সুফল মিলছে না

অর্থনীতির গতি ফেরানোর উদ্যোগ

সুফল মিলছে না

তাকী মোহাম্মদ জোবায়ের

প্রকাশ : ১ সপ্তাহ আগে

আপডেট : ২ ঘন্টা আগে

সুফল মিলছে না

সুফল মিলছে না

বাজেট ব্যয়ের বড় চাপে পড়েছে সরকার। চলতি অর্থবছরের সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়নেই মাসে লাখ কোটি টাকার বেশি খরচ করতে হবে সরকারকে। জুলাই বিপ্লব পরবর্তী অর্থনৈতিক ও প্রশাসনিক কাজে স্থবিরতার কারণে এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বলে জানিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়। অর্থনীতিতে গতি ফেরাতে সরকারের নেওয়া নানা পদক্ষেপের পরও চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই-ফেব্রুয়ারিতে রাজস্ব ঘাটতি ছাড়িয়ে গেছে ৫৮ হাজার কোটি টাকা। সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রার নিরিখে পিছিয়ে আছে প্রায় ২১ শতাংশ।

এদিকে বিপুল ব্যয়ের চাপ থাকলেও পর্যাপ্ত অর্থসংস্থান নেই সরকারের। রাজস্ব আদায়ে গতি শ্লথ। বিদেশি উৎস থেকে কাক্সিক্ষত ঋণ মিলছে না। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের স্বার্থে কেন্দ্রীয় ব্যাংকও টাকা ছাপিয়ে সরকারকে দিচ্ছে না। উল্টো আগের দেওয়া টাকা ফেরত নিচ্ছে। জীবনযাত্রা কঠিন হয়ে পড়ায় মানুষ সঞ্চয়পত্র কেনার পরিবর্তে ভাঙাচ্ছে বেশি। এতে বাজেট ঘাটতি পূরণে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর ঋণের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে সরকার। হু হু করে বাড়ছে সরকারি ট্রেজারি বিল ও বন্ডের সুদ হার।

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে স্বল্প মেয়াদি ও বন্ডের মাধ্যমে দীর্ঘ মেয়াদি ব্যাংক ঋণ সংগ্রহ করে সরকার। বিল ও বন্ডে বাড়তি সুদ পেয়ে ব্যাংকগুলোও এখন সরকারকে ঋণ দিতে উৎসাহী হচ্ছে। এই খাতটি নিরাপদ ও লাভজনক হওয়ায় বর্তমানে শিল্পোদ্যোক্তাদের ঋণ দেওয়া একপ্রকার বন্ধই রেখেছে ব্যাংকগুলো। এতে বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি বাংলাদেশের ইতিহাসের সর্বনিম্ন অবস্থায় পৌঁছেছে। কমেছে বেসরকারি বিনিয়োগ। সংকুচিত হয়েছে নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের হিসাবে দেখা গেছে, চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ৮ মাসে সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রার ৪৩ শতাংশের কম বাজেট বাস্তবায়ন করতে পেরেছে সরকার। টাকার অঙ্কে এর পরিমাণ ৩ লাখ ১৮ হাজার কোটি। বাজেট লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবায়ন করতে হলে মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত চার মাসে বাকি ৪ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা ব্যয় করতে হবে। এত প্রতি মাসে ব্যয় করতে হবে ১ লাখ ৭ হাজার কোটি টাকার মতো। চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটের আকার ৭ লাখ ৪৪ হাজার কোটি টাকা। এটি মূল বাজেটের থেকে ৫৩ হাজার কোটি টাকা কম।

