বিশ্বম্ভরপুরে মানববন্ধনে হামলাকারীরা মাফ চাইলেন
সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুরে ইউএনও দুর্নীতিবাজ মফিজের বিরুদ্ধে বিশ্বম্ভরপুরের সচেতন নাগরিকরা শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন করলে স্থানীয় কিছু বিএনপি নেতারা মানববন্ধনকারিদের উপর অতর্কিত হামলা চালায়। এই হামলার বিষয়টি ভাইরাল হলে সামাজিক মাধ্যমে সালিশের ব্যবস্থা করা হয় উক্ত সালিশে হামলাকারিরা শনিবার (১৭ মে) সকলের সালিশের মাধ্যমে মাফ চাইলেন।
জানা যায়, বিশ্বম্ভরপুরের সাবেক ইউএনও সাদি উর রহিম জাদিদ যোগদানের পর থেকেই পুরো উপজেলায় উন্নয়নের জোয়ারে বয়ে আনা নতুন এক বিশ্বম্ভরপুর, যা তিনি চলে যাওয়ার সময় উপজেলার সাধারণ জনগণ কান্নায় ভেঙে পড়েন। কিন্তু বর্তমান উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মফিজুর রহমান জয়েন করার পর থেকেই দুর্নীতি, লুটপাটের মাধ্যমে নিজের ব্যাংক একাউন্ট করেছেন বড়। এছাড়াও বিশ্বম্ভরপুরে বিভিন্ন পিকনিক স্পট গুলোও ধ্বংসের শেষ প্রান্তে নিয়ে গেছে। সঠিকভাবে কোন কাজ না করে বিভিন্ন অযৌক্তিক কাজ করে নিজের পকেটে বাগিয়ে নিয়েছেন অগণিত টাকা।
এসব বিষয় টি সাধারণ জনগণের সামনে আসলে, সাধারণ জনগণ ইউএনও’র বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণভাবে একটি মানববন্ধন করে, উক্ত মানববন্ধনে বিএনপির নামধারী কিছু সন্ত্রাসীরা নিরীহ মানুষের উপর অতর্কিত হামলা চালায়। এই হামলার বিষয়টি ভাইরাল হলে সামাজিক মাধ্যমে সালিশের ব্যবস্থা করা হয় উক্ত সালিশে হামলাকারিরা সকলের কাছে মাফ চেয়ে নিজেদেরকে হালকা করেন।
মানববন্ধনের আয়োজক শফিকুল ইসলাম (জনি) বলেন, দুর্নীতিবাজ ইউএনও’র বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন করার সময় বিএনপির নামধারী কিছু দুষ্কৃতকারীরা আমাদের উপর হামলা চালায়, তারা তাদের ভুল বুঝতে পেরেছে এবং ভরা মজলিসে হাত জোর করে মাফ চেয়েছে।
তিনি আরো বলেন, ভবিষ্যতে আমাদের উপজেলায় যেকোনো দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমরা একসাথে মোকাবেলা করব। ইনশাল্লাহ সত্যের জয় সবসময় হবে।
ভোরের আকাশ/এসআই
সংশ্লিষ্ট
রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের সমন্বয়ে বগুড়ায় তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় সমাবেশ উপলক্ষে প্রস্তুতি সমাবেশ হয়েছে চাঁপাইনবাবগঞ্জে।‘অবিলম্বে জাতীয় নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ চাই’ শ্লোগানে শনিবার (১৭ মে) বিকেলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরপার্কে সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর আসনের সাবেক এমপি মোঃ হারুনুর রশীদ।বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবকদল ও ছাত্রদল জেলা শাখা আয়োজিত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা যুবদলের আহবায়ক মোঃ তবিউল ইসলাম তারিফ।বিএনপি নেতা ও সাবেক এমপি হারুনুর রশীদ স্বৈরাচার আওয়ামীলীগ সরকারের বিভিন্ন কাজের কঠোর সমালোচনা করেন এবং অপরাধীদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসার আহবান জানান।সাবেক এমপি আরও বলেন, আদালত থেকে জামায়াত ইসলামকে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। সারা বাংলাদেশে আওয়ামীলীগ মিস্টি বিতরণ করেছিল। এখন অন্তর্ববর্তী সরকার আওয়মীলীগকে নিষদ্ধ করেছেন জামায়াতও বিভিন্ন জয়গায় মিস্টি বিতরণ করেছেন। যখন জামায়াত ইসলামকে নিষিদ্ধ করেছিল তখন আমরা সমর্থন করেনি, তখন আমাদেরকে অনেকেই জামায়াতের দোসর বলে ছিল। আজকে ভাগ ভাবতে হবে নিষিদ্ধের মধ্যে দিয়ে দেশের সহিংসতা অরজগতা দেশের গণতন্ত্রের প্রতি শান্তি শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়। জামায়াত ইসলামকে নিষিদ্ধ করেছিল তা কি বন্ধ হয়ে গেছে । যে কারণে আমি অনুরোধ করব বাংলাদেশকে প্রতিহিংসা রাজনীতি থেকে বেরিযে আসতে হবে সোহার্দ্য সম্প্রীতি রাজনীতিতে ফিরে আসতে হবে। ভোরের আকাশ/এসআই
যশোরের বেনাপোল সীমান্তে অভিযান চালিয়ে পাঁচ লক্ষ ঊনআশি হাজার একশত টাকা মূল্যের বিদেশী মদ, ভারতীয় ফেন্সিডিল, শাড়ী, ছাতা, লোহার কুচি, বিভিন্ন প্রকার চকলেট, এবং কসমেটিক্স সামগ্রী আটক করেছে বিজিবি|শনিবার (১৭ মে) তারিখে বিজিবি’র যশোর ব্যাটালিয়ন (৪৯ বিজিবি) এর টহলদল বেনাপোল ও কাশিপুর বিওপি, বেনাপোল আইসিপি, বর্ণি বিশেষ ক্যাম্প এবং আমড়াখালী চেকপোষ্টের সীমান্ত এলাকায় মাদক ও চোরাচালান বিরোধী অভিযান চালেয়ে এসব বিদেশী মদ, ভারতীয় ফেন্সিডিল, শাড়ী, ছাতা, লোহার কুচি, বিভিন্ন প্রকার চকলেট, এবং কসমেটিক্স সামগ্রী আটক করে।যশোর-৪৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের কমান্ডিং অফিসার লে. কর্নেল সাইফুল্লাহ্ সিদ্দিকী জানান, মাদকদ্রব্য ও চোরাচালান রোধে সীমান্তে বিজিবির গোয়েন্দা ও টহল জোরদার করা হয়েছে। আটককৃত মালামালের মূল্য ৫,৭৯,১০০/-(পাঁচ লক্ষ ঊনআশি হাজার একশত) টাকা। এ অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে তিনি জানান। ভোরের আকাশ/এসআই
ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে অবৈধভাবে প্রবেশের সময় ১৭ বাংলাদেশিকে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। শনিবার (১৭ মে) ভোরের দিকে উপজেলার চাপসার বিওপির দায়িত্বপূর্ণ রামপুর এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। আটকদের মধ্যে ১১ জন নারী, চারজন শিশু ও ও দুজন পুরুষ। আটককৃতরা হলেন—ঝিনাইদহ জেলার কোট চাঁদপুর থানার মৃত সহিরুল ইসলামের স্ত্রী নাসিমা বেগম (৪৫), যশোরের শার্শা থানার মৃত রবিউল ইসলামের স্ত্রী মোছা. নুরুন নাহার বেগম (৫০), যশোর জেলার বেনাপল থানার রফিকুল ইসলামের স্ত্রী মোছা. পারভীন বেগম (৪৫), পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া থানার মৃত ইউসুফ আলীর স্ত্রী মোছা. ময়না বেগম (৫০), যশোর সদর থানার মৃত আরশাদুল হকের স্ত্রী মোছা. শায়না শেখ (৪০), যশোরের ঝিকরগাছা থানার মৃত রবিউল গাজীর স্ত্রী মোছা. রহিমা গাজী (৪৫), যশোরের মনিরামপুর থানার আলআমিন মিয়ার স্ত্রী মোছা. বিলকিছ বেগম (৩৫), খাগড়াছড়ি জেলার দিঘিনালা থানার রুহুল আমিনের স্ত্রী মোছা. রাশিদা বেগম (৬০), খাগড়াছড়ি জেলার দিঘিনালা থানার রুহুল আমিনের ছেলে সাইফুল ইসলাম (৩৫), খাগড়াছড়ি জেলার দিঘিনালা থানার সাইফুল ইসলামের স্ত্রী মোছা. নুরতাজ বেগম (৩০), বরিশাল জেলার গৌরনদী থানার সোহেল সিকদারের স্ত্রী নাছিমা বেগম (৩৫), খাগড়াছড়ি জেলার দিঘিনালা থানার সাইফুল ইসলামের মেয়ে মোছা. সায়রা খাতুন (১১), খাগড়াছড়ি জেলার দিঘিনালা থানার সাইফুল ইসলামের ছেলে সাহেল (০৭), নড়াইল জেলার কালিয়া থানার ইলিয়াস মোল্যার ছেলে রহিম (১৬), নড়াইল জেলার কালিয়া থানার ইলিয়াস মোল্যার স্ত্রী মোছা. লাভলী (৩৫), নড়াইল জেলার কালিয়া থানার ইলিয়াস মোল্যার ছেলে মো. সামিউল মোল্যা (৪), নড়াইল জেলার কালিয়া থানার ইলিয়াস মোল্যার মেয়ে মোছা. আফসানা মোল্যা (৬)।বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, ৪২ বিজিবি দিনাজপুর ব্যাটালিয়নের অধীন চাপসার বিওপির একটি টহল দল সীমান্ত মেইন পিলার ৩৪৮/২-এস থেকে প্রায় ২০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে সন্দেহজনকভাবে চলাফেরা করার সময় তাদের আটক করে। চাপসার বিওপির কমান্ডার জানান, আটকদের হরিপুর থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে অভৈধভাবে প্রবেশের অভিযোগে মামলা প্রক্রিয়াধীন।হরিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাকারিয়া মন্ডল বলেন, ১৭ জনকে আটক করে থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। ভোরের আকাশ /জাআ
সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুরে ইউএনও দুর্নীতিবাজ মফিজের বিরুদ্ধে বিশ্বম্ভরপুরের সচেতন নাগরিকরা শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন করলে স্থানীয় কিছু বিএনপি নেতারা মানববন্ধনকারিদের উপর অতর্কিত হামলা চালায়। এই হামলার বিষয়টি ভাইরাল হলে সামাজিক মাধ্যমে সালিশের ব্যবস্থা করা হয় উক্ত সালিশে হামলাকারিরা শনিবার (১৭ মে) সকলের সালিশের মাধ্যমে মাফ চাইলেন।জানা যায়, বিশ্বম্ভরপুরের সাবেক ইউএনও সাদি উর রহিম জাদিদ যোগদানের পর থেকেই পুরো উপজেলায় উন্নয়নের জোয়ারে বয়ে আনা নতুন এক বিশ্বম্ভরপুর, যা তিনি চলে যাওয়ার সময় উপজেলার সাধারণ জনগণ কান্নায় ভেঙে পড়েন। কিন্তু বর্তমান উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মফিজুর রহমান জয়েন করার পর থেকেই দুর্নীতি, লুটপাটের মাধ্যমে নিজের ব্যাংক একাউন্ট করেছেন বড়। এছাড়াও বিশ্বম্ভরপুরে বিভিন্ন পিকনিক স্পট গুলোও ধ্বংসের শেষ প্রান্তে নিয়ে গেছে। সঠিকভাবে কোন কাজ না করে বিভিন্ন অযৌক্তিক কাজ করে নিজের পকেটে বাগিয়ে নিয়েছেন অগণিত টাকা।এসব বিষয় টি সাধারণ জনগণের সামনে আসলে, সাধারণ জনগণ ইউএনও’র বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণভাবে একটি মানববন্ধন করে, উক্ত মানববন্ধনে বিএনপির নামধারী কিছু সন্ত্রাসীরা নিরীহ মানুষের উপর অতর্কিত হামলা চালায়। এই হামলার বিষয়টি ভাইরাল হলে সামাজিক মাধ্যমে সালিশের ব্যবস্থা করা হয় উক্ত সালিশে হামলাকারিরা সকলের কাছে মাফ চেয়ে নিজেদেরকে হালকা করেন।মানববন্ধনের আয়োজক শফিকুল ইসলাম (জনি) বলেন, দুর্নীতিবাজ ইউএনও’র বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন করার সময় বিএনপির নামধারী কিছু দুষ্কৃতকারীরা আমাদের উপর হামলা চালায়, তারা তাদের ভুল বুঝতে পেরেছে এবং ভরা মজলিসে হাত জোর করে মাফ চেয়েছে।তিনি আরো বলেন, ভবিষ্যতে আমাদের উপজেলায় যেকোনো দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমরা একসাথে মোকাবেলা করব। ইনশাল্লাহ সত্যের জয় সবসময় হবে। ভোরের আকাশ/এসআই