-->

সামাল দিয়েছে আওয়ামী লীগ

নিখিল মানখিন
সামাল দিয়েছে আওয়ামী লীগ

নিখিল মানখিন: বিদেশ কূটনীতিতে আবার আলোচনায় আওয়ামী লীগ। এক মাস আগেও পশ্চিমা বিশ্ব এবং বিবৃতিদাতাদের হস্তক্ষেপে প্রবল চাপে ছিল দলটি। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, দলটির সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ নেতৃত্বে বিদেশ কূটনীতিতে বিরোধী জোটকে পেছনে ফেলে আবার এগিয়েছে আওয়ামী লীগ। বিশ্ব নেতাদের বাংলাদেশ সফর ও ইতিবাচক আলোচনা এবং ব্রিকস সম্মেলন ও জি-২০ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উজ্জ্বল উপস্থিতি দেশের অসাধারণ কূটনৈতিক সফলতা বয়ে এনেছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসায় পঞ্চমুখ বিশ্ব নেতারা। হতাশা নেমে এসেছে বিরোধী শিবিরে।

 

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকেন্দ্রিক দেশি-বিদেশি শক্তির প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ চাপ সামাল দিয়ে চলেছে আওয়ামী লীগ। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, চলতি বছর জাতীয় নির্বাচনকেন্দ্রিক ও কিছু বিষয় নিয়ে বিদেশি কূটনীতিকদের তৎপরতা কয়েকগুণ বেড়েছে। শুধু তাই নয়, তাদের সরকারবিরোধী অবস্থান যেন আরো সুস্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল। অনেক ঘটনায় প্রকাশ্যে সোচ্চার হয়েছেন তারা। বিদেশি কূটনীতিকদের জোরালো সরকারবিরোধী অবস্থান যেন বিএনপির জন্য আশীর্বাদ ও সহায়ক শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়ে গিয়েছিল।

 

নতুন যোগ হয় গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ড. ইউনূস প্রসঙ্গ। তার পক্ষ অবলম্বন করে শতাধিক নোবেল বিজয়ীর খোলা চিঠি এবং সাবেক মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটনের বক্তব্যে রয়েছে রাজনীতির গন্ধ। সব মিলিয়ে বিদেশ কূটনীতিতে কোণঠাসা হয়ে পড়েছিল আওয়ামী লীগ। এমন সংকটময় পরিস্থিতি মোকাবিলা করে কূটনীতিতে ঘুরে দাঁড়িয়েছে আওয়ামী লীগ।

 

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে জি-২০ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। বিশ্ব নেতাদের সামনে নিজের দক্ষতা ও কূটনৈতিক কৌশল মেলে ধরেছেন তিনি। এ সম্মেলনের ফাঁকে তিনি কথা বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন, ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকসহ একাধিক দেশের সরকার বা রাষ্ট্রপ্রধানের সঙ্গে।

 

কুশল বিনিময়কালে জো বাইডেন সেলফি তুলছেন শেখ হাসিনার সঙ্গে- এমন দৃশ্যও দেখা গেছে গণমাধ্যমের বদৌলতে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে যথারীতি দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নরেন্দ্র মোদিকে সঙ্গে নিয়েও জো বাইডেনের সঙ্গে কথা বলেছেন শেখ হাসিনা।

 

প্রধানমন্ত্রীর এই দিল্লি সফর এবং বিশ্বনেতাদের সঙ্গে আলাপচারিতা ও পার্শ্ববৈঠক নিয়ে দেশের রাজনীতিতে নানা আলোচনা-পর্যালোচনা হচ্ছে। ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা দলটির সভাপতি শেখ হাসিনার এ সফরকে বড় অর্জন হিসেবে দেখছেন। কয়েক মাস পরই জাতীয় সংসদ নির্বাচন। সেক্ষেত্রে এ সফর খুবই তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন ক্ষমতাসীন দলের নেতৃবৃন্দ ছাড়াও অনেকেই।

 

দিল্লি সফরে জো বাইডেনের সঙ্গে মোদির উপস্থিতিতে শেখ হাসিনার আলাপ, শেখ হাসিনার সঙ্গে জো বাইডেনের সেলফি তোলা, ঢাকা-ওয়াশিংটন সম্পর্কের আকাশে যে মেঘের ঘনঘটা দেখা গিয়েছিল, তা কেটে যাওয়ার বার্তা বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মন্তব্য করছেন কেউ কেউ। ক্ষমতাসীন দলের কোনো কোনো নেতার মতে- বাইডেন সরকারের সঙ্গে শেখ হাসিনা সরকারের সম্পর্কে উষ্ণতার আভাস পাওয়া গেছে বাইডেনের হাস্যোজ্জ্বল সেলফিতে।