অর্থ বিভাগের সংশ্লিষ্টদের মতে, বছরের শেষ সময়ে একসঙ্গে বিপুল অঙ্কের অর্থ ব্যয় বড় ধরনের চাপ সৃষ্টি করে। পাশাপাশি অপচয়, দুর্নীতি ও গুণগত মান নষ্ট হওয়ার শঙ্কা থাকে। অর্থ বিভাগ এ শঙ্কার কথা জানিয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে চিঠি দিয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, শেষ সময়ে মন্ত্রণালয়গুলোর অস্বাভাবিক খরচের কারণে সরকারের আয় ও ব্যয়ের মধ্যে এক ধরনের ভারসাম্যহীনতা তৈরি হয়। এছাড়া রাজস্ব আহরণ ও ব্যয়-এ দুয়ের মধ্যে কোনো পরিকল্পনা থাকছে না। এতে অপরিকল্পিত ঋণ গ্রহণ এবং ঋণসংক্রান্ত ব্যয়ের দায়ভার বহন করতে হয় সরকারকে যা আর্থিক শৃঙ্খলা নষ্ট করে দিচ্ছে।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের হিসাবে, জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়ন হয়েছে ২৬ দশমিক ৪৬ শতাংশ। সরকার পরিচালনায় ৫ লাখ ৬ হাজার কোটি টাকা লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ব্যয় হয়েছে ২ লাখ ৫৮ হাজার কোটি টাকা। অর্থ বিভাগের সাম্প্রতিক পর্যবেক্ষণে বাজেট বাস্তবায়নে প্রথম প্রতিবন্ধকতা হচ্ছে অর্থায়নের সমস্যা। গত সপ্তাহে বাজেট সংক্রান্ত এক সভায় এই পর্যবেক্ষণ এসেছে অর্থ বিভাগ থেকে। বাজেট প্রণয়ন থেকে বাস্তবায়নের তদারকি করে অর্থ মন্ত্রণালয়ের এই বিভাগটি।

রাজস্ব আদায়ে সুখবর নেই : জুলাই-আগস্টের তুমুল আন্দোলন, সহিংসতা ও ক্ষমতার পালাবদলের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ব্যবসা-বাণিজ্যে স্থবিরতা নামে। এর জের টানতে গিয়ে রাজস্ব আদায়ের সংশোধিত লক্ষ্যে রাশ টেনেও আহরণের ক্ষেত্রে সুবিধা করতে পারছে না জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।

এনবিআরের হালনাগাদ প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসের সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা ছিল ২ লাখ ৮০ হাজার ৫৯ কোটি ২১ লাখ টাকা। এর বিপরীতে আদায় হয়েছে ২ লাখ ২১ হাজার ৮১৭ কোটি ৯ লাখ টাকা; অর্থাৎ এ সময়ে রাজস্ব ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৫৮ হাজার ২৪২ কোটি টাকা। পুরো অর্থবছরের জন্য এনবিআরকে লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়েছিল ৪ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা। অর্থবছরের মাঝপথে এসে লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে ৪ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ কোটি করা হয়।

গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে রাজস্ব আদায় হয়েছিল দুই লাখ ১৭ হাজার ৯৭১ কোটি ৫৬ লাখ টাকা। অর্থাৎ গত অর্থবছরের তুলনায় তিন হাজার ৮৪৫ কোটি ৫৩ লাখ টাকা বেশি আদায় হয়েছে; যা ১ দশমিক ৭৬ শতাংশ বেশি। রাজস্বের এ ঘাটতি কাটাতে সরকার সম্প্রতি শতাধিক পণ্য ও সেবায় মূল্য সংযোজন কর, সম্পূরক শুল্ক ও আবগারি শুল্ক বাড়িয়েছে। পরে ব্যবসায়ীসহ সংশ্লিষ্টদের বাধা ও দাবির মুখে বহু পণ্যেই সেখান থেকে ফিরে আসার তথ্যও দিয়েছে এনবিআর।

২০২৪ সালের জুনে বাজেট ঘোষণার পর মূল্যস্ফীতি, ডলার সংকট, রিজার্ভের পতনসহ অর্থনীতিতে নানা সংকট শুরু হয়। বাজেট পাসের দুই সপ্তাহের মধ্যে শুরু হয় শিক্ষার্থীদের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন এবং এর ধারাবাহিকতায় গত বছর ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। আন্দোলনের ধাক্কা ও সরকার পতনের পর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভেঙে পড়ার প্রেক্ষাপটে আমদানি, রপ্তানি ও উৎপাদনসহ অর্থনীতির সব সূচক ধীর হয়ে আসে। এমন পরিস্থিতিতে রাজস্ব আহরণ কমার ধারাও অব্যাহত থাকে। তবে ডিসেম্বরে এসে একক মাসের হিসাবে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধির ধারায় ফিরতে দেখা গেছে রাজস্ব আহরণ। পরের মাস জানুয়ারিতেও তা বজায় ছিল। তবে ফেব্রুয়ারিতে প্রবৃদ্ধি ধরে রাখলেও এ হার আবার ধীর হয়ে পড়েছে।

