× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

ভোটের সামগ্রীর চাহিদা নিরূপণ হচ্ছে: ইসি সচিব

ভোরের আকাশ প্রতিবেদক

প্রকাশ : ১৬ এপ্রিল ২০২৫ ০৯:১৩ পিএম

ভোটের সামগ্রীর চাহিদা নিরূপণ হচ্ছে: ইসি সচিব

ভোটের সামগ্রীর চাহিদা নিরূপণ হচ্ছে: ইসি সচিব

আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার বিষয়টি ইতোমধ্যে বিভিন্ন সময়ে প্রধান উপদেষ্টার দেওয়া বক্তব্যে বেরিয়ে এসেছে। সেই অনুযায়ী প্রস্তুতি নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন। এবার ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রয়োজনীয় কাগজ কেনাকাটা ও মুদ্রণ কাজ ভোটের আগে তিন থেকে চার মাসের মধ্যে করার প্রস্তুতি রাখছে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিবালয়।

মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ভোটের সামগ্রী চাহিদা নিরূপণ, সম্ভাব্য বাজেট ও মজুদ যাচাই নিয়ে মুদ্রণ ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক শেষে এ তথ্য জানিয়েছেন ইসি সচিব আখতার আহমেদ।

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে বৈঠক শেষে ইসি সচিব সাংবাদিকদের বলেছেন, নির্বাচন প্রস্তুতি যেন পিছিয়ে না থাকে, সেজন্যে কাজগুলো গুছিয়ে রাখা হচ্ছে। মূলত পেপার প্রকিউরমেন্ট থেকে প্রিন্টিং পর্যন্ত সময়সীমা কতটুকু লাগে। উনারা বলেছেন যে, তিন মাস থেকে চার মাস সময় লাগে। যেভাবে ব্যাকওয়ার্ড ক্যালকুলেশন হবে সেভাবে (এগোবে)। নির্বাচনের তারিখ বা নির্বাচনের সিডিউল সম্পর্কে যে সিদ্ধান্তটা হবে; তখন যেন আমাদের ব্যাকওয়ার্ড ক্যালকুলেশনটা থাকে।

ইসি কর্মকর্তারা বলেন, সংসদ নির্বাচনে ২১ প্রকার ফরম, ১৭ প্রকার প্যাকেট, পাঁচ প্রকার পরিচয়পত্র, আচরণবিধি, প্রতীকের পোস্টার, নির্বাচন পরিচালনা ম্যানুয়েল, প্রশিক্ষণ ম্যানুয়েল, নির্দেশিকাসহ অনেক কিছু মুদ্রণ করতে হয়। সেপ্টেম্বরের মধ্যে এসব মুদ্রণ করে সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তার কথাও তুলে ধরা হয় সভায়। সে ক্ষেত্রে মে মাসের মধ্যে কেনাকাটা শুরু করতে হবে। তফসিল ঘোষণার পর মনোনয়নপত্র এবং প্রতীক বরাদ্দ হলে প্রার্থীর নাম ও প্রতীক নিয়ে ব্যালট পেপার মুদ্রণ রয়েছে। যেগুলো মাঠ পর্যায়ে পাঠাতে হয়।

সবশেষ দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের সময় ১ লাখ ৬১ হাজার রিম কাজ কেনা হয়েছিল। সেবার ৩৩ কোটি টাকার বেশি ব্যয় হয়েছিল। এবার অন্তত ১ লাখ ৭০ হাজার রিম কাগজ কেনার প্রয়োজন হতে পারে। শুধু কাজ কেনায় ৩৬ কোটি টাকা ব্যয় হতে পারে। এবার জুনে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কাজ শেষ হচ্ছে। প্রায় সাড়ে ১২ কোটি ভোটারের পাশাপাশি ভোটকেন্দ্র, কক্ষ ও ভোগ্রহণ কর্মকর্তাও আগের তুলনায় বাড়বে। সেক্ষেত্রে পূর্ণাঙ্গ ধারণা পেতে আরও কয়েক মাস সময় লাগবে। তখনকার বাজার দর বিবেচনায় ব্যয় ধরা হবে বলে জানিয়েছেন ইসি কর্মকর্তারা।

যা নিয়ে আলোচনা:  মঙ্গলবার সভার আলোচনার বিষয়ে নির্বাচন কমিশন সচিব আখতার আহমেদ বলেন, আসন্ন নির্বাচনে কাগজ কী পরিমাণ লাগে সে সম্পর্কে ধারণা নেওয়া, এ সংক্রান্ত বাজেটের সংস্থানের ব্যাপার এবং আগের নির্বাচনের কিছু কাগজপত্র বিজি প্রেসে রয়েছে সেগুলোর গুণগত মান নষ্ট হয়ে থাকলে ডিসপোজালের ব্যবস্থা করা (নিয়ে সভায় আলোচনা হয়েছে)। বৈঠকে ইসি কর্মকর্তার পাশাপাশি বিজি প্রেসের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। নির্বাচনকে সামনে রেখে কাজটির বিষয়ে একটি কমিটিও করে দিয়েছে ইসি সচিবালয়।

