সংগৃহীত ছবি
দেশের চার সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। এর ফলে মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থাকতে বলা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১ জুলাই) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হকের দেওয়া সমুদ্রবন্দরের সতর্ক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।
আবহাওয়া অফিস জানায়, উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি বর্তমানে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগরে বায়ু চাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে এবং উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্র বন্দরসমূহের ওপর দিয়ে দমকা/ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
এর ফলে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এছাড়া উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
এদিকে আজ সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারাদেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
দেশের চার সমুদ্রবন্দরে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। এর ফলে মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থাকতে বলা হয়েছে।মঙ্গলবার (১ জুলাই) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ এ কে এম নাজমুল হকের দেওয়া সমুদ্রবন্দরের সতর্ক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।আবহাওয়া অফিস জানায়, উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি বর্তমানে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগরে বায়ু চাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে এবং উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্র বন্দরসমূহের ওপর দিয়ে দমকা/ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।এর ফলে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এছাড়া উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।এদিকে আজ সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও ময়মনসিংহ বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি/বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারাদেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।ভোরের আকাশ/জাআ
আজ সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে দেশের ৭টি অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস। এসব এলাকার নৌবন্দরসমূহকে ১ নম্বর, (পুন:) ১ নম্বর সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।সোমবার (৩০ জুন) সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরসমূহের জন্য দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।এতে বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার অঞ্চলসমূহের উপর দিয়ে দক্ষিণ-পূর্ব/পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কি. মি বেগে দমকা অথবা ঝড়োহাওয়াসহ অস্থায়ীভাবে বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নৌবন্দরসমূহকে ১ নম্বর, (পুন:) ১ নম্বর সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।ভোরের আকাশ/জাআ
দেশের ওপর মৌসুমি বায়ুর সক্রিয়তা কমে যাওয়ায় সারাদেশেই বৃষ্টিপাতের প্রবণতা হ্রাস পেয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (২৫ জুন) পর্যন্ত বৃষ্টির পরিমাণ ও ব্যাপ্তি তুলনামূলকভাবে কম থাকবে। তবে উত্তরাঞ্চলে কিছুটা বেশি বৃষ্টি হতে পারে বলে জানা গেছে।শনিবার (২১ জুন) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন আবহাওয়াবিদ মো. ওমর ফারুক। তিনি বলেন, “দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর সক্রিয়তা কমে আসায় গত কয়েক দিনের তুলনায় বৃষ্টিপাত অনেকটাই কমেছে। আগামীকাল রোববার থেকে দু-তিন দিন দেশের উত্তরাঞ্চলে বৃষ্টি কিছুটা বাড়লেও দক্ষিণাঞ্চলে তা আরও কমে যেতে পারে। ২৫ জুনের পর থেকে আবারও সারা দেশে বৃষ্টিপাত বাড়তে পারে।”বৃষ্টি কমে যাওয়ার ফলে দেশে তাপমাত্রাও কিছুটা বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। দেশের কোথাও কোথাও তাপমাত্রা ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে। ফলে কিছু এলাকায় বিচ্ছিন্নভাবে মৃদু তাপপ্রবাহ অনুভূত হতে পারে।আবহাওয়া অধিদপ্তরের ৫১টি পর্যবেক্ষণাগারের মধ্যে শনিবার ৩৯টিতে বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে নোয়াখালীর হাতিয়ায়—১২৩ মিলিমিটার। এ ছাড়া টেকনাফে ৮১ মিলিমিটার, ফেনীতে ৭৬ মিলিমিটার, রামগতিতে ৭২ মিলিমিটার এবং ঢাকায় মাত্র ১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।রোববারের জন্য পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রংপুর, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রাজশাহী ও ঢাকা বিভাগের কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি বর্ষণও হতে পারে।আবহাওয়ার পূর্বাভাস অনুযায়ী, দেশের অধিকাংশ এলাকায় দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে, তবে রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকবে।আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, বর্ষাকাল চলমান থাকায় পুরোপুরি বৃষ্টি বন্ধ হওয়ার সম্ভাবনা নেই। তবে বৃষ্টির প্রবণতা উঠানামা করতে পারে এবং মাসজুড়েই দেশের বিভিন্ন এলাকায় কমবেশি বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে।ভোরের আকাশ//হ.র
দেশের ১০ জেলার ওপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যাওয়ার আভাস দেওয়া হয়েছে। একইসঙ্গে চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।শুক্রবার (২০ জুন) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের পৃথক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।এতে বলা হয়, যশোর, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলসমূহের ওপর দিয়ে রাত ১টার মধ্যে দক্ষিণ-পুর্ব অথবা পুর্বদিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দর সমূহকে নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।এ ছাড়া আবহাওয়ার সতর্কবাতায় বলা হয়েছে, সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর কারণে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় বজ্রমেঘ তৈরি হচ্ছে এবং বায়ুচাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্র বন্দরসমূহের ওপর দিয়ে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিসহ দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।এ অবস্থায় চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দর সমূহকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারসমূহকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।ভোরের আকাশ/জাআ