মিলছে না কাক্সিক্ষত বাজেট সহায়তা : চলতি অর্থবছরের প্রথম আট মাসে উন্নয়ন সহযোগীদের অর্থ ছাড় ও প্রতিশ্রুতি উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে। অপরদিকে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের পরিমাণ আগের বছরের তুলনায় বেড়েছে প্রায় ৩০ শতাংশ। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) হালনাগাদ প্রতিবেদনে দেখা গেছে, জুলাই থেকে ফেব্রুয়ারি সময়ে উন্নয়ন সহযোগীদের ঋণের প্রতিশ্রুতি ৬৭ শতাংশের বেশি কমেছে। এই সময়ে ২৩৫ কোটি ডলার ঋণের প্রতিশ্রুতি এসেছে।

গত অর্থবছরের প্রথম আট মাসে ঋণের প্রতিশ্রুতি এসেছিল ৭২০ কোটি ডলারের। প্রতিশ্রুতি নেমে এসেছে এক-তৃতীয়াংশে। এসময় চীন, ভারত ও রাশিয়ার মতো দেশগুলো কোনো ঋণের প্রতিশ্রুতি দেয়নি। একই সময়ে উন্নয়ন সহযোগীরা ঋণ ও অনুদান মিলিয়ে ৪১৩ কোটি ডলার ছাড় করেছে, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল ৪৯৯ কোটি ডলার। এই হিসাবে অর্থছাড় কমেছে ১৭ শতাংশের বেশি। ঋণ কম আসলেও সরকারকে পরিশোধ করতে হচ্ছে বেশি। আলোচ্য আট মাসে সরকারকে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ বাড়াতে হয়েছে ৩০ শতাংশ। গত অর্থবছরে যেখানে ২০৩ কোটি ডলার পরিশোধ করা হয়েছিল, এবার সেই পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৬৪ কোটি ডলারে।

ব্যাংক ঋণেই ভরসা সরকারের : অর্থ সংস্থানের উৎস সংকুচিত হওয়ায় ব্যাংক ঋণের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে সরকারকে। যে কারণে সরকারের ব্যাংকঋণ বাড়ছে দ্রুতগতিতে। চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে (জুলাই-মার্চ) বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে সরকারের ঋণ ৯৩ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। তবে একই সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারকে কোন ঋণ দেয়নি। উল্টো আগের দেওয়া ঋণের ৪১ হাজার কোটি টাকার বেশি আদায় করেছে সরকারের কাছ থেকে। মূলত টাকা ছাপিয়ে সরকারকে ঋণ দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে মূল্যস্ফীতি বেড়ে যায়। তাই মূল্যস্ফীতির বিষয় বিবেচনায় নিয়ে এবার সরকারকে ঋণ দিচ্ছে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংককে পরিশোধ করা ঋণের হিসাব বাদ দিলে মার্চ শেষে ব্যাংক খাত থেকে সরকারের নেওয়া নিট ঋণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫২ হাজার কোটি টাকা। জানুয়ারি পর্যন্ত সাত মাসে নিট ঋণ নেওয়ার পরিমাণ ছিল মাত্র সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ, গত দুই মাসে সরকারের নিট ব্যাংক ঋণ সাড়ে তিনগুণের বেশি বেড়েছে।

চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটে ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে ১ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল সরকার। পরবর্তিতে সেই লক্ষ্যমাত্রা ২৭ শতাংশ কমিয়ে ৯৯ হাজার টাকা করা হয়েছে। প্রথম ছয় মাস পর্যন্ত ঋণের চাহিদা কম থাকায় এই লক্ষ্যমাত্রা সংশোধন করা হয়। তবে এখন চাহিদা বাড়তে থাকায় সরকারের ব্যাংক ঋণ সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রার মধ্যে আটকে রাখা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে বলে ধারনা করা হচ্ছে।

