্তর্জাতিক আদালতে নিশ্চিত করা; যুদ্ধবিরোধী নয়, গণহত্যা বন্ধে কার্যকর সম্মিলিত পদক্ষেপ গ্রহণ করার দাবি জানানো হয়েছে। পাশাপাশি ১৯৬৭ সালের পূর্ববর্তী ভূমি ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য বাধ্যবাধকতা তৈরি করতে জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।  

বাংলাদেশের সর্বস্তরের জনগণের পক্ষ থেকে এসব দাবি জানিয়ে ঘোষণাপত্র পাঠ করা হয়। এটি পাঠ করেন আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান। তিনি বলেন, আল্লাহর নামে শুরু করছি, যিনি পরাক্রমশীল, যিনি ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করেন, যিনি মজলুমের পাশে থাকেন এবং জালিমের পরিণতি নির্ধারণ করেন। আজ আমরা বাংলাদেশের জনতা, যারা জুলুমের ইতিহাস জানি, প্রতিবাদের চেতনা ধারণ করি। আজকে আমরা সমবেত হয়েছি মৃত্যু ভয়হীন ফিলিস্তিনের গাজার জনগণের পাশে দাঁড়াতে। আজকের এই সমাবেশ কেবল প্রতিবাদ নয়, এটি ইতিহাসে আমাদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার ঐক্যবদ্ধ শপথ। এই পদযাত্রা ও গণজমায়েত থেকে আজ আমরা চারটি স্তরে আমাদের দাবিগুলো উপস্থাপন করছি।

আমাদের প্রথম দাবিগুলো জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি, যেহেতু-জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সব জাতির অধিকার রক্ষার, দখলদারিত্ব ও গণহত্যা রোধের সংকল্প প্রকাশ করে; আমরা দেখেছি, গাজায় প্রতিদিন যে রক্তপাত, যে ধ্বংস চলছে, তা কোনো একক সরকারের ব্যর্থতা নয়। বরং এটি একটি আন্তর্জাতিক ব্যর্থতার ফল; এই ব্যর্থতা শুধু নীরবতার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, পশ্চিমা শক্তিবলয়ের অনেক রাষ্ট্র সরাসরি দখলদার ইসরায়েলকে অস্ত্র, অর্থ ও কূটনৈতিক সহায়তা দিয়ে এই গণহত্যাকে দীর্ঘস্থায়ী করেছে। এই বিশ্বব্যবস্থা দখলদার ইসরায়েলকে প্রশ্নবিদ্ধ না করে বরং রক্ষা করার প্রতিযোগিতায় নেমেছে; সেহেতু আমরা জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি জোরালো দাবি জানাচ্ছি।

ঘোষণাপত্রে গাজার জনগণকে অভিনন্দন জানিয়ে বলা হয়, আপনারা ইমান, সবর আর কোরবানির মহাকাব্য রচনা করেছেন। দুনিয়াকে দেখিয়েছেন ইমান আর তাওয়াক্কুলের শক্তি আমরা, বাংলাদেশের মানুষ-শাহ জালাল আর শরীয়াতুল্লাহর ভূমি থেকে দাঁড়িয়ে, আপনাদের সালাম জানাই, আপনাদের শহীদদের প্রতি ভালোবাসা ও শুভেচ্ছা জানাই, আর আমাদের কণ্ঠে উচ্চারিত হয় এই দোয়া, হে আল্লাহ, গাজার এই সাহসী জনপদকে তুমি সেই পাথর বানিয়ে দাও, যার ওপর গিয়ে ভেঙে পড়বে জায়োনিস্টদের সব ষড়যন্ত্র।

ভোরের আকাশ/এসএইচ

  • শেয়ার করুন-
 ‘এটা কোনো নির্বাচনই ছিল না’ — তামিম ইকবাল

‘এটা কোনো নির্বাচনই ছিল না’ — তামিম ইকবাল

 চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার মধ্য দিয়েই সফলতা আসে: জেলা প্রশাসক

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার মধ্য দিয়েই সফলতা আসে: জেলা প্রশাসক