 

জি-২০ সম্মেলন চলাকালে নরেন্দ্র মোদি ছাড়াও আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট আলবার্তো অ্যাঞ্জেল ফার্নান্দেজ, দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইয়োল এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট শেখ মোহাম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের সঙ্গে পার্শ্ববৈঠক করেন শেখ হাসিনা। নরেন্দ্র মোদি বিশেষভাবে মূল্যায়িত করেছেন শেখ হাসিনাকে। অন্যদিকে অনানুষ্ঠানিক হলেও জো বাইডেনের সঙ্গে আলাপচারিতা, একই টেবিলে ডিনারে যোগ দেওয়া ও বাইডেনের সেলফি বেশ আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

 

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আন্তরিকতাপূর্ণ ছবিও নানা প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিয়েছে। সব মিলিয়ে প্রশ্ন জেগেছে, প্রধানমন্ত্রীর এই দিল্লি সফরে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার কোনো বার্তা পেয়েছে কি? যদি পেয়ে থাকে, তবে কী সেই বার্তা? আগামী জাতীয় নির্বাচন ইস্যুতে ভিনদেশিদের যে ‘চাপ’ দেখা যাচ্ছিল, সে চাপ কি তবে কমে গেছে? নাকি যায়নি? এমন সব প্রশ্নও এসেছে।

 

বিশিষ্টজনরা বলছেন, জি-২০ সম্মেলনে এক পৃথিবী এক পরিবার শীর্ষক আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অংশ নেওয়া নিঃসন্দেহে ইতিবাচক। এ আলোচনার মঞ্চ বাংলাদেশসহ পৃথিবীতে বিরাজমান নানাবিধ অসঙ্গতিকে মোকাবিলা করতে কিছুটা হলেও সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।

 

জি-২০ সম্মেলনে বাংলাদেশ কী বার্তা পেল- জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, ‘সামিটের সফলতা হলো বিভিন্ন দেশের নেতা বা প্রতিনিধিরা এক পৃথিবী এবং এক পরিবার এক ভবিষ্যৎ এই স্লোগানটি করেছে জি-টুয়েন্টি। এটা মুখে বলা নয় বাস্তবায়ন করার জন্য আলোচনা জরুরি। এখানে সে বাস্তবতা উঠে এসেছে।

 

এছাড়া স্বল্প সময়ের এই দিল্লি সফরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রীসহ বিশ্ব নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন। দিল্লি যাওয়ার প্রাক্কালে তিনি রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন। সব মিলে আমার কাছে মনে হয়েছে, শেখ হাসিনার প্রতি বিশ্বনেতাদের যে অগাধ আস্থা ও বিশ্বাস রয়েছে, এতে তারই প্রতিফলন হয়েছে।

 

সব মিলিয়ে আমার মনে হয়েছে, জি-২০ সম্মেলনে বাংলাদেশের উপস্থিত থাকা যেমন প্রয়োজন ছিল, তেমনই প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্য, আলাপচারিতা, বিশ্বনেতাদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক-অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান ফুটে ওঠেছে। বিশ্ব নেতৃবৃন্দ বারবারই বলছিলেন উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশ বিশ্বে আজ আবির্ভূত হয়েছে। সেটিই আবার প্রমাণিত হয়েছে।

 

জি-২০ সম্মেলনে শেখ হাসিনার গৌরবোজ্জ্বল উপস্থিতি : ওবায়দুল কাদের

গত ১১ সেপ্টেম্বর রাজধানীর একটি অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ভারতের নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত জি-২০ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গৌরবোজ্জ্বল উপস্থিতি দেশের আপামর জনগণকে অনন্য মর্যাদায় অভিষিক্ত ও গর্বিত করেছে। বাংলাদেশ সদস্য না হওয়া সত্ত্বেও বিশ্বের শক্তিধর রাষ্ট্রসমূহের সমন্বয়ে গঠিত জি-২০ সম্মেলনে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার উপস্থিতি বিশ্ব নেতৃবৃন্দের মনোযোগ আকর্ষণ করেছে।

 

সুদক্ষ নেতৃত্ব, অসাধারণ ব্যক্তিত্ব এবং কর্মকুশলতার উজ্জ্বল প্রভায় বিশ্ব নেতৃবৃন্দের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছেন শেখ হাসিনা। রাষ্ট্র পরিচালনায় তাঁর মেধা, মনন, সততা ও সাফল্যে এক সময়ের দরিদ্র্যপীড়িত অনিশ্চিত অর্থনীতির বাংলাদেশ আজ উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে উন্নীত হয়েছে।’

 