এদিকে সরকার ব্যাংক ঋণের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ার সুযোগ নিচ্ছে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো। মূলত স্বল্প মেয়াদি ট্রেজারি বিল ও দীর্ঘ মেয়াদি ট্রেজারি বন্ড বিভিন্ন সময়ে নিলামের মাধ্যমে বিক্রি করে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো থেকে ঋণ নেয় সরকার। এই বিলের বিপরীতে সরকারের থেকে সুদ পায় ব্যাংকগুলো। আবার জরুরি প্রয়োজনে এসব বিল বা বন্ড কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে জমা রেখে নগদ অর্থ নিতে পারে ব্যাংকগুলো। তাই শিল্পবাণিজ্য ঋণের ঝুঁকি না নিয়ে নিরাপদ খাতে ঝুঁকেছে দেশের ব্যাংকগুলো।

যে কারণে বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি নেমেছে ইতিহাসের সর্বনিম্ব অবস্থানে, ৬ দশমিক ৮২ শতাংশে। বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধির সঙ্গে বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ সরাসরি সম্পৃক্ত। আর বেসরকারি খাতে বিনিয়োগ কমে যাওয়ার অর্থ হচ্ছে নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ কমে যাওয়া। এদিকে সরকারের চাহিদা বেড়ে যাওয়ার সুযোগ কাজে লাগিয়ে নিলামে বেশি সুদ দাবি করছে ব্যাংকগুলো। সরকারের সামনে বিকল্প উৎস না থাকায় বাড়তি সুদেই ঋণ নিচ্ছে ব্যাংক থেকে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে দেখা গেছে, চলতি বছরের মার্চের ২৪ তারিখে অনুষ্ঠিত ট্রেজারি বিলের নিলামে ৯১ দিনের বিল ১০.৯০ শতাংশ হারে, ১৮২ দিনের বিল ১১.২৫ শতাংশ হারে ও ৩৬৪ দিনের বিল ১১.৩০ শতাংশ সুদহারে বিক্রি হয়েছে। এর পরের নিলাম অনুষ্ঠিত হয়েছে এপ্রিলের ১৫ তারিখ। ওই দিন ৯১ দিনের বিল ১১.৪৫ শতাংশ হারে, ১৮২ দিনের বিল ১১.৭৫ শতাংশ হারে ও ৩৬৪ দিনের বিল ১১.৮৬ শতাংশ সুদহারে কিনেছে সরকার। একইভাবে বেড়েছে ট্রেজারি বন্ডের সুদ হারও। ১৬ এপ্রিল ৩ বছর ও ৫ বছর মেয়াদি সরকারি ট্রেজারি বন্ডের নিলাম অনুষ্ঠিত হয়েছে। তিন বছর মেয়াদি বন্ডের সুদের হার বেড়ে দাঁয়িছে ১৩ দশমিক ০৬ শতাংশে। এর আগের সর্বশেষ নিলামে এই হার ছিল ১২ দশমিক ৪৯ শতাংশ। পাশাপাশি পাঁচ বছর মেয়াদি বন্ড বিক্রি হয়েছে ১২ দশমিক ৩৯ শতাংশ হারে পূর্বে যা ছিল ১১ দশমিক ৪৮ শতাংশ।

ভোরের আকাশ/এসএইচ

  • শেয়ার করুন-

সংশ্লিষ্ট

আসছে নতুন নোট, নকশায় থাকছে জুলাই অভ্যুত্থানের গ্রাফিতি

আসছে নতুন নোট, নকশায় থাকছে জুলাই অভ্যুত্থানের গ্রাফিতি

সামাজিক সুরক্ষা বাড়ছে

সামাজিক সুরক্ষা বাড়ছে

সরে যেতে হচ্ছে বিএসইসি চেয়ারম্যান মাকসুদকে!

সরে যেতে হচ্ছে বিএসইসি চেয়ারম্যান মাকসুদকে!

আইএমএফের ঋণ অনিশ্চিত

আইএমএফের ঋণ অনিশ্চিত

মন্তব্য করুন