 মেঘনায় কোস্ট গার্ডের অভিযানে ১৭ জেলে আটক

মেঘনায় কোস্ট গার্ডের অভিযানে ১৭ জেলে আটক

 জয়পুরহাটে এজিএস মহিউদ্দিন খানকে নাগরিক সংবর্ধনা

জয়পুরহাটে এজিএস মহিউদ্দিন খানকে নাগরিক সংবর্ধনা

 জাফলংয়ে টাস্কফোর্সের অভিযানে ৬০ হাজার ঘনফুট বালু জব্দ

জাফলংয়ে টাস্কফোর্সের অভিযানে ৬০ হাজার ঘনফুট বালু জব্দ

 কেসিসি এলাকায় এক লাখ ৭২ হাজারের বেশি শিশু পাবে বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা

কেসিসি এলাকায় এক লাখ ৭২ হাজারের বেশি শিশু পাবে বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা

 গোমতী নদী থেকে অবৈধ বালু উত্তোলন: ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা

গোমতী নদী থেকে অবৈধ বালু উত্তোলন: ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা

 বেনাপোল সীমান্তে ৯ সোনার বারসহ এক পাচারকারী আটক

বেনাপোল সীমান্তে ৯ সোনার বারসহ এক পাচারকারী আটক

 গজারিয়ায় সরকারি নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে বালু উত্তোলন, এলাকাবাসীর ধাওয়া

গজারিয়ায় সরকারি নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে বালু উত্তোলন, এলাকাবাসীর ধাওয়া

 ফরিদপুরে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের আমৃত্যু কারাদণ্ড

ফরিদপুরে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের দায়ে যুবকের আমৃত্যু কারাদণ্ড

 ফুলগাজীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাদকবিরোধী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

ফুলগাজীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাদকবিরোধী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

 বিশুদ্ধ পানির দাবিতে কলস হাতে নগর ভবন ঘেরাও

বিশুদ্ধ পানির দাবিতে কলস হাতে নগর ভবন ঘেরাও

 প্রায় সাত বছর পর জিয়াউর রহমানের সমাধিতে গেলেন খালেদা জিয়া

প্রায় সাত বছর পর জিয়াউর রহমানের সমাধিতে গেলেন খালেদা জিয়া

 স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ আর নেই

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ আর নেই

 পররাষ্ট্র উপদেষ্টা: “ভিসা জটিলতার পেছনে আমাদের ঘর গোছানোর প্রয়োজন”

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা: “ভিসা জটিলতার পেছনে আমাদের ঘর গোছানোর প্রয়োজন”

 কুরআন অবমাননার প্রতিবাদে পিরোজপুরে মানববন্ধন

কুরআন অবমাননার প্রতিবাদে পিরোজপুরে মানববন্ধন

 সাতদিনে রেমিট্যান্স ৮,৪৪২ কোটি টাকা ছাড়াল

সাতদিনে রেমিট্যান্স ৮,৪৪২ কোটি টাকা ছাড়াল

 টানা তৃতীয় দিনের মতো বাড়লো সোনার দাম

টানা তৃতীয় দিনের মতো বাড়লো সোনার দাম

 জামায়াত আমিরের সঙ্গে আলজেরিয়ান রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

জামায়াত আমিরের সঙ্গে আলজেরিয়ান রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

সংশ্লিষ্ট

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ আর নেই

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ড. তোফায়েল আহমেদ আর নেই

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা: “ভিসা জটিলতার পেছনে আমাদের ঘর গোছানোর প্রয়োজন”

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা: “ভিসা জটিলতার পেছনে আমাদের ঘর গোছানোর প্রয়োজন”

আমরা আর দাসত্বের মধ্যে থাকতে চাই না: প্রধান উপদেষ্টা

আমরা আর দাসত্বের মধ্যে থাকতে চাই না: প্রধান উপদেষ্টা

টিভি চ্যানেলসমূহের আচরণবিধি জনসম্মুখে প্রকাশ করতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা

টিভি চ্যানেলসমূহের আচরণবিধি জনসম্মুখে প্রকাশ করতে হবে: তথ্য উপদেষ্টা