সচিব বলেন, আমরা একটি কমিটি করে দিয়েছি। তারা যাচাই-বাছাই করবে, যে কাগজগুলো নষ্ট হয়ে গিয়েছে সেগুলোর প্রক্রিয়া অনুসরণ করে ডিসপোজাল করা হবে। কাগজের পরিমাণ কতটুকু ও কতদিন টাইম লাগতে পারে সে বিষয়ে নিজেদের প্রস্তুতি রাখার জন্যে এ আলোচনা করা হয়েছে। এই কাজের শুরু থেকে শেষ করা পর্যন্ত মোটামুটি তিন মাস সময় লাগে বলে সভায় জানানো হয়েছে। সে সাথে আরও একটি ফ্লেক্সিবিলিটি যদি রাখে, চার মাসের ভেতরে আমরা সবগুলো প্রকিউরমেন্ট করতে পারবো।

ভোরের আকাশ/এসএইচ

  • শেয়ার করুন-
কুমিল্লায় নির্বাচনী দায়িত্ব সম্পাদনে পুলিশের দক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ

কুমিল্লায় নির্বাচনী দায়িত্ব সম্পাদনে পুলিশের দক্ষতা বৃদ্ধির প্রশিক্ষণ

নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে: মির্জা ফখরুল

নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে: মির্জা ফখরুল

জাতিকে একটি সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি

জাতিকে একটি সুষ্ঠু ও সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি

নির্বাচনে এআইয়ের অপপ্রচার ও গুজব মোকাবিলাই চ্যালেঞ্জ

নির্বাচনে এআইয়ের অপপ্রচার ও গুজব মোকাবিলাই চ্যালেঞ্জ

নির্বাচনের আগে কিছু বিষয়ে সমাধান হওয়া জরুরি: আব্দুল্লাহ তাহের

নির্বাচনের আগে কিছু বিষয়ে সমাধান হওয়া জরুরি: আব্দুল্লাহ তাহের

 বিশ্বকাপ সামনে রেখে  আফগানদের বিপক্ষে মাঠে নামছে টাইগাররা

বিশ্বকাপ সামনে রেখে আফগানদের বিপক্ষে মাঠে নামছে টাইগাররা

 রসায়নে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

রসায়নে নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

 কাউখালীতে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উপলক্ষে কো অডিনেশন সভা

কাউখালীতে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন উপলক্ষে কো অডিনেশন সভা

 শহিদুল আলমদের কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে, জানাল ইসরায়েল

শহিদুল আলমদের কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে, জানাল ইসরায়েল

 কাপাসিয়ায় জাতীয় কন্যা শিশু দিবস পালিত

কাপাসিয়ায় জাতীয় কন্যা শিশু দিবস পালিত

 শহিদুল আলমের বিষয়ে সরকারকে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

শহিদুল আলমের বিষয়ে সরকারকে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

 ফুলবাড়ীতে জাতীয় কন্যাশিশু  দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

ফুলবাড়ীতে জাতীয় কন্যাশিশু দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

 বৃষ্টির দিনে সময় কাটানোর দারুণ কিছু আইডিয়া

বৃষ্টির দিনে সময় কাটানোর দারুণ কিছু আইডিয়া

 ফিফার কমিটিতে তাবিথ-কিরণ

ফিফার কমিটিতে তাবিথ-কিরণ

 ট্রাম্পকে এবার ‘মানসিক রোগী’ বললেন গ্রেটা থুনবার্গ

ট্রাম্পকে এবার ‘মানসিক রোগী’ বললেন গ্রেটা থুনবার্গ

 ডিএনসিসি এলাকায় টাইফয়েডের টিকা পাবে ১৩ লাখ শিশু

ডিএনসিসি এলাকায় টাইফয়েডের টিকা পাবে ১৩ লাখ শিশু

 ডিআরইউ বর্ষসেরা রিপোর্টারদের পুরস্কার দেবে ‘নগদ’

ডিআরইউ বর্ষসেরা রিপোর্টারদের পুরস্কার দেবে ‘নগদ’

 যানজটে আটকা সড়ক উপদেষ্টা এলেন মোটরসাইকেলে চড়ে

যানজটে আটকা সড়ক উপদেষ্টা এলেন মোটরসাইকেলে চড়ে

 কুড়িগ্রামে মাঠ কাঁপাচ্ছে সাড়ে তিন বছরের ক্রিকেটার ঈসা

কুড়িগ্রামে মাঠ কাঁপাচ্ছে সাড়ে তিন বছরের ক্রিকেটার ঈসা

সংশ্লিষ্ট

শহিদুল আলমদের কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে, জানাল ইসরায়েল

শহিদুল আলমদের কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে, জানাল ইসরায়েল

শহিদুল আলমের বিষয়ে সরকারকে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

শহিদুল আলমের বিষয়ে সরকারকে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের

ডিএনসিসি এলাকায় টাইফয়েডের টিকা পাবে ১৩ লাখ শিশু

ডিএনসিসি এলাকায় টাইফয়েডের টিকা পাবে ১৩ লাখ শিশু

বিমসটেক মহাসচিবের সঙ্গে জার্মান রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

বিমসটেক মহাসচিবের সঙ্গে জার্মান রাষ্ট্রদূতের বৈঠক