বৃষ্টি ও বন্যা নিয়ে বড় দুঃসংবাদ, ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ও আশপাশের অঞ্চল
উত্তর বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ সৃষ্টি হতে চলেছে, যার প্রভাবে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে ভারি বৃষ্টিপাত ও বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। আগামী বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) এই লঘুচাপটি তৈরি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। লঘুচাপ ও সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে ২৩ থেকে ২৬ জুলাইয়ের মধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগ এবং ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশে চার দিনে ২০০ থেকে ২৫০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হতে পারে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো।
মঙ্গলবার (২২ জুলাই) পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র এক বিশেষ বার্তায় জানিয়েছে, এই বৃষ্টির কারণে চট্টগ্রাম বিভাগের গোমতী, মুহুরী, সেলোনিয়া, ফেনী, হালদা, সাঙ্গু ও মাতামুহুরী নদীর পানি আবারও বৃদ্ধি পেতে পারে। বিশেষ করে ফেনী জেলার মুহুরী ও সেলোনিয়া নদীর পানি বিপদসীমা অতিক্রম করতে পারে, ফলে ওই এলাকায় বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, দেশের অভ্যন্তর এবং উজানে অব্যাহত ভারি বৃষ্টিপাতের কারণে ফেনী জেলার বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর সতর্ক করে জানিয়েছে, আসন্ন লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এর ফলে দেশের উপকূলীয় অঞ্চলে ভারি থেকে অতিভারি বৃষ্টিপাত হতে পারে। এ সময় সাগর উত্তাল থাকতে পারে, এবং নিচু এলাকা ও শহরাঞ্চলে জলাবদ্ধতা তৈরি হতে পারে।
বাংলাদেশ ওয়েদার অবজারভেশন টিমের (বিডব্লিউওটি) পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রামের পাশাপাশি বরিশাল ও খুলনা বিভাগেও ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এতে নিচু এলাকায় জলাবদ্ধতার পাশাপাশি পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধসের আশঙ্কাও রয়েছে।
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সতর্ক থাকার পাশাপাশি পূর্ব প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে পাহাড়ি ও নদী তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দাদের অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান জানানো হয়েছে।
ভোরের আকাশ//র.ন
সংশ্লিষ্ট
উত্তর বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ সৃষ্টি হতে চলেছে, যার প্রভাবে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে ভারি বৃষ্টিপাত ও বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। আগামী বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) এই লঘুচাপটি তৈরি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। লঘুচাপ ও সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে ২৩ থেকে ২৬ জুলাইয়ের মধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগ এবং ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশে চার দিনে ২০০ থেকে ২৫০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হতে পারে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলো।মঙ্গলবার (২২ জুলাই) পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র এক বিশেষ বার্তায় জানিয়েছে, এই বৃষ্টির কারণে চট্টগ্রাম বিভাগের গোমতী, মুহুরী, সেলোনিয়া, ফেনী, হালদা, সাঙ্গু ও মাতামুহুরী নদীর পানি আবারও বৃদ্ধি পেতে পারে। বিশেষ করে ফেনী জেলার মুহুরী ও সেলোনিয়া নদীর পানি বিপদসীমা অতিক্রম করতে পারে, ফলে ওই এলাকায় বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে।প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, দেশের অভ্যন্তর এবং উজানে অব্যাহত ভারি বৃষ্টিপাতের কারণে ফেনী জেলার বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।আবহাওয়া অধিদপ্তর সতর্ক করে জানিয়েছে, আসন্ন লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এর ফলে দেশের উপকূলীয় অঞ্চলে ভারি থেকে অতিভারি বৃষ্টিপাত হতে পারে। এ সময় সাগর উত্তাল থাকতে পারে, এবং নিচু এলাকা ও শহরাঞ্চলে জলাবদ্ধতা তৈরি হতে পারে।বাংলাদেশ ওয়েদার অবজারভেশন টিমের (বিডব্লিউওটি) পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রামের পাশাপাশি বরিশাল ও খুলনা বিভাগেও ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। এতে নিচু এলাকায় জলাবদ্ধতার পাশাপাশি পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধসের আশঙ্কাও রয়েছে।সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সতর্ক থাকার পাশাপাশি পূর্ব প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। বিশেষ করে পাহাড়ি ও নদী তীরবর্তী এলাকার বাসিন্দাদের অতিরিক্ত সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান জানানো হয়েছে।ভোরের আকাশ//র.ন