ভারতের সমর্থন: জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন উপলক্ষে প্রতিবেশী বাংলাদেশকে বিশ্ববাসীর সামনে নতুনভাবে উপস্থাপন করেছে ভারত। জোটভুক্ত না হলেও, আমন্ত্রিত অতিথি দেশ হিসেবে সম্মান জানিয়ে বিশ্বের অর্থনৈতিক শক্তিতে বলিয়ান দেশগুলোর সামনে বাংলাদেশের সম্মান আরও সমৃদ্ধ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি- এমনটাই মনে করছেন কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা।

 

বিশ্বের শিল্পোন্নত ও বিকাশমান অর্থনীতির জোট জি-২০ এর এবারের শীর্ষ সম্মেলনে বিশ্বনেতৃত্বের সামনে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল উজ্জ্বল। একইসঙ্গে বিশ্বের বৃহত্তম গুরুত্বপূর্ণ এই মঞ্চকে ব্যবহার করে ভারতের কাছে বাংলাদেশ কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটিও প্রমাণ করেছে দেশটি। এমনটাই মনে করছেন কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা। এছাড়া, একই দিনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করে নরেন্দ্র মোদি বন্ধুত্বের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশকে একই কাতারে রেখেছেন বলেও মনে করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, এর আগেও বর্তমান সরকারের পক্ষাবলম্বন করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে বিশেষ বার্তা পাঠায় ভারত।

 

ব্রিকস সম্মেলন: গত ২২ থেকে ২৪ আগস্ট পর্যন্ত দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট সিরিল রামাপোসার আমন্ত্রণে জোহানেসবার্গে অনুষ্ঠিত ১৫তম ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনের ফাঁকে স্যান্ডটন কনভেনশন সেন্টারে শেখ হাসিনা আলাদাভাবে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা, মোজাম্বিকের প্রেসিডেন্ট ফিলিপে জ্যাকিন্টো নিউসি, তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট ডক্টর সাইমা সুল্লুুহু এবং ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন। একই স্থানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট দিলমা ভানা রুসেফের মধ্যেও বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হোটেল হিলটন স্যান্ডটনে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন। ব্রিকসের বর্তমান চেয়ারম্যান এবং দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট আয়োজিত রাষ্ট্রীয় ভোজসভায় যোগ দেন। ২৪ আগস্ট তিনি ৭০টি দেশের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে ‘ব্রিকসের নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক’- ফ্রেন্ডস অব ব্রিকস লিডারস ডায়ালগ (ব্রিকস-আফ্রিকা আউটরিচ এবং ব্রিকস প্লাস ডায়ালগ)-এর সদস্য হিসেবে বাংলাদেশের পক্ষে ভাষণ দেন।

 

অব্যাহত কূটনেতিক তৎপরতা: পর্যবেক্ষক মহল বলছেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতি ঘোষণার পর ক‚টনৈতিক তৎপরতা জোরদার করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্প্রতি বেশ কয়েকটি দেশ সফর করেছেন। চীন সফর করে এসেছে আওয়ামী লীগের উচ্চ পর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল। ভারতের ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) আমন্ত্রণে দেশটিতে সফরে রয়েছে আওয়ামী লীগের ৫ সদস্যের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দল। এপ্রিলে জাপান, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্র, জুনে কাতার ও সুইজারল্যান্ড সফর করেছেন।

 

দেশের ভেতরেও বিদেশি প্রতিনিধিদের সঙ্গে চলছে আওয়ামী লীগের একের পর বৈঠক। সম্প্রতি জাতীয় নির্বাচনের পরিবেশ মূল্যায়ন করতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ৬ সদস্যের নির্বাচনী অনুসন্ধানী মিশন টিম, যুক্তরাষ্ট্রের সিভিলিয়ান সিকিউরিটি, ডেমোক্রেসি ও হিউম্যান রাইটসবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি উজরা জেয়া, মানবাধিকারবিষয়ক ইইউর বিশেষ প্রতিনিধি ইমন গিলমোর, বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাসসহ পশ্চিমা বিশ্বের অনেক প্রতিনিধির সঙ্গে বেঠক করেছেন আওয়ামী লীগের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা।

 

গত ৭ সেপ্টেম্বর রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ দুই দিনের এক সফরে বাংলাদেশে করেছেন। গত ৯ থেকে ১২ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব এবং ইউএনডিপির এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের আঞ্চলিক পরিচালক কান্নি উইগনারাজা বাংলাদেশ সফর করেছেন। কয়েকদিন আগে বাংলাদেশ সফর করে গেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ।

 

ভোরের আকাশ/নি 

মন্তব্য

Beta version