ক্যানবেরায় কুয়েটের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পুনর্মিলনী
অস্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরায় অনুষ্ঠিত হয়েছে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট)-এর প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের বিশেষ পুনর্মিলনী।
শনিবার সকালে ক্যানবেরার ওডেনের সাউদার্ন ক্রস ক্লাবে এ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়। দিনটি ছিল কুয়েটের শিক্ষার্থীদের জন্যে আনন্দঘন এবং স্মরণীয়।
বাংলাদেশের হাইকমিশনার এফ এম বোরহানউদ্দিন এবং ফেডারেল এমপি ডেভিড স্মিথ-এর উপস্থিতিতে এই বছরের পুনর্মিলনী আরও বিশেষ হয়ে ওঠে। তারা প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য প্রদান করেন।
অনুষ্ঠানে অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত কুয়েট স্নাতকরা অংশ নেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য, পরিচিতিমূলক পর্ব এবং স্মৃতিচারণের পর প্রাণবন্ত নেটওয়ার্কিং বাড়ানোর উপর অনুষ্ঠানে নানা আলোচনা করা হয়।
মধ্যাহ্নভোজে পরিবেশিত হয় ঐতিহ্যবাহী বাংলাদেশি খাবার ও স্থানীয় অস্ট্রেলিয়ান স্বাদের একটি চমৎকার মিশ্রণ, যা অংশগ্রহণকারীদের জন্য ছিল ভোজনের পাশাপাশি সংস্কৃতির সংযোগের এক অনন্য অভিজ্ঞতা।
অংশগ্রহণকারীরা ভবিষ্যতেও এমন আয়োজনে অংশগ্রহণ এবং কুয়েট অ্যালামনাইদের মধ্যে সংযোগ আরও গভীর করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
শিক্ষার্থীদের একের পর এক আন্দোলনে অস্থির রাজধানী। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দাবিও ভিন্ন ভিন্ন। জগন্নাথ বিশ^বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের রেশ শেষ না হতেই মাঠে নামার হুঁশিয়ারি দিলেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা। আগামীকাল রোববারের মধ্যে সাত কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের’ জন্য অন্তর্বর্তী প্রশাসন গঠনের প্রজ্ঞাপন জারি না করা হলে আবার মাঠের কর্মসূচি পালনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তারা। এ ছাড়া এবার জনদুর্ভোগ এড়াতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ঘেরাওয়ের কর্মসূচি দেওয়া হবে বলেও জানান শিক্ষার্থী প্রতিনিধিরা।ঢাকার সরকারি সাতটি কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের অধ্যাদেশ জারির দাবিতে শনিবার বিকেলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলন শিক্ষার্থী প্রতিনিধিরা এ ঘোষণা দেন। ইডেন মহিলা কলেজের ভেতরে ১ নম্বর ফটকের কাছে এ সংবাদ সম্মেলন হয়। এ সময় সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।সংবাদ সম্মেলন থেকে পাঁচটি দাবি জানানো হয়। অন্তর্বর্তী প্রশাসন গঠনের প্রজ্ঞাপন জারি ছাড়া অন্য দাবিগুলো হচ্ছে, অন্তর্বর্তী প্রশাসকের নিয়োগ প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হওয়ার পর সেশনজট নিরসনসহ সামগ্রিক বিষয় নিয়ে একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রকাশের পাশাপাশি ভূতুড়ে ফলের সমাধান; বিভিন্ন ইস্যুতে অতিরিক্ত ফি আদায় বন্ধসহ যাবতীয় অসঙ্গতিগুলো স্পষ্টভাবে সমাধানের উদ্যোগ গ্রহণ; অন্তর্বর্তী প্রশাসন গঠনের পরবর্তী দুই কার্যদিবসের মধ্যে ২০২৪-২৫ সেশনের ভর্তি পরীক্ষা আয়োজনের উদ্যোগ গ্রহণ; আগামী পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের রূপরেখা ও লোগো/মনোগ্রাম প্রকাশ এবং আগামী এক মাস তথা ১৬ জুনের মধ্যে নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশ জারি ও ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে নবগঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অর্থ বরাদ্দ দেওয়া।প্রথম দাবির বিপরীতে প্রজ্ঞাপন না দেওয়া হলে মাঠের কর্মসূচির পাশাপাশি বাকি দাবিগুলোর বিষয়েও নজর রাখা হবে। আর এবার মাঠে নামলে রাজপথে থেকেই নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশ নিয়ে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে ফিরবেন বলেও ঘোষণা দেন শিক্ষার্থী প্রতিনিধিরা। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়ে শোনান বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজের শিক্ষার্থী জাফরিন আক্তার ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী আবিদ হাসান।লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা নিজেদের শিক্ষার মৌলিক অধিকারের দাবিতে বারবার রাস্তায় নেমে মার খেয়েছে, রক্ত দিয়েছে, অনেকের অঙ্গহানি হয়েছে। আমরা শিক্ষার একটি সুস্থ পরিবেশ চেয়ে আসছি। ফলে অতীত অভিজ্ঞতায় বারবার রাস্তায় নামার পরিবর্তে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সমর্থনে একবারে চূড়ান্ত সমাধানের পথ বেছে নিয়েছি।