আজ শুক্রবার ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।শনিবার (১৯ জুলাই) সকাল ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।এতে বলা হয়, ঢাকার আকাশ আজ অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে। সেই সঙ্গে হতে পারে হালকা বৃষ্টি। এ ছাড়া দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।এ সময় পশ্চিম/দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ১০ থেকে ১৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস প্রবাহিত হতে পারে।এদিকে সকাল ৬টায় ঢাকায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২৮ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৯১ শতাংশ।এদিকে সবশেষ সারা দেশের ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে—আজ রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারি থেকে ভারি বর্ষণ হতে পারে।সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।ভোরের আকাশ/জাআ
আগামীকাল শনিবার (১৯ জুলাই) দেশের সব বিভাগেই বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। পাশাপাশি চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগে মাঝারি থেকে ভারি বর্ষণ হতে পারে বলেও সতর্ক করেছে সংস্থাটি।শুক্রবার (১৮ জুলাই) সন্ধ্যায় আবহাওয়াবিদ খো. হাফিজুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দক্ষিণ-পূর্ব উত্তর প্রদেশ ও এর আশপাশে অবস্থান করা নিম্নচাপটি পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে বর্তমানে উত্তর-পশ্চিম মধ্যপ্রদেশ ও আশপাশের দক্ষিণ-পশ্চিম উত্তর প্রদেশ এলাকায় অবস্থান করছে। এছাড়া মৌসুমি বায়ুর অক্ষ রাজস্থান, হরিয়ানা, নিম্নচাপের কেন্দ্রস্থল, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত। এর একটি বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত গিয়েছে। বর্তমানে মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে।এই অবস্থায় শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক স্থানে এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু স্থানে অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। একই সঙ্গে চট্টগ্রাম ও সিলেটের কিছু এলাকায় মাঝারি থেকে ভারি বর্ষণও হতে পারে।এ সময়ে সারাদেশে তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে বলে জানানো হয়েছে।আবহাওয়া অফিস আরও জানিয়েছে, সারা সপ্তাহজুড়ে বজ্রসহ বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে। সপ্তাহের শেষ দিকে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা আরও বাড়তে পারে। তবে তাপমাত্রা খুব একটা পরিবর্তন হবে না।শুক্রবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে পাবনার ঈশ্বরদীতে ৩৬.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল টাঙ্গাইলে ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।ভোরের আকাশ/হ.র
সারাদশে গত এক সপ্তাহ ধরে মাঝারি থেকে ভারী বর্ষণ অব্যাহত রয়েছে। বৃষ্টি থামার আভাস নেই, যেসব বিভাগে হতে পারে অতিভারী বর্ষণ। সারাদেশে আগামী পাঁচদিন টানা বৃষ্টি ঝরবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে এ অবস্থায় আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার মধ্যে রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতিভারী বর্ষণ হতে পারে। এ সময় সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং ঢাকা বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে। এ ছাড়া সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।আগামীকাল শুক্রবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা, ময়মনসিংহ, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারাদেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। পাশাপাশি সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে।আবহাওয়া অফিস আরো জানায়, আগামী শনিবার সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারাদেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।পরদিন রবিবার রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে। পাশাপাশি সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।বর্ধিত পাঁচদিনের আবহাওয়ার অবস্থা সম্পর্কে বলা হয়েছে, এ সময় বৃষ্টিপাতের প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে।ভোরের আকাশ/এসএইচ