প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি প্রকল্পে গ্রাস চোপার মেশিন বিনামূল্যে বিতরণ
বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলার প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতাল প্রডিউয়ার গ্রুপ (পিজি) উৎপাদনকারী দল, দুগ্ধ উৎপাদনকারী ৬টি ও গরু মোটাতাজা করণের দল ১টি করে মোট ৭টি দলে ৪০ জন করে মোট ২৮০ জনের অংশগ্রহণকারী প্রশিক্ষণ শেষে প্রশিক্ষার্থীদের মধ্যে থেকে ৭ জনকে বিনামূল্যে ঘাস কাঁটার গ্রাস চোপার মেশিন বিতরণ করা হয়েছে।
বুধবার (২১ মে) সকাল ১১টায় উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতাল চত্ত্বতে এ ব্যতিক্রমী মেশিন বিতরণের সময় উপস্থিত ছিলেন প্রাণিসম্পদ সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. মাহবুব আলম।
এ সময় উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতাল থেকে কলাতলা দুগ্ধ পিজি হাসুদা খাতুন, কুড়ালতলা দুগ্ধ পিজি সোহাগ গাজী, চিতলমারী দুগ্ধ পিজি সুকুমার মন্ডল, শিবপুর দুগ্ধ পিজি বিপুল মোল্লা, চরবড়বাড়িয়া দুগ্ধ পিজি আশিষ মন্ডল, চরবানিয়ারী দুগ্ধ পিজি দেবাশীষ বৈরাগী ও চিতলমারী গরু হৃষ্টপুষ্ট করা দল প্রিয়াংকা মন্ডল মেশিনগুলো গ্রহণ করেন।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতাল কর্মকর্তা আহমেদ ইকবাল সাংবাদিকদের বলেন, চিতলমারীতে এই প্রথম প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে যাচাই-বাছাই করে লটারি ও আলোচনার ভিত্তিতে এই ঘাস কাঁটার গ্রাস মেশিন বিনামূল্যে বিতরণ করা হয়েছে।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
প্রবীণ রাজনীতীবিদ ও বরেণ্য শিক্ষকনেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ আতাউর রহমান ভূঁইয়ার প্রথম মৃতুবার্ষিকী উপলক্ষ্য বুধবার (২১ মে) নরসিংদী প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।আতাউর রহমান ভূঁইয়া স্মৃতি সংসদ আয়োজিত এ আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন নরসিংদী সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর মোহাম্মদ আলী। অনুষ্ঠানের শুরুতে আতাউর রহমান ভূঁইয়ার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন স্মৃতি সংসদসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকবৃন্দ ও শিক্ষার্থীগণ।স্বচ্ছ রাজনীতি চর্চা ও মহান মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য জেলা বিএনপির সাবেক সেক্রেটারি বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফাজ্জল হোসেন মাষ্টারকে সম্মাননা ক্রেস্ট এবং প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সাত্তার সরকারকে মরণোত্তর ক্রেস্ট এবং শিক্ষা ও সংস্কৃতিতে অবদানের জন্য প্রফেসর নূর জাহান বেগম এবং ভাষ্কর প্রয়াত ফনীদাসকে মরণোত্তর ক্রেস্ট প্রদান করা হয়েছে।এছাড়া, নরসিংদী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়, নরসিংদী বালিকা উচ্চ বিদ্যানিকেতন ও ঘোড়াদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের মেধাবী শিক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা উপহার প্রদান করা হয়।অনুষ্ঠানে প্রয়াত বরেণ্য শিক্ষক নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রয়াত আতাউর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বক্তব্য রাখেন, নরসিংদী সরকারি কলেজের রিটায়ার্ড প্রিন্সিপাল ও আতাউর রহমান ভূঞা স্মৃতি সংসদের আহ্বায়ক প্রফেসর গোলাম মোস্তাফা মিয়া, বীর মুক্তিযোদ্ধা তোফাজ্জল হোসেন মাষ্টার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা রঞ্জিত কুমার সাহা, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল খালেক, নরসিংদী প্রেস ক্লাবের সভাপতি মো: নূরুল ইসলাম, প্রফেসর সিরাজ উদ্দিন ভূইয়া, ড. রিয়াজ হাসান খন্দকার, ঐক্যন্যাপ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল্লাহ খন্দকার, প্রিন্সিপাল আমজাদ হোসেন, নরসিংদী প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সভাপতি নিবারণ রায়, নরসিংদীর খবরের সম্পাদক প্রফেসর সেতারা বেগম, সুজনের সেক্রেটারি হলধর দাস প্রমুখ।অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, আতাউর রহমান স্মৃতি সংসদের সদস্য সচিব দেলোয়ার হোসেন ভূইয়া এবং অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন মোতাহার হোসেন অনিক।ভোরের আকাশ/এসআই
পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর উপজেলার মাটিভাঙ্গা ইউনিয়নের মধুমতি ও তালেশ্বর নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনকালে ভ্রাম্যমান আদালত অভিযান চালিয়ে তিনজনকে জেল দিয়েছে।বুধবার (২১ মে) বিকালে উপজেলার ১নং মাটিভাঙ্গা ইউনিয়নের মাটিভাঙ্গার চর ও মালিখালির চর নামক মধুমতি ও তালেরশ্বর নদীতে এই অভিযান চালানো হয়।নাজিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ফজলে রাব্বী এই ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন।ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, মধুমতি ও তালেশ্বর নদী থেকে ড্রেজার মেশিন দিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন ও বিপণনের অভিযোগে বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১০-এর সংশ্লিষ্ট ধারায় তিনটি মামলায় তিনজনকে ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।অভিযুক্তরা হলেন কাউখালী উপজেলার বাঁশুরিয়া গ্রামের জাহাঙ্গীর ফরাজীর ছেলে মো. হোসাইন ফরাজী (৪০), কাউখালী উপজেলার উজিয়ালখান গ্রামের মো. শাজাহান শেখ এর ছেলে মো. সুমন শেখ (৩৯) ও নাজিরপুর উপজেলার সাচিয়া গ্রামের মো. আকরাম শেখের ছেলে মো. জাবের শেখ (২৭)।নাজিরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ফজলে রাব্বী সাংবাদিকদের বলেন, যারা বালু মহল ইজারা নেয় তাদের একটি নির্দিষ্ট সীমানা বা এলাকা নির্ধারণ করা থাকে। কিন্তু আমাদের নাজিরপুর উপজেলার বালুমহলের বা বালু উত্তোলনের সীমানা ছিল ২৪.২১ একর। এই তিনজন ব্যক্তি আমাদের সীমানার বাইরে গিয়ে বালু এবং ৪ ( ঘ ) আবাসিক এলাকা হইতে সর্বনিম্ন ১ (এক) কিলোমিটার সীমানার মধ্যে বালু উত্তোলন করার অপরাধে আমরা এই তিনজন ব্যক্তিকে ভ্রাম্যমান আদালতে প্রত্যেককে ছয় মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। এছাড়া উপস্থিত সবাইকে পরিবেশ সংরক্ষণে সরকারি নির্দেশনা মেনে চলতে উদ্বুদ্ধ করেন। তা ছাড়া নদীর ভূ-প্রাকৃতিক পরিবেশ, মৎস্য ও জলজ প্রাণী তথা জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ ও উন্নয়নের স্বার্থে নাজিরপুর উপজেলার আওতাভুক্ত মধুমতি ও তালেশ্বর নদীতে নিয়মিত অভিযান ও মনিটরিং অব্যাহত থাকবে বলে জানান।ভোরের আকাশ/জাআ
মাকে হত্যা করে পালিয়ে গেলেন বাবা। মায়ের লাশের পাশে কাঁদছিলো ছয় মাস বয়সি শিশু তুয়া মনি। মায়ের সাড়া না পেয়ে অবুঝ তুয়া লাশের পাশে গড়াগড়ি দিয়ে কাঁদছিল। শিশুর কান্না শুনে বাড়ির ভাড়াটিয়া ঘরের দরজা খোলা দেখতে পায়। বিষয়টি বাড়ির মালিককে জানায় তারা। তিনি এসে ঘরে প্রবেশ করে মেঝেতে আকলিমা আকতারের মরদেহ দেখতে পান। পাশে গড়াগড়ি দিয়ে কাঁদছে অবুঝ তুয়া। ঘরে নেই বাবা আদনান ইসলাম। খবর পেয়ে দুপুরে পুলিশ নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে। ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছে স্বামী আদনান মিয়া।স্থানীয়দের অভিযোগ পারিবারিক কলহের কারণে আদনান তার স্ত্রীকে হত্যা করে ঘরে লাশ ফেলে পালিয়ে গেছে। নিহত আকলিমা আক্তার (৩০) ময়মনসিংহ জেলার মুক্তাগাছা থানার ইমুরিয়া গ্রামের বাসিন্দা। পলাতক স্বামী আদনান ইসলাম (৩৫) একই জেলা থানার মন্ডলসেন গ্রামের এশার আলীর ছেলে। আদনান দম্পতি উপজেলার তলিহাটি ইউনিয়নের আবদার গ্রামের জয়নালের বাড়িতে ভাড়া থাকতো। আকলিমা আক্তার ও আদনান ওই বাড়িতে ভাড়া থেকে ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলার পৃথক পোশাক কারখানায় চাকুরি করতেন।পুলিশ ও বাড়ির লোকজনের সূত্রে জানা যায়, আকলিমা ও তার স্বামী ওই বাড়িতে প্রায় দুই বছর ধরে ভাড়ায় থাকেন। তাদের মধ্যে প্রায়সই ঝগড়া হতো। গতকালও তাদের মধ্যে ঝগড়া হয়েছে। বুধবার সকালে বাড়ির লোকজন ঘরের মেঝে আকলিমা আক্তারের মরদেহ দেখতে পায়। খবর পেয়ে পুলিশ দুপুরে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে।পাশের ঘরের ভাড়াটিয়া নুরুন্নাহার জানান, সকালে ঘুম থেকে উঠেই পাশের ঘরে শিশুর কান্না শুনতে পান। দীর্ঘ সময় পরো ঘরে কারো সাড়া শব্দ পাননি। এক পর্যায়ে উঁকি দিয়ে দেখতে পান মেঝে আকলিমা পড়ে আছে। পাশে শিশু তুয়া কাঁদছে। বিষয়টি তিনি বাড়ির অন্য ভাড়াটিয়া ও বাড়ির মালিককে জানান। বাড়ির মালিক জয়নাল আবেদীন ঘরে ঢুকে মেঝেতে আকলিমার রক্তাক্ত মরদেহ দেখতে পান। মরদেহের শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। মায়ের মরদেহের পাশে ছয় মাসের শিশু তুয়া মনি কাঁদছিলো। তার স্বামী ঘরে নেই।স্থানীয়দের ধারণা, আদনান তার স্ত্রীকে হত্যাকরে লাশ ঘরে ফেলে পালিয়ে গেছে। নিহতের ছোটভাই শামীম ইসলাম জানান, বিয়ের পর থেকেই আমার বোন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। তাকে বিভিন্ন সময় শারিরীক ও মানুষিকভাবে নির্যাতন করতো বোন জামাই। দুলাভাই আমার বোনকে হত্যা করে পালিয়েছে। শ্রীপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মুহম্মদ আব্দুল বারিক বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্যা পাঠানো হয়েছে। নিহতের স্বামী তাকে হত্যা করে পালিয়ে গেছে। এ বিষয়ে স্বজনদের অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।ভোরের আকাশ/জাআ
বগুড়ার আদমদীঘির সাঁওইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আল মামুনুর রশীদের বিরুদ্ধে শিক্ষকদের প্রচন্ড গালিগালাজ ও অসৌজন্যমূলক আচরন, শিক্ষকদের একছুটি ১শ’ টাকা নেয়ার অভিযোগে অভিভাবক ও এলকাবাসীর দায়ের করা অভিযোগ তদন্তের সত্যতা মিলেছে।এব্যাপারে উপজেলা শিক্ষা অফিসার আবদুর রহিম প্রধান জানিয়েছেন, তদন্ত প্রতিবেদন জেলা শিক্ষা অফিসে পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে অতিসত্বর একটি সিদ্ধান্ত আসবে।গত ৩১ ডিসেম্বর উপজেলার নসরতপুর ইউপির সাঁওইল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আল মামুনুর রশীদের বিরুদ্ধে একই বিদ্যালয়ের অভিভাবক ও এলাকাবাসী নুরুজ্জামান, জিয়াউর রহমান ও আবু বক্কর সিদ্দিক নামের তিন ব্যক্তি নানা অনিয়মের কথা উল্লেখ করে উপজেলা শিক্ষা অফিসার বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। সেই অভিযোগটির তদন্তে নামেন সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার রুহুল আমিন, নাজিম উদ্দিন সোহেল ও সুবাস চন্দ্র পাল। তাঁরা তদন্তে ওই প্রধান শিকের বিরুদ্ধে দায়ের করা অভিযোগের সত্যতা খুঁজে পান। সে অনুয়াযী উপজেলা শিক্ষা অফিসারের কাছে একটি প্রতিবেদন দাখিল করেন।সেই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, প্রধান শিক্ষক ২০২৪ সালের মহান বিজয় দিবস পালন করেননি। তিনি প্রতিদিনই ১০টার পরে বিদ্যালয়ে আসেন, সরকারি বরাদ্দের অর্থ ইচ্ছামত খরচ করেন। নিয়মিত মিটিং করেন না, শিক্ষকদের প্রচন্ড গালিগালাজ ও অসৌজন্যমূলক আচরন করেন। তিনি শিক্ষকদের প্রতি ছুটির (সি.এল) জন্য ১০০ টাকা দাবি করেন এবং টাকা না দিলে ছুটি মঞ্জুর করেন না। এছাড়া শিক্ষিকিারা তাদের শিশুকে ব্রেষ্ট ফিডিং করাতে গেলে খারাপ ব্যবহার করেন। সহকারী শিক্ষক এস, এম রহমত আলী, জয়নব, রোমানা, ফরহাদ, মোহসিন ও ইউনুস আলীসহ অনেকেই তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত টিমকে একই রকম লিখিত বক্তব্য প্রদান করেন। এতেই প্রমাণীত হয় যে, ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগগুলো সত্য। এদিকে তাঁর (প্রধান শিকের) লিখিত বক্তব্য উপস্থপন করার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত কোন বক্তব্য পেশ করেন নি।এদিকে তাঁর (প্রধান শিক্ষকের) লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত কোন বক্তব্য পেশ করেন নি।অভিযোক্ত প্রধান শিক্ষক আল মামুনুর রশীদ জানান, তার বিরুদ্ধে করা অভিযোগগুলো সবই মিথ্যা।উপজেলা শিক্ষা অফিসার আবদুর রহিম প্রধান বলেন, তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন জেলা শিক্ষা অফিসে পাঠানো হয়েছে। ব্যপারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপ সীদ্ধান্ত দিবেন। ভোরের আকাশ/এসআই