লিখিত বক্তব্যে আরও বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন ( ইউজিসি) ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাকেবি)’ নামে সাত কলেজের নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম প্রস্তাব করেছে বলে আমরা জেনেছি। নাম ছাড়াও নতুন এ বিশ্ববিদ্যালয়ের লোগো ও মডেলও প্রস্তুত রয়েছে। ইউজিসির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, খুব তাড়াতাড়ি নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের লোগো ও মডেল প্রকাশ করা হবে।সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, সাত কলেজের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) অধিভুক্তি বাতিলের পর চলতি বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি ইউজিসি এ কলেজগুলো পরিচালনায় একটি অন্তর্বর্তী প্রশাসনের প্রস্তাব করে। অধিভুক্তি বাতিল ও নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম শুরুর মধ্যবর্তী সময়ে এ প্রশাসনের দায়িত্ব পালন করার কথা। তবে অন্তর্বর্তী প্রশাসনের বিষয়ে ইউজিসির প্রস্তাবের আড়াই মাস পার হলেও এখনো তার চূড়ান্ত অনুমোদন হয়নি। এটি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে অনুমোদনের অপেক্ষায় ঝুলে আছে।একটি শ্রেণির মধ্যে সাত কলেজকে অবহেলা করার প্রবণতা দেখা গেছে অভিযোগ করে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম চূড়ান্ত হওয়ার পর স্বল্প সময়ের মধ্যে অন্তর্বর্তী প্রশাসনের প্রজ্ঞাপন দেওয়ার কথা থাকলেও তা কোনো এক অদৃশ্য কারণে এখনো ঝুলে আছে।অন্তর্বর্তী প্রশাসনের প্রজ্ঞাপন ও অধ্যাদেশ জারি না হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বতন্ত্র প্রশাসনিক কাঠামো, একাডেমিক কার্যক্রম, পরীক্ষাসহ সবকিছুতেই এখনো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে। এটা একটি স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যকে বাধাগ্রস্ত করছে।ঢাকার এই সাত সরকারি কলেজ হলো ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, সরকারি বাঙলা কলেজ ও সরকারি তিতুমীর কলেজ। এসব কলেজে শিক্ষার্থী প্রায় দুই লাখ। শিক্ষক এক হাজারের বেশি। এই কলেজগুলো একসময় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ছিল।২০১৭ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর এই সাত কলেজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করা হয়েছিল। কিন্তু অধিভুক্ত করার পর থেকে যথাসময়ে পরীক্ষা নেওয়া, ফল প্রকাশসহ বিভিন্ন দাবিতে সময়-সময় আন্দোলন করে আসছিলেন এসব কলেজের শিক্ষার্থীরা। আট বছরে ক্ষুদ্র সমস্যাগুলো পুঞ্জীভূত হয়ে বড় রূপ নেয়। সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে গত জানুয়ারিতে এই সাত কলেজকে আবারও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আলাদা করার কথা জানায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।ভোরের আকাশ/এসএইচ
মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার বিষয়ভিত্তিক নতুন নম্বর বিভাজন প্রকাশ করেছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)। এই নতুন পদ্ধতি ২০২৬ সাল থেকে কার্যকর হবে। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, ৩টি বিষয় ছাড়া বাকি সব বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ ১০০ নম্বরের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।নতুন নম্বর বিভাজনে প্রতিটি বিষয়ের সৃজনশীল, সংক্ষিপ্ত উত্তর, বর্ণনামূলক ও বহুনির্বাচনী অংশে কত নম্বর থাকবে, তা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।নতুন এই কাঠামো অনুসারে, বাংলা (প্রথম ও দ্বিতীয়পত্র), ইংরেজি (প্রথম ও দ্বিতীয়পত্র), গণিত, উচ্চতর গণিত, বিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান, বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়, ইতিহাস ও বিশ্বসভ্যতা, ভূগোল ও পরিবেশ, অর্থনীতি, পৌরনীতি ও নাগরিকতা, ব্যবসায় উদ্যোগ, হিসাববিজ্ঞান, ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং, ইসলাম, হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিস্টধর্ম শিক্ষা, কৃষিশিক্ষা, গার্হস্থ্যবিজ্ঞান, চারু ও কারুকলা, সংগীত, আরবি, সংস্কৃত, পালি এবং বেসিক ট্রেডের মতো প্রায় সব বিষয়েই পূর্ণাঙ্গ ১০০ নম্বরের পরীক্ষা নেওয়া হবে।অন্যদিকে, শারীরিক শিক্ষা, স্বাস্থ্যবিজ্ঞান ও খেলাধুলা, ক্যারিয়ার শিক্ষা এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) এই ৩টি বিষয়ে মোট ৫০ নম্বরের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এই নতুন নম্বর বিভাজন ২০২৬ সালে কার্যকর হবে। বর্তমানে নবম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা এই কাঠামোর অধীনে প্রথমবারের মতো এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে।ভোরের আকাশ/জাআ
অস্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরায় অনুষ্ঠিত হয়েছে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট)-এর প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের বিশেষ পুনর্মিলনী।শনিবার সকালে ক্যানবেরার ওডেনের সাউদার্ন ক্রস ক্লাবে এ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়। দিনটি ছিল কুয়েটের শিক্ষার্থীদের জন্যে আনন্দঘন এবং স্মরণীয়।বাংলাদেশের হাইকমিশনার এফ এম বোরহানউদ্দিন এবং ফেডারেল এমপি ডেভিড স্মিথ-এর উপস্থিতিতে এই বছরের পুনর্মিলনী আরও বিশেষ হয়ে ওঠে। তারা প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য প্রদান করেন।অনুষ্ঠানে অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আগত কুয়েট স্নাতকরা অংশ নেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য, পরিচিতিমূলক পর্ব এবং স্মৃতিচারণের পর প্রাণবন্ত নেটওয়ার্কিং বাড়ানোর উপর অনুষ্ঠানে নানা আলোচনা করা হয়।মধ্যাহ্নভোজে পরিবেশিত হয় ঐতিহ্যবাহী বাংলাদেশি খাবার ও স্থানীয় অস্ট্রেলিয়ান স্বাদের একটি চমৎকার মিশ্রণ, যা অংশগ্রহণকারীদের জন্য ছিল ভোজনের পাশাপাশি সংস্কৃতির সংযোগের এক অনন্য অভিজ্ঞতা।অংশগ্রহণকারীরা ভবিষ্যতেও এমন আয়োজনে অংশগ্রহণ এবং কুয়েট অ্যালামনাইদের মধ্যে সংযোগ আরও গভীর করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।ভোরের আকাশ/জাআ
২০২৪ সালের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় বোর্ডসেরা শিক্ষার্থীদের জন্য নগদ অর্থ পুরস্কার ঘোষণা করেছে সরকার। পারফরমেন্স বেজড গ্র্যান্টস ফর সেকেন্ডারি ইনস্টিটিউশনস (পিবিজিএসআই) স্কিমের আওতায় ‘উপজেলা শ্রেষ্ঠ শিক্ষার্থী পুরস্কার’ ও ‘উচ্চ মাধ্যমিক সমাপনী পুরস্কার’ হিসেবে নির্বাচিতদের মধ্যে যথাক্রমে ১০ হাজার ও ২৫ হাজার টাকা করে প্রদান করা হবে। এই টাকা সরাসরি শিক্ষার্থীদের নিজ নামে খোলা অগ্রণী ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে পাঠানো হবে। সম্প্রতি মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের স্কিম পরিচালক প্রফেসর মো. তোফাজ্জল হোসেনের সই করা এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়েছে।আদেশে বলা হয়, ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে বোর্ড অনুযায়ী সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্তদের তালিকা ১১টি শিক্ষা বোর্ড থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। এ তালিকা উপজেলাভিত্তিকভাবে সংশ্লিষ্ট উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার ই-মেইলে পাঠানো হয়েছে।তালিকাভুক্ত শিক্ষার্থীদের আগামী ২৫ মে’র মধ্যে নিজ উপজেলা বা আশপাশের যেকোনো অগ্রণী ব্যাংক শাখায় গিয়ে নিজের নামে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে বলা হয়েছে। তবে যাদের ইতোমধ্যে অগ্রণী ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট রয়েছে, তাদের নতুন অ্যাকাউন্ট খোলার প্রয়োজন নেই। সেক্ষেত্রে পুরোনো অ্যাকাউন্ট নম্বর ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট সফটওয়্যারে আপডেট করতে হবে, পিবিজিএসআই স্কিমের আওতায়। পুরস্কারের টাকা পেতে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার প্রবেশপত্র বা নম্বরপত্র ব্যাংকে জমা দিতে হবে। যারা পূর্ববর্তী অর্থবছরে অ্যাকাউন্ট না খোলার কারণে পুরস্কার পাওয়া থেকে বঞ্চিত হয়েছেন, তাদের জন্যও এবারের সুযোগ প্রযোজ্য।স্কিম নির্দেশনায় আরও বলা হয়েছে, প্রতিটি উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সহায়তায় শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অ্যাকাউন্ট খোলার পর শিক্ষার্থীর অ্যাকাউন্ট নম্বর, মোবাইল নম্বরসহ প্রয়োজনীয় তথ্য সংশ্লিষ্ট ব্যাংক কর্মকর্তার ও উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার স্বাক্ষরসহ হার্ডকপি ২৯ মে’র মধ্যে শিক্ষা ভবনের ৭০৮ নম্বর কক্ষে জমা দিতে হবে।এছাড়া, পুরস্কার দেওয়ার এই উদ্যোগ সেকেন্ডারি এডুকেশন ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের (এসইডিপি) আওতায় পরিচালিত হচ্ছে বলেও জানানো হয